10 April 2012

হ্যাকিং আক্রান্ত বৃটিশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়


সম্প্রতি হ্যাকারদের গোপন সংগঠন অ্যানোনিমাস জানিয়েছে, তারা যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট আক্রমণ করেছে। খবর গার্ডিয়ান-এর।

সংবাদপত্রটি জানিয়েছে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট কিছুক্ষণের জন্য অফলাইন ছিল। এ সময় ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বার্তায় বলা হয়, অতিরিক্ত ট্রাফিকের জন্য সাইট ডাউন হয়ে আছে। সাধারণত ডিডিওএস বা ডিস্ট্রিবিউটেড ডিনায়াল অফ সার্ভিস পদ্ধতিতে হ্যাকাররা ওয়েবসাইট কিছুক্ষণের জন্য অচল করে দিতে পারে। ধারণা করা হচ্ছে, এই পদ্ধতিতেই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট অচল করা হয়েছে।

গার্ডিয়ান জানিয়েছে, এই তথ্য সঠিক প্রমাণিত হলে তা সরকারের জন্য লজ্জাজনক হয়ে দাঁড়াবে। কেননা, ওয়েবসাইট অচল করার এই পদ্ধতি অনেক পুরনো এবং প্রচলিত। 

অ্যানোনিমাস তাদের এই আক্রমণ অব্যাহত রাখার কথাও টুইটারে জানিয়েছে।

লন্ডন অলিম্পিকে সাইবার আক্রমণ হবেই!


লন্ডনে অনুষ্ঠিতব্য অলিম্পিক ২০১২ গেইমে সাইবার আক্রমণের আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা। এ লক্ষ্যে সাইবার আক্রমণ প্রতিরোধকারী একটি বিশাল টিম কাজ করছে বলে জানা গেছে। খবর গার্ডিয়ান-এর।

বৃটিশ ওই সংবাদপত্রটি জানিয়েছে, লন্ডন ২০১২ অলিম্পিকের প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা গ্যারি পেনেল বলেছেন, ‘আমরা সাইবার আক্রমণের শিকার হবো, এ ব্যাপারে আমরা নিশ্চিত। এর আগের গেইমগুলোতেও আক্রমণ করা হয়েছে।’ তবে এবার নিরাপত্তার লক্ষ্যে সরকার ও অন্যান্য পার্টনারের সঙ্গে তারা কাজ করছেন বলে জানিয়েছেন।

সাইবার আক্রমণ করা হবে এই বিষয়ে শতভাগ নিশ্চিত হয়ে অ্যাটোস অরিজিন নামের একটি প্রতিষ্ঠানকে সাইবার আক্রমণ থেকে নিরাপদ রাখার দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। প্রতিষ্ঠান ৪৫০ জনের এক বিশেষ টিমকে এই কাজে নিয়োগ করেছে।

অলিম্পিক চলাকালীন ৯০টি ভেন্যু এবং বিভিন্ন প্রতিযোগীর প্রতিটি পয়েন্ট হাজার হাজার কম্পিউটারে জমা থাকবে। এসব ডেটার নিরাপত্তা দেয়া বেশ কঠিন কাজ হবে বলে মন্তব্য করেছে গার্ডিয়ান।

চীনে ৫০০ সাইট হ্যাক করলো অ্যানোনিমাস


চীনে ৫০০ সাইট হ্যাক করলো অ্যানোনিমাস

এবার হ্যাকার গ্রুপ অ্যানোনিমাসের নজর পড়েছে চীনের দিকে। জানা গেছে, প্রায় ৫শ ওয়েবসাইট হ্যাক করেছে হ্যাকারদের এই গোপন সংগঠনটি। খবর বিবিসির।

বিবিসি জানিয়েছে, যেসব সাইট আক্রমণ করা হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে সরকারি ওয়েবসাইট, অফিসিয়াল এজেন্সির ওয়েবসাইট, ট্রেড গ্রুপ ইত্যাদি। এসব সাইট হ্যাক করে চীন সরকারের প্রতি বার্তা প্রকাশ করা হয়েছে। এ বার্তায় দেশটির নাগরিকদের প্রতি সরকারের কঠোর নজরদারি ও নিয়ন্ত্রণের প্রতিবাদ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বিবিসি।

কেবল তাই নয়, গ্রুপটি চীনের সাধারণ মানুষকে অ্যানোনিমাসের সঙ্গে যুক্ত হয়ে এই নিয়ন্ত্রণের প্রতিবাদ করতে আহ্বান করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, চীন সরকার তার নাগরিকদের ইন্টারনেট বিচরণ বেশ কঠোরভাবেই নজরদারি এবং নিয়ন্ত্রণ করে। এই সমালোচিত ব্যবস্থাকে বহু আগে থেকেই বিভিন্ন মিডিয়াতে চীনের মহাপ্রাচীর-এর নামের অনুকরণে গ্রেট ফায়ারওয়াল অফ চায়না বলে ডাকা হয়।

05 April 2012

নতুন চমক ওএলইডি টিভি প্রযুক্তি! নতুন চমক ওএলইডি টিভি প্রযুক্তি!

সাদাকালো টিভির সাথে সাথে রঙ্গীন সিআরটি টিভির সময়ও ফুরিয়ে গেল। এলো এলসিডি, প্লাজমা এবং এলইডি সহ বিভিন্ন প্রযুক্তি। এই নতুন প্রযুক্তিগুলো আধুনিক টিভির ধারণাই বদলে দিয়েছে। সর্বশেষ যে প্রযুক্তিটি টিভি দর্শকদের মাথা ঘুরিয়ে দিতে সমর্থ হয়েছে তার নাম ওএলইডি।
টিভি প্রযুক্তিটি বাজারে এনেছে স্যামসাং এবং এলজি। সিইএস ২০১২ তে এই প্রযুক্তি প্রদর্শন করে এলজি পেয়েছে সেরা এ্যাওয়ার্ড। বাজারে আসার আগেই তাই সাড়া ফেলে দিয়েছে নতুন প্রযুক্তির এই টিভি। গত কয়েক দশকের মধ্যে এই আবিস্কার নিঃসন্দেহে একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে। জেনে নিন নতুন এই প্রযুক্তির আদ্যোপান্ত।
এলসিডিতে কালার ফিল্টার এবং লিকুইড ক্রিস্টাল ব্যবহার করা হয়। আর এলইডি নামে আমরা যে টিভি বা ডিসপ্লে ব্যবহার করি সেটাতে পুরোপুরি এলইডি ব্যবহার করা হয় না, বরং এটি এলসিডি প্রযুক্তির ভিন্ন এক রূপমাত্র। যেসব এলসিডি টিভিতে শুধুমাত্র ব্যাকলাইটে এলইডি ব্যবহার করা হয় সেটাকেই আমরা এলইডি টিভি বলে জানি। প্লাজমা টিভি প্রযুক্তিতে ব্যবহার করা হয় আলট্রা ভায়োলেট রশ্মি।
ওএলইডি এর পূর্ণরূপ অর্গানিক লাইট এমিটিং ডায়োড। সাধারণ ভাষায় বলতে গেলে এলইডি হল একধরণের ডায়োড যা বিদ্যুৎ প্রবাহের কারণে আলো বিচ্ছুরিত করে। আর ওএলইডি হল একটি আলোক নিঃসরণকারী পৃষ্টতল। টিভিতে ছবি দেখাতে মূলতঃ তিনটি মৌলিক রঙের ব্যবহার করা হয়; লাল, নীল এবং সবুজ। ওএলইডি টিভি প্রযুক্তিতে কিছু নির্দিষ্ট পদার্থের মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহ চালিয়ে এই রংগুলোকে দীপ্ত করা হয়। যখন বিদ্যুৎ প্রবাহ চালানো হয় তখন আলো তৈরির জন্য সাধারণত যে পদার্থ ব্যবহার করা হয়, তা কার্বনজাতক তথা অরগানিক। ফলে এটি বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী হয়। এভাবে সরাসরি আলো তৈরীর পদ্ধতি ওএলইডি ছাড়া এর আগে অন্য কোন প্রযুক্তিতে ব্যবহার করা হয় নি।
হালকা পাতলা গড়নের এই টিভি দেখতে আকর্ষণীয়। মনলোভা ডিজাইনের পাশাপাশি এটি অনেক বেশী কর্মক্ষমতা সম্পন্ন। সরাসরি আলো তৈরির ফলে বাজারে বর্তমান যে কোন টিভির চেয়ে ভালো মানের ছবি পাওয়া যাবে এতে। এর প্রতিটি পিক্সেল বন্ধ করে ফেলা যায় বলে এতে পুরোপুরি কালো রং(অ্যাবসলিউট ব্ল্যাক) পাওয়া সম্ভব । ফলে এর কন্ট্রাস্ট রেশিও অসীম।
এনার্জি এফিশিয়েন্ট, অসীম কন্ট্রাস্ট সম্পন্ন , ওজন কম , চমৎকার ছবি আর ডিজাইন; একটি টিভিতে মানুষ যা যা আশা করে তার সবকিছুই আছে এতে। আর সেকারণেই এটি এখন পর্যন্ত সেরা টিভি প্রযুক্তি।

ইয়াহু ২ হাজার কর্মী ছাটাই করছে


ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ইয়াহু দুই হাজার কর্মীকে অব্যাহতি দিতে যাচ্ছে। এ সংখ্যা প্রতিষ্ঠানটির মোট কর্মী সংখ্যার ১৪ শতাংশ।

ব্যয় হ্রাস কর্মসূচির আওতায় এসব কর্মী ছাটাই করা হবে জানিয়ে বুধবার ইয়াহুর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এর মাধ্যমে বছরে ৩৭ কোটি ৫০ লাখ ডলার ব্যয় কমে আসবে বলে তারা আশা করছে।

এটি হতে যাচ্ছে গত চার বছরে ইয়াহুর ষষ্ঠ দফায় কর্মী ছাঁটাই। এ পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটি ছয় হাজার কর্মীকে বাদ দিয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া ভিত্তিক এ প্রতিষ্ঠান বলেছে, ইয়াহুর পরিসর কমানো ও বেশি লাভজনক করার প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে কর্মী ছাটাই করা হচ্ছে।

ইয়াহুর প্রধান নির্বাহী স্কট টমসন বলেন, “মূল ব্যবসার দিকে আমরা আরো জোর দিচ্ছি এবং আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সম্পদের ব্যবহার বাড়াচ্ছি।”

১৭ এপ্রিল নতুন কৌশল প্রকাশের পর ইয়াহুর ভবিষ্যৎ কার্যক্রম সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানা যাবে বলে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে বলা হয়। 

01 April 2012

total views 1k is crossing today ; )

Today my personal blog is crossing over 1k of viewers..
Thanks & Regrets : )
k. k

নতুন সাজে বাংলা উইকিপিডিয়া


মুক্ত বিশ্বকোষ উইকিপিডিয়ার বাংলা হোম সাইটটিতে নতুন কিছু ফিচার যোগ করে নতুনভাবে সাজানো হয়েছে।

নতুন পাতায় নির্বাচিত নিবন্ধ, ভালো নিবন্ধ, আপনি জানেন কি এবং নির্বাচিত নিবন্ধে র‌্যানডম সুইচিংসহ নানা ফিচার যোগ করা হয়েছে বলে বাংলা উইকি সূত্রে জানা গেছে।

উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, তারা বাংলা উইকিপিডিয়ার হোম পেজটি আরো আকর্ষণীয় করার অনুরোধ পাচ্ছিলেন। এর ফলে, নতুন একটি হোম পেজের ডিজাইন শুরু করা হয়। এ উদ্দেশ্যে জমা তিনটি ডিজাইন থেকে বাছাই করে একটি ডিজাইন নেয়া হয়। সেখানে সংযোজন ও বিয়োজনের পর বর্তমান হোম পেজটি তৈরি করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, অলাভজনক প্রতিষ্ঠান উইকিপিডিয়ায় বিভিন্ন দেশের এক লাখেরও বেশি সক্রিয় স্বেচ্ছাসেবক মিলে ২৭০ টিরও বেশি ভাষায় প্রায় ২ কোটি ১০ লাখ আর্টিকেল তৈরি করেছেন।

বাংলা উইকিপিডিয়ার লিংকটি হচ্ছে- http://bn.wikipedia.org

এপ্রিলেই আসতে পারে গুগল ড্রাইভ


অনলাইন স্টোরেজ সেবা হিসেবে ড্রপবক্স অত্যন্ত জনপ্রিয়। কিন্তু সম্প্রতি গুজব রটেছে, গুগল ড্রপবক্সসহ অন্যান্য ক্লাউড স্টোরেজ সেবার সঙ্গে টেক্কা দিতে শিগগিরই চালু করছে গুগল ড্রাইভ। খবর গিগাওম-এর।

গিগাওম-এর ব্লগার ওম মালিক তার সূত্রের বরাত দিয়ে জানিয়েছেন, প্রাথমিকভাবে ১ গিগাবাইট জায়গা নিয়ে গুগল ড্রাইভ আসছে এপ্রিলেই চালু হতে পারে। এতে ব্যবহারকারীরা সবচেয়ে বড় যে সুযোগ পাবেন তা হলো পুরনো গুগল অ্যাকাউন্ট দিয়েই নতুন কোনো রেজিস্ট্রেশন না করে ক্লাউড স্টোরেজ পাওয়া।

গুগলের কাছ থেকে ক্লাউড স্টোরেজ সেবা অনেক ব্যবহারকারীই দীর্ঘদিন ধরে প্রত্যাশা করে আসছেন। গত বছর গুগল ঘোষণা করে, গুগল ডকস সেবায় কেবল ডকুমেন্ট নয় অন্য ফাইলও রাখা যাবে। কিন্তু এবার কেবল ফাইল রাখার জন্যই গুগল ড্রাইভ আনার পরিকল্পনা করছে গুগল।

তবে এই সেবা চালু হলেও ড্রপবক্সের সঙ্গে পাল্লা দেয়া বেশ কষ্টসাধ্য হবে বলে মনে করেন অনেকে। কেননা, ২ গিগাবাইট জায়গা দেয়া ড্রপবক্সের ক্যাপাসিটি বিনামূল্যেই ৮ গিগাবাইট পর্যন্ত বাড়ানো যায়। এ ছাড়াও এটি সবধরনের ডিভাইস, স্মার্টফোন ও কম্পিউটারে ফাইল আপডেট রাখার সুবিধা দেয়।

যে কোনো সাইটে কমেন্ট সুবিধা আনছে গুগল

সম্প্রতি জানা গেছে, সার্চ জায়ান্ট গুগল নতুন এক ধরনের কমেন্টিং সিস্টেম বা মন্তব্য করার সিস্টেম তৈরি করছে। এর মাধ্যমে গুগলের সাইটগুলো ছাড়াও অন্যান্য ব্লগ ও ওয়েবসাইটেও মন্তব্য করার সুবিধা যোগ করা যাবে। খবর দি নেক্সট ওয়েবের।

সূত্র জানিয়েছে, এক সৌদি ব্লগার স্থানীয় এক গুগল সভা শেষে তার ব্লগে জানিয়েছেন, বেশ কিছু নতুন আপডেট রিলিজ করতে যাচ্ছে গুগল যার মধ্যে রয়েছে নতুন এই কমেন্টিং প্লাটফরম। এটি অনেকটা ফেইসবুক প্লাগইনের মতোই কাজ করবে যা ভিজিটরদের বিভিন্ন সাইট বা ব্লগ পোস্টে মন্তব্য করার সুবিধা দেবে। পাশাপাশি গুগলের এই কমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার করে মন্তব্য করলে সেসব মন্তব্য দ্রুত সার্চ ইঞ্জিনে ইনডেক্স হবে বলেও জানা গেছে।

নতুন এই কমেন্ট সিস্টেম সত্যিই চালু করা হলে ফেইসবুকের সঙ্গে তো বটেই, পাশাপাশি ডিসকাস, ইনটেন্সডিবেটসহ অন্যান্য কিছু কমেন্ট সিস্টেমের সঙ্গেও প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নামবে গুগল।

27 March 2012

VoIP licences from April


Bangladesh Telecommunication Regulatory Commission will start issuing licences for handling international calls through VoIP from April.
Voice over Internet Protocol is a set of facilities for managing the delivery of voice information using the internet. The licence policy has almost been finalised and BTRC is now giving it a final scrutiny.
BTRC chairman Maj Gen (retd) Zia Ahmed told bdnews24.com on Tuesday that the posts and telecommunications ministry recently sent the draft policy to the telecom regulator.
“Applications for licence will be invited after finalising the policy within two to two-and-a-half months,” he added.
The decision on issuing VoIP licences was reached at after the prime minister held a meeting on reviewing telecommunications fees and charges on August 9 last year.
The government formed a new committee on December 1 last year to investigate illegal VoIP call terminations, which it suspects is the reason behind a huge drop in international incoming call revenues of the state-owned landline company BTCL.
The six-member committee, with BTRC commissioner A T M Monirul Alam as its convenor, has been investigating whether any international gateway, interconnection exchange or international internet gateway is linked with unlicenced VoIP call terminations and if so, what to do to combat the practice.
The committee is scheduled to submit its report at the end of this month.
The draft policy sets the licence application fee at Tk 5,000 while the fee for licence authorisation is Tk 500,000 with a bank guarantee of Tk 250,000.
Successful operators will have to return 20 per cent of their earnings to the government while Tk 10,000 is required to renew the licence every year.
The draft policy also forbids the operators from making more than 90 calls at the same time.
According to the BTRC statistics, nearly 40 million minutes of international calls are made legally to and from Bangladesh per day while 10 million-minute calls are terminated illegally on an average.
The government loses Tk 50 million in revenue every day due to illegal VoIP, according to BRTC.