22 August 2011

Ideas that could change the world !?!


60 innovators will win the chance to pitch their great idea to industry leaders at ITU Telecom World in Geneva

Geneva, 11 August 2011 - ITU Telecom World 2011 has launched a global competition that gives 60 Young Innovators and Digital Innovators the chance to come to the event in Geneva (October 24-27) to pitch their ground-breaking ideas to the cream of the ICT industry.
The three entrants from each category judged to have the best all-round concepts by an online vote of delegates attending ITU Telecom World 2011 will share prize money totalling over CHF 50,000 to help them realize their digital dreams.
Industry mentors will also continue to work with the six winners after the event to help them turn their vision into reality.
Would-be innovators simply submit their idea online in one of two competition categories:
  • Young Innovators: Entrants should be 18-25 years or age, and their idea must have been developed independently of any project with their current employer. The best ideas from around the world will win finalists an all-expenses-paid trip to Geneva, where they will benefit from two intensive days of training on how to best pitch their concept, culminating in a final ‘quickfire pitch’ at a grand final event on October 25. ITU is actively encouraging submissions from women and those still looking to enter the workforce.
  • Digital Innovators: partnering with an NGO or other not-for-profit body: Entrants are encouraged to submit their ideas for new ways in which ICTs could help further their causes in areas like environmental sustainability, improved access to health and education, digital accessibility or the alleviation of poverty. The best partnerships will be brought to Geneva and trained on how best to pitch their developed idea, before making their final pitch on October 25.
Entries will be judged on innovation, feasibility (technical implementation/cost) and applicant experience (ability to deliver). ITU Telecom World’s online community will initially vote on their favourite submissions, with the 60 most popular ideas from each category then submitted to a high-level selection panel of independent experts from the public and private sector, who will choose the finalists.
In addition to the chance to win one of six cash prizes, the competition is designed to offer finalists an enriching experience that will help them better succeed in the competitive world of ICT development. As well as the chance to build a valuable network of new professional contacts worldwide, all contestants will have their pitches filmed and uploaded to YouTube, Facebook and the ITU Telecom website, to give them and their great ideas maximum global exposure.
They will also be encouraged to blog about their experiences and their ups and downs on the ITU Telecom website during the two-day pitch development process, and to upload their own photos, videos and audio podcasts.
“The Young Innovators and Digital Innovators competition draw on our long-standing expertise in facilitating youth events and harnessing the power of fresh, digital thinking,” said ITU Secretary-General Dr Hamadoun Touré. “Applications, services and products driven by next-generation networks can truly transform the everyday life of millions. These competitions offer a unique and exciting opportunity for young talent and digital innovators to receive the support, recognition and seed funding needed to turn promising digital ideas into valuable, working contributions to a better world.”
The deadline for submissions is 15 September. Young Innovators can enter online at: http://world2011.itu.int/young-innovators. Digital Innovators working with an NGO or not-for-profit can enter at: http://world2011.itu.int/node/add/idea.

Sharing experiences

As part of the lead-up to ITU Telecom World 2011, ITU also wants to hear inspirational stories and burning questions from stakeholders around the world:
  • Share Your Stories: Large enterprises with a CSR story to share or citizens whose connected project made a real difference to their community are invited to tell their stories online through short films about an innovative project that uses mobile or connected technologies to transform people’s lives. The most popular stories, as voted for and commented on by ITU Telecom’s global constituencies, will be fed into ITU Telecom World 2011 in October. The event will provide a platform where the best stories will inspire delegates and catalyze action.
  • Pose Your Questions: Online readers are asked submit any question that they would like to be put to a panel of political and business ICT leaders at ITU Telecom World 2011.
Ideas, stories and questions on driving real-life change and development in the connected world can be uploaded now on the Get Involved page of the ITU Telecom World 2011 website: http://world2011.itu.int/get-involved.
Follow the competition and other ITU Telecom World 2011 event activities on Facebook at www.itu.int/facebook and through our @ITU_News twitter account#ITUworld 2011.
For more information, please contact:
Sally Moore
Axicom UK
tel+44 20 8392 4087
emailitu@axicom.com
or Axicom offices worldwide: www.axicom.com
Sarah Parkes
Chief, Media Relations and Public Information,
tel+41 22 730 6039
mobile+41 79 599 1439
emailpressinfo@itu.int
Source: International Telecommunication Union (News Room * Press Release)

GREAT NEWS - Internet Bandwidth price reduced (1 Mbps BDT 10K / per month ) by BTRC



GREAT NEWS FOR BANGLADESHI INTERNET USERS!!

The monthly rental bandwidth price for leased access through submarine cable shall be maximum of Tk. 10,000 (Taka Ten Thousand) per mbps (for duplex channel, under any slab structure).


At the END:
Question is how long it will takes to effect for the Subscribers (General people/US)?

প্রত্যাশা প্রাপ্তির দ্বৈরথে কিউবি


প্রত্যাশা প্রাপ্তির দ্বৈরথে কিউবি

ফেয়ার ইউজেস পলিসি নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়া আইএসপি কিউবি কর্তৃপক্ষ সম্প্রতি জানিয়ে দিয়েছে, নানারকম সীমাবদ্ধতার কারণেই কেবল কিউবি কেনো, কোনো আইএসপির পক্ষেই গ্রাহককে আনলিমিটেড ডাউনলোড সুবিধা দেয়া সম্ভব নয়।

দ্রুতগতির ওয়াইম্যাক্স সুবিধা দিতে অজের ওয়্যারলেস ব্রডব্যান্ড বাংলাদেশ লি. ২০০৯ সালে কিউবি নামে বাংলাদেশে ব্যবসা শুরু করে। ডেটা পরিবহনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশে এই আইএসপি সম্প্রতি ফেয়ার ইউজেস পলিসি আরোপ করে। এর ফলে দ্রুতগতির ইন্টারনেট গ্রাহকদের মধ্যে যারা আনলিমিটিড ডাউনলোডের জন্য স্কাই প্যাকেজটি কিনেছিলেন, তারা সমালোচনামুখর হয়ে ওঠেন এবং এদের অনেকেই এ বিষয়টি টেক বিভাগের নজরে আনেন। গ্রাহকদের মতামত এবং এসব বিষয়ে কিউবির জবাবের ভিত্তিতেই এ প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে।

গ্রাহকদের অন্যতম অভিযোগ ছিলো, শুরুতে ডাউনলোড করার সময় গতি যথেষ্ট ভালো থাকলেও পরে সেটি আর থাকছে না। এ ছাড়াও স্কাই প্যাকেজে আনলিমিটেড ডাউনলোডের যে প্রতিশ্রæতি কিউবি সে প্রতিশ্রুতি তারা কেনো রাখেনি এবং হঠাৎ করেই বা কোনো ফেয়ার ইউসেজ পর্লিসির বোঝা টানতে হবে?
 
এ প্রসঙ্গে কিউবির ব্র্যান্ড অ্যান্ড কমিউনিকেশন বিভাগের সিনিয়র ম্যানেজার সৈয়দ আশিকুর রহমান জানিয়েছেন, কোনো অপারেটরের পক্ষেই বর্তমানে আনলিমিটেড ডাউনলোড সার্ভিস দেয়া সম্ভব নয়। কিউবিরও কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এসব বিবেচনায় ফেয়ার ইউজেস পলিসি আনতে হয়েছে। তার মতে, কিউবির সব ধরণের গ্রাহকের সুবিধা নিশ্চিত করতেই এ পলিসি গ্রহণ করা হয়েছে।

আশিকুর রহমান আরো জানিয়েছেন, কিউবির মোট গ্রাহক সংখ্যা লাখ ছাড়িয়েছে। এ গ্রাহকের মোট ৭০ ভাগ বিভিন্ন ফিক্সড ডেটা প্যাকেজ-এ ক্রেতা। বাকী ৩০ ভাগ স্কাই বা আনলিমিটেড প্যাকেজ কিনেছেন। এই ৩০ ভাগ গ্রাহকের মধ্যে প্রায় ১০ ভাগ গ্রাহকই স্কাই প্যাকেজের শতকরা ৮০ ডেটা ভাগ ডাউনলোড করেন। আশিকুর রহমান জানান, ফেয়ারর ইউজেস পলিসি আরোপ করা হয়েছে এই শেষ ১০ ভাগ গ্রাহকের জন্যই। বাকী ৯০ ভাগ গ্রাহক এর আওতায় পড়বেন না।

আলোচ্য এই শেষ ১০ ভাগ গ্রাহক তাদের প্রাপ্য সুবিধাটিই ব্যবহার করছেন। তাদের ক্ষেত্রে এমন পলিসি আরোপ কতোটা যুক্তিযুক্ত? এ প্রসঙ্গে প্রতিষ্ঠানটির পিআর, সিএসআর অ্যান্ড মার্কেটিং বিভাগের ম্যানেজার শামিমা আক্তার জানিয়েছেন, কিউবি গুরুত্ব দিচ্ছে দ্রুতগতির ইন্টারনেটকে। সবাই যেনো ঠিকমতো গতি পান সেটিই দেখা হচ্ছে। সীমিত কিছু গ্রাহক হয়তো এতে সমস্যায় পড়ছেন, তবে তাদের সংখ্যা নগণ্য। আর হঠাৎ গতি কমে যাবার কারণ আমাদের শেয়ার্ড নেটওয়ার্কিং ব্যবস্থা।’

আনলিমিটেড স্কাই প্যাকেজ বিষয়ে আশিকুর রহমান আরো জানিয়েছেন, ‘স্কাই আনলিমিটেড মানে একেবারেই যে আনলিমিটেড তা বলা যাচ্ছে না। বরং এতে একটা নির্দিষ্ট খরচ দিয়ে গ্রাহক সর্বোচ্চ নেটওয়ার্ক এবং ডাউনলোড সুবিধা পাচ্ছেন। আর বর্তমান পরিস্থিতিতে কোনো আইএনপির পক্ষেই সম্ভব নয় ফেয়ার ইউজেস পলিসি ছাড়া এই মূল্যে আনলিমিটেড ডাউনলোড প্যাকেজ দেয়া’। 

ফেয়ার ইউজেস পলিসি বিষয়ে সম্প্রতিক সমালোচনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমরাও জানতাম সমালোচনা হবে, তারপরও এ পলিসি গ্রহণ করতে হয়েছে এবং সেটি আমরা প্রকাশও করেছি, কারণ আমরা আমাদের যতোটুকু সীমাবদ্ধতা আছে, তা গ্রাহকদের সঙ্গে শেয়ার করতে চেয়েছি। আর এখনও যেসব সমস্যা আছে সেগুলো আমরা সমাধান করার চেষ্টা করছি।’

এ সীমাবদ্ধতা কী এবং তার সমাধান কীভাবে করা সম্ভব সে প্রসঙ্গে আশিকুর রহমান জানান, ‘ওয়াইম্যাক্স কানেকশনের জন্য বিটিএস বসাতে হয়, যেখান থেকে গ্রাহকরা নেটওয়ার্ক পেয়ে থাকেন। এটি অনেকটা মোবাইল ফোন টাওয়ারের মতোই। আমাদের এখন কভারেজ পুরো করতে আরো বিটিএস বা বেস স্টেশন বসানো প্রয়োজন। সে চেষ্টা আমরা করছিও, কিন্তু যতো দ্রুত এবং যতো সংখ্যক বিটিএস বসানো প্রয়োজন ততো দ্রুত সেটি আমরা করতে পারছি না। এর নানারকম কারণও আছে। স্টেশন বসানোর স্থান পাওয়া থেকে শুরু করে চট্টগ্রাম পোর্ট হয়ে মেশিনপত্র নিয়ে আসা এবং স্টেশন বসানো, এই পুরো প্রক্রিয়াটিতে কোনো সমস্যা হলেই পুরো কাজটি আটকে থাকে।’

তাহলে কি বেস স্টেশনগুলো আগেই বসিয়ে নেয়া উচিৎ ছিলো না? -এমন প্রশ্নে আশিকুর রহমান বলেন, মোটামুটি সন্তোষজনক সেবা দেয়ার জন্য যে অবকাঠামো প্রয়োজন, সেটি আমাদের ছিলো। এরপরই আমরা সিদ্ধান্ত নেই গ্রহকদের দ্বিগুণ স্পিড দেবো এবং সেটি দেবো বিনামূল্যে। এই সেবাটি দিতে আমাদের ওপর কোনো চাপ কিন্তু ছিলো না। এমন নয় যে, আমাদের কোনো প্রতিযোগী প্রতিষ্ঠান ডাবল স্পিড দিয়েছে। তবুও বাড়তি সেবা দেয়ার মনোভাব থেকেই আমরা এ কাজটি করেছি। এরপর যে হারে আমাদের গ্রাহক বাড়তে শুরু করে, সেটি অবিশ্বাস্য এবং নতুন গ্রাহকদের বড়ো অংশই ছিলো স্কাই ইউজার। অপরদিকে প্রতিটি বিটিএস-এর ডেটা বহন করার নির্দিষ্ট ক্ষমতা আছে। এর ফলে বিশাল সংখ্যক স্কাই ইউজার এবং পর্যাপ্ত বিটিএস-এর অভাব-সব মিলিয়ে ফেয়ার ইউজেস পলিসি নিতে হয়েছে।’

৫১২ কেবিপিএস স্কাই গ্রাহকদের জন্য ফোয়ার ইউজেস পলিসিতে মাসে ৩০ গিগাবাইট কোন হিসেবে ঠিক করা হলো বা এর আগে গ্রাহকদের সঙ্গে কথা বলে নেয়া হয়েছিল কি-না এমন প্রশ্নের জবাবে আশিকুর রহমান বলেন, ‘আমরা আগে হিসেবে করে দেখেছি সর্বোচ্চ আমরা কতোটা দিতে পারি। এর সঙ্গে আরো একটা হিসেবে ছিলো, একজন গ্রাহককে অন্তত দিনে এক গিগাবাইট ডাউনলোড যেনো দেয়া সম্ভব হয়।’


ডেটা সার্ভিসের বাইরে কিউবির সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ কী এমন প্রশ্নের জবাবে শামিমা আক্তার জানান, আমাদের কাস্টমার কেয়ারের আওতা এবং মান আরো বাড়ানো প্রয়োজন। টেলিফোনে সাপোর্ট আমরা মোটামুটি দিতে পারছি। কিন্তু অন লোকেশন সাপোর্টের ক্ষেত্রে আমাদের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। অনেক ক্ষেত্রেই আমরা দ্রুততম সময়ে সাপোর্ট পৌছে দিতে পারছি না। এক্ষেত্রে আমাদের আরো ভালো করা প্রয়োজন। আশিকুর রহমান আরো যোগ করেন, ‘কিউবির নিজস্ব ফেসবুক পেজ রয়েছে। আমরা নিজেরা একটি অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করেছি যাতে করে আমাদের ফেসবুকে কোনো গ্রাহক অভিযোগ করলে সেটি সরাসরি মেইল আকারে কাস্টোমার কেয়ার বিভাগে চলে যায়।’

অনেক ক্ষেত্রেই মাস শেষে গ্রাহকরা দেখতে পান নির্দিষ্ট প্যাকেজের বাইরে ব্যবহার করায় বাড়তি বিল যোগ হয়েছে। এই বিষয়ে প্যাকেজ শেষ হবার আগেই গ্রাহককে সতর্ক করা হয় না। এ বিষয়ে শামিমা আক্তার জানান, ‘এ অভিযোগটি সত্যি। আমরা এজন্য নতুন সফটওয়্যার তৈরি করছি যেটি প্যাকেজ শেষ হবার আগেই গ্রাহককে এসএমএস করে জানিয়ে দেবে যে তার ডেটা প্যাকেজ ফুরিয়ে এসেছে। আশা করা যায়, এটি খুব শীগগীরই চালু হবে।’

উল্লিখিত বিভিন্ন সমস্যার জবাবে কিউবি কর্তৃপক্ষ যা বললেন, সেটি অনেক ক্ষেত্রেই অতীতের বিভিন্ন এইএসপির মুখরোচক প্রতিশ্রুতির সঙ্গে মেলে যার অনেকটাই পরে আর বাস্তবায়িত হয় না। কিউবির বেলাতেও এমনটা হবে কি-না সে প্রশ্নের জবাবে শামিমা আক্তার জানান, গ্রাহককে দেয়া প্রতিশ্রুতি না রাখলে যেকোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের যে পরিণতি হয়, কিউবিরও তা-ই হবে। আমাদের নিজেদের স্বার্থেই প্রতিশ্রুতি রাখতে হবে।’ 

সোর্সঃ বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম

৫ নভেম্বরই ফেসবুকের দিন শেষ !?


৫ নভেম্বরই ফেসবুকের দিন শেষ!

সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং জায়ান্ট ফেসবুক কর্তৃপক্ষকে হুমকি দিয়েছে হ্যাকার গ্রুপ অ্যানোনিমাস। হ্যাকারদের কুখ্যাত এই গ্রপটি বলেছে, চলতি বছরের ৫ নভেম্বরই ফেসবুক অচল করে দেয়া হবে। খবর সিনেট-এর। 


সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, ‘অ্যানোনিমাস হ্যাকার গ্রুপ হুমকিতে বলেছে, ফেসবুক যতো বাড় বাড়বে ততোই ধ্বংসের দিকে এগিয়ে যাবে’। সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, এ বছরের ১৫ মার্চ ফেসবুক বন্ধ হয়ে যাচ্ছে বলে গুজব রটেছিলো। তবে, সেটি কেবল গুজবই ছিলো। এবারই প্রথমবারের মতো ফেসবুক বন্ধ করে দেবার হুমকি পেলেন মার্ক জুকারবার্গ। জানা গেছে, ৫ নভেম্বর তারিখটি বেছে নেয়া হয়েছে যুক্তরাজ্যের মুভি ‘ভি ফর ভ্যানডেট্টা’-এর প্রধান চরিত্র গাই ফক্সসের পরিকল্পনা সফল করার দিনটি থেকে।সংবাদমাধ্যমটি আরও জানিয়েছে, অ্যানোনিমাসের পক্ষ থেকে সব ফেসবুক ব্যবহারকারীর কাছেই সমর্থন চাওয়া হয়েছে। এ প্রসঙ্গে গ্রুপটির ভাষ্য, ‘ব্যক্তিগত নিরাপত্তার জন্যই ফেসবুক অচল করে দেয়া উচিৎ’। অ্যনোনিমাস বলেছে, ‘ফেসবুক কর্তৃপক্ষ তথ্য বিক্রি করছে এবং সবার ওপর গোয়েন্দাগিরি করছে। যেমনটা মিশর এবং সিরিয়ায় করা হয়েছে তেমনটি তারা সবক্ষেত্রেই করতে চায়।’ উল্লেখ্য, অ্যানোনিমাস হ্যাকার গ্রুপটি ইতোমধ্যে ইন্টারন্যাশনাল মনিটারি ফান্ড বা আইএমএফ, নিউজ কর্পোরেশনের মতো নামী-দামী প্রতিষ্ঠানকে নাকানি-চুবানি খাইয়েছে।
হ্যাকার গ্রুপটি বলেছে, নভেম্বরের ৫ তারিখের পর ফেসবুক ধ্বসে যাবে। আর ফেসবুকে পোস্ট করার মতো কোনো অবস্থা থাকবে না।
এদিকে, অ্যনোনিমাসের হুমকি স্বত্বেও ফেসবুক কর্তৃপক্ষ মুখে কুলুপ এঁটেই রয়েছে। এটা যুদ্ধ শুরুর আগের মুহুর্ত বলেই সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে।

মোমের শিখায় ক্ষুদ্র হীরা কণা!


মোমের শিখায় ক্ষুদ্র হীরা কণা!

অন্ধকারে মোমের বাতি জ্বালালে উজ্জ্বল শিখায় আলোকিত হয় চারপাশ। মোমের শিখার এই ঔজ্জ্বলতার মধ্যেও রহস্য রয়েছে। আর সে রহস্যটিই খুঁজে বের  করেছেন বলে দাবি করেছেন স্কটল্যান্ডের গবেষকরা। গবেষকদের মতে, মোমবাতির শিখায় রয়েছে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র হীরার কণা যা আলোর সৃষ্টি করে। খবর টাইমস অফ ইন্ডিয়া-এর।

সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, স্কটল্যান্ডের গবেষকরা মোমের শিখা থেকে হীরার কণা আলাদা করতে সক্ষম হয়েছেন। গবেষকদের দাবি, প্রতিটি মোমের শিখা সেকেন্ডে লক্ষ লক্ষ হীরার কণা পুড়িয়ে আলো দিচ্ছে। যা প্রতি সেকেন্ডের হিসেবে ১৫ লাখ পর্যন্ত হতে পারে।

সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, ইউনিভার্সিটি অফ সেন্ট অ্যান্ড্রুজ-এর গবেষক ড. উজং জু মোমবাতির শিখায় হীরা খুঁজে পাবার দাবি করেছেন।

গবেষক উজং জু জানিয়েছেন, ‘এক বন্ধুর সঙ্গে তর্ক করতে গিয়েই এ আবিষ্কার করে ফেলেছি আমি। মোমবাতির শিখা কিভাবে তৈরি হয় এটাই ছিলো তর্কের বিষয়। আমার বিশ্বাস হচ্ছে বিজ্ঞান সবকিছুরই ব্যাখা করতে পারে।’

জু এবং তার সহকর্মী জিক্সুর দাবি, মোমবাতির শিখাতে কার্বনের চারটি রূপই রয়েছে। তবে, শিখার কেন্দ্রের যে সবচেয়ে উজ্জ্বল অংশটি দৃষ্টিগোচর হয় সেটিই হীরার। সেখান থেকেই হীরা আহরণের পদ্ধতি উদ্ভাবন করা সম্ভব হয়েছে।

জু বলেছেন, মোমাবাতির শিখায় কার্বনের চারটি রূপ খুঁজে পাওয়া আশ্চর্যের বিষয়ই বটে। কারণ সাধারণত একেকটি রূপ তৈরি হয় একেক ধরনের পরিবেশে।’