বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ শিল্পক্ষেত্র এবং প্রতিষ্ঠানের উপর বাড়ছে সাইবার আক্রমণ। আর ওইসব সাইবার আক্রমণের পেছনে মূল হোতাদের সমর্থন দিচ্ছে বিশ্বের প্রভাবশালী রাষ্ট্রগুলো। মার্কিন ব্রডব্যান্ড এবং টেলিযোগাযোগ প্রতিষ্ঠান ভেরাইজনের বার্ষিক প্রতিবেদনের উপর ভিত্তি করে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা বিবিসি।
ভেরাইজনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১২ সালে বিভিন্ন শিল্পক্ষেত্রে সাইবার আক্রমণের ঘটনা যথেষ্ট বেড়েছে। বর্তমানে সবচেয়ে বড় সাইবার হুমকিগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে শিল্পক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় সাইবার গুপ্তচরবৃত্তি।
লন্ডনে অনুষ্ঠিত বার্ষিক নিরাপত্তা সম্মেলন ‘ইনফোসেক’-এ প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে ভেরাইজন। ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর উপর সাইবার আক্রমণ করে অর্থ চুরির ঘটনা ঘটছে সবচেয়ে বেশি। কম্পিউটার নেটওয়ার্কে অনুপ্রবেশ করে হ্যাকারদের চুরি করা গোপন তথ্য চিহ্নিত করতেও প্রতিষ্ঠানগুলোর অনেক ক্ষেত্রে দীর্ঘ সময় লাগছে।
ভেরাইজনের ওই প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়েছে, ৭৫ শতাংশ ক্ষেত্রেই হ্যাকারদের মূল উদ্দেশ্য ছিল অর্থ চুরি। কিন্তু ২০ শতাংশ ক্ষেত্রে গোপন এবং স্পর্শকাতর তথ্য চুরি করাই ছিল সাইবার অপরাধীদের মূল লক্ষ্য।
এ ব্যাপারে ভেরাইজনের প্রতিবেদনটির মূল লেখক ওয়েড বেকার বলেন, “সাইবার আক্রমণের পরিসংখ্যানে সবচেয়ে বড় পরিবর্তনটি হয়েছে, রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় সাইবার আক্রমণের ঘটনার নাটকীয় বৃদ্ধি।”
২০১২ সালে গুপ্তচরবৃত্তির উদ্দেশ্যে হ্যাকিংয়ের ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটেছে বলেও যোগ করেন বেকার।
২০১২ সালে বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সাইবার আক্রমণের ঘটনার উপর ভিত্তি করে পরিসংখ্যান প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে ভেরাইজন।
২০১৩ সালের সাইবার আক্রমণের ঘটনাগুলোও যোগ করা হয়েছে প্রতিবেদনটিতে। ভ্যারাইজনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০১৩ সালেই রাষ্ট্রীয় সাইবার গুপ্তচরবৃত্তির সংখ্যা ৬২১টি।
ভেরাইজনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১২ সালে বিভিন্ন শিল্পক্ষেত্রে সাইবার আক্রমণের ঘটনা যথেষ্ট বেড়েছে। বর্তমানে সবচেয়ে বড় সাইবার হুমকিগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে শিল্পক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় সাইবার গুপ্তচরবৃত্তি।
লন্ডনে অনুষ্ঠিত বার্ষিক নিরাপত্তা সম্মেলন ‘ইনফোসেক’-এ প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে ভেরাইজন। ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর উপর সাইবার আক্রমণ করে অর্থ চুরির ঘটনা ঘটছে সবচেয়ে বেশি। কম্পিউটার নেটওয়ার্কে অনুপ্রবেশ করে হ্যাকারদের চুরি করা গোপন তথ্য চিহ্নিত করতেও প্রতিষ্ঠানগুলোর অনেক ক্ষেত্রে দীর্ঘ সময় লাগছে।
ভেরাইজনের ওই প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়েছে, ৭৫ শতাংশ ক্ষেত্রেই হ্যাকারদের মূল উদ্দেশ্য ছিল অর্থ চুরি। কিন্তু ২০ শতাংশ ক্ষেত্রে গোপন এবং স্পর্শকাতর তথ্য চুরি করাই ছিল সাইবার অপরাধীদের মূল লক্ষ্য।
এ ব্যাপারে ভেরাইজনের প্রতিবেদনটির মূল লেখক ওয়েড বেকার বলেন, “সাইবার আক্রমণের পরিসংখ্যানে সবচেয়ে বড় পরিবর্তনটি হয়েছে, রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় সাইবার আক্রমণের ঘটনার নাটকীয় বৃদ্ধি।”
২০১২ সালে গুপ্তচরবৃত্তির উদ্দেশ্যে হ্যাকিংয়ের ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটেছে বলেও যোগ করেন বেকার।
২০১২ সালে বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সাইবার আক্রমণের ঘটনার উপর ভিত্তি করে পরিসংখ্যান প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে ভেরাইজন।
২০১৩ সালের সাইবার আক্রমণের ঘটনাগুলোও যোগ করা হয়েছে প্রতিবেদনটিতে। ভ্যারাইজনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০১৩ সালেই রাষ্ট্রীয় সাইবার গুপ্তচরবৃত্তির সংখ্যা ৬২১টি।