01 October 2012

ব্রাজিলে গ্রেপ্তার হলেন গুগল সিইও

ইউটিউব থেকে বিতর্কিত রাজনৈতিক ভিডিও না সরানোর কারণে ব্রাজিলে গ্রেপ্তার হয়েছেন গুগলের ব্রাজিল অফিসের সিইও ফাবিও কোয়েলহো। মঙ্গলবার ব্রাজিলের একটি স্থানীয় আদালত থেকে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করার পর, বুধবার সাও পাওলো থেকে কোয়েলহোকে গ্রেপ্তার করে ব্রাজিলের ফেডারেল পুলিশ। খবর ইয়াহু নিউজ-এর।

ব্রাজিলের মেয়র ইলেকশন নিয়ে ইউটিউবের আপলোড করা একটি বিতর্কিত রাজনৈতিক ভিডিওর সূত্র ধরে গ্রেপ্তার করা হয়েছে কোয়েলহোকে। ইউটিউব থেকে ওই ভিডিও সরিয়ে নিতে ব্যর্থতার জন্য কোয়েলহোকেই দায়ী করেছে ব্রাজিলের আদালত।

কোয়েলহোর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির পাশাপাশি ২৪ ঘণ্টার জন্য ব্রাজিলে ইউটিউব বন্ধ রাখার আদেশও দিয়েছে দেশটির আদালত।

ইউটিউবে অন্যদের আপলোড করা ভিডিওর জন্য প্রতিষ্ঠানটি দায়ী হতে পারে না বলে আদালতে আপিল করেছে গুগল।

অন্যদিকে ইউটিউব থেকে ইসলামবিদ্বেষী ভিডিও নামিয়ে নিতে অস্বীকৃতি জানানোয় বিশ্বব্যাপী বিরুপ প্রতিক্রিয়ার মুখোমুখি হচ্ছে সার্চ জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানটি।

বাংলাদেশে এলো টেকলা

কনস্ট্রাকশন শিল্পের জন্য থ্রিডি বিআইএম প্রযুক্তির সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান টেকলা বাংলাদেশের বাজারে যাত্রা শুরু করলো। প্রতিষ্ঠানটি এদেশে তাদের সহযোগী প্রতিষ্ঠান উইন-উইন ইনফোসিস লিমিটেড-এর মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রি-ইঞ্জিনিয়ারিং বিল্ডিং (পিইবি)-এর জন্য তাদের থ্রিডি বিআইএম সফটওয়ার সেবা প্রদান করবে।

২৪ সেপ্টেম্বর, ২০১২ তারিখে ঢাকার ওয়েস্টিন হোটেলে এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে টেকলা ইন্ডিয়ার চিফ অপারেটিং অফিসার নির্মালয়া চ্যাটার্জি বাংলাদেশের কনস্ট্রাকশন ইন্ডাস্ট্রির জন্য সহায়ক এই সফটওয়্যারটির নানা সুবিধা বর্ণনা করেন।
তিনি জানান, টেকলা বিআইএম সফটওয়ার প্রকল্পের সময় দ্রুততার সঙ্গে সম্পন্ন, কার্যনির্বাহের গতি, উন্নততর ডিজাইন ম্যানেজমেন্ট এবং ব্যয় সাশ্রয়ে সহায়ক।

অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন টেকলা ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড-এর সিওও উইন-উইন ইনফোসিস লিমিটেড-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব হাসান তারিক।

বাংলাদেশের ইঞ্জিনিয়ারিং সফটওয়ার পণ্যের বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান উইন-উইন ইনফোসিস লিমিটেডের সঙ্গে টেকলার চুক্তি অনুযায়ী সংস্থাটি বাংলাদেশের কনস্ট্রাকশন ক্ষেত্রে টেকলা’র প্রযুক্তি বিতরণে সাহায্য করবে।

স্পেনের সরকার বিরোধী প্রতিবাদে অ্যানোনিমাস

স্পেনের সরকারের কঠোর কৃচ্ছ¡তাসাধন পরিকল্পনার বিরুদ্ধে সংগ্রামে জনগণের সঙ্গে এবার যোগ দিয়েছে সাইবার হ্যাকার গ্রুপ অ্যানোনিমাস। খবর সফটপিডিয়ার।

মাদ্রিদের পার্লামেন্ট ভবন ঘিরে রাখা আন্দোলনকারীদের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করে অ্যানোনিমাস দেশটির সরকারকে পদত্যাগ করতে আহ্বান জানিয়েছে। আন্দোলনকারীদের প্রতিরোধে নিষ্ঠুর আচরণ করার জন্য দেশটির পুলিশ বাহিনীর ওয়েবসাইট ইতোমধ্যে ইন্টারনেট থেকে বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে হ্যাকাররা।

অ্যানোনিমাস হুমকি দিয়েছে, দেশটির ক্ষমতাসীন ‘কংগ্রেস অফ ডেপুটিস’-এর ওয়েবসাইট আক্রমণ করার। তারা জানিয়েছে, ওয়েবসাইট শুধু হ্যাক করবে না, ব্ল্যাক ফ্যাক্স ও ই-মেইল বোম্ব এর মাধ্যমে পার্লামেন্ট অফ স্পেন এর সব তথ্য ইন্টারনেট থেকে মুছে ফেলবে।

রিপোর্টটি প্রকাশিত হওয়ার আগ পর্যন্ত দেশটির পুলিশ বাহিনীর ওয়েবসাইট বন্ধ অবস্থায় পাওয়া গেছে। তবে দেশটির পার্লামেন্টের ওয়েবসাইট সচল ছিলো।

এবার সাইবার আক্রমণের শিকার কানাডা

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পর এবার সাইবার আক্রমণের শিকার কানাডা। শুক্রবার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পরপর দু’বার সাইবার আক্রমণের শিকার হবার কথা জানিয়েছে কানাডা। খবর রয়টার্স-এর।

কানাডার ওপর সাইবার আক্রমণে চীনের হাত থাকার কথা জানিয়েছে কম্পিউটার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ডেল ইনকর্পোরেটেড। কানাডার দু’টি এনার্জি ফার্মের ওপর সাইবার আক্রমণের সঙ্গে জড়িত হ্যাকাররা বেইজিংভিত্তিক সার্ভার ব্যবহার করেছে বলেই নিজস্ব ওয়েবসাইটে জানিয়েছে ডেল। তবে এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করেনি কানাডার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।

কানাডার পাবলিক সেফটি মিনিস্ট্রির মুখপাত্র জন-পল ডুভাল এ ব্যাপারে জানান, ‘সাইবার আক্রমণ দু’টির ব্যাপারে অবগত রয়েছে কানাডার সাইবার ইনসিডেন্ট রেসপন্স সেন্টার।’ আক্রমণের সঙ্গে চীন জড়িত কিনা, এ ব্যাপারে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানান ডুভাল। সাইবার আক্রমণের শিকার এনার্জি ফার্ম দু’টির নামও প্রকাশ করেনি কানাডা কর্তৃপক্ষ।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একাধিক প্রতিষ্ঠানের ওপর সাইবার আক্রমণের মদদদাতা হিসেবে চীনের দিকে সন্দেহের তীরটি রয়েছে অনেকদিন ধরেই। তবে বরাবরের মতোই সাইবার আক্রমণের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে চীন।

07 August 2012

স্প্রে করে জোড়া দেয়া যাবে ভগ্ন হৃদয়!

১০ হাজার ভোল্টের থ্রিডি ইলেকট্রিক স্প্রেয়ার হৃৎপিণ্ডের ক্ষত জোড়া দেবে জীবন্ত হার্ট সেল ছুড়ে দিয়ে। হার্ট অ্যাটাকের ফলে সৃষ্ট হৃৎপিণ্ডের ক্ষত সারাতে চিকিৎসকদের শেষ ভরসা হতে পারে এই ‘স্প্রে-প্যাচ’ প্রযুক্তি। খবর বিবিসির।

হার্ট অ্যাটাক হলে মারা যায় হৃৎপিণ্ডের কিছু সেল। পরে রোগী সুস্থ হয়ে উঠলেও ওই মৃত হার্ট সেলগুলো ঠিক হয় না বরং থেকে যায় ক্ষত। পরে হৃৎপিণ্ডে রক্ত সঞ্চালনে বাধা সৃষ্টি করতে পারে হৃৎপিণ্ডের ওই মৃত অংশটুকু। এ কারণে হৃৎপিণ্ডের দীর্ঘস্থায়ী সমস্যায় ভোগেন হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত অনেক ব্যক্তি।

দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতের ওই সমস্যা সমাধানে জীবন্ত হার্ট সেল পেইন্টের মতো হৃৎপিণ্ডে ছুঁড়ে দেবার প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণা করছেন বৃটিশ হার্ট ফাউন্ডেশনের বিজ্ঞানীরা। হৃৎপিণ্ডের ভেতরের ক্ষত সারিয়ে তোলা সম্ভব হতে পারে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে।

লন্ডনের এক ল্যাবরেটরিতে ওই বায়ো-ইলেকট্রিক হার্ট সেল স্প্রে মেশিনটি বানিয়েছেন মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ার ড. শন জায়াসিংহে। প্রথমে জীবন্ত হার্ট সেল নেয়া হয় স্প্রে মেশিনের সূঁচে। তারপর স্প্রে মেশিন থেকে হার্ট সেলগুলো ছুঁড়ে দেয়া হয় রোগীর হৃৎপিণ্ডের ক্ষতিগ্রস্ত অংশে। তবে গ্রাফিটি আর্টিস্টদের স্প্রে ক্যানের মতো নিখুঁত নয় হার্ট সেল স্প্রে মেশিন। হার্ট সেলগুলোকে নিখুঁত লক্ষ্যে পেঁছে দিতে মেশিনটির সূঁচ বিদ্যুতায়িত করা হয় ১০ হাজার ভোল্টের বিদ্যুৎ ক্ষেত্র দিয়ে।

এ ব্যাপারে বিজ্ঞানী অ্যানাস্তাসিয়া স্টেফানো বলেন, ‘আমরা আশা করছি, ক্ষতিগ্রস্ত হৃৎপিণ্ডের কার্যক্ষমতা বাড়াতে পারবে এই প্রযুক্তি। আমাদের মূল লক্ষ্য হচ্ছে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে ক্ষতিগ্রস্ত হৃৎপিণ্ড পুরোপুরি সারিয়ে তোলা, যেন হার্ট অ্যাটাকের শিকার রোগীদের ডোনার হার্টের জন্য অপেক্ষা করতে না হয়।’

বিজ্ঞানীরা আশা করছেন, ভবিষ্যতে স্প্রে মেশিনের জন্য হৃৎপিণ্ডের কোষগুলো রোগীর হৃৎপিণ্ড থেকে সংগ্রহ করে বায়ো-টেকনোলজিকাল পন্থায় বড় করে ব্যবহার করা সম্ভব হবে। এমনকি অসুস্থ ব্যক্তির স্টেম সেল সংগ্রহ করে তা থেকে হার্ট সেল তৈরি করা যাবে বলেও বিজ্ঞানীরা আশা করছেন।

হ্যাকার ধরতে সহযোগিতায় অ্যানোনিমাস

রেডস্কাই ভিডিও প্রোডাকশন কোম্পানি নামের একটি চ্যারিটি প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট আক্রমণকারীকে খুঁজতে সহযোগিতা করেছে আন্তর্জাতিক হ্যাকার গ্রুপ অ্যানোনিমাস। খবর বিবিসির।

সম্প্রতি একজন ক্র্যাকার দাতব্য প্রতিষ্ঠান রেডস্কাই-এর ওয়েবসাইট আক্রমণ করে তথ্য মুছে ফেলে। প্রতিষ্ঠানটি নিউজিল্যান্ডের শিশু দারিদ্র নিয়ে একটি তথ্যচিত্র নির্মাণ করে। তথ্যচিত্রের লাভের অর্থ ব্যয় করা হয় দরিদ্র শিশুদের খাদ্য সংস্থানে।

যারা কোনো সাইট বা সিকিউরিটি সিস্টেম এড়িয়ে প্রবেশ করতে পারেন তাদেরকে সাধারণ ভাষায় হ্যাকার বলা হয়। আর, কোনো সিস্টেমের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে যারা ক্ষতি করেন, তাদের বলা হয় ক্র্যাকার।

রেডস্কাইয়ের কর্ণধার ব্রায়ান ব্রুস ফেইসবুকের মাধ্যমে সাইটটির তথ্য ফিরিয়ে দেয়ার আকুতি জানান। ব্রুসের আবেদনের প্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক হ্যাকার গ্রুপ অ্যানোনিমাস এই ওয়েবসাইট আক্রমণকারীকে খুঁজে বের করার কাজে হাত দেয়।

আক্রমণকারী নিজেকে আনন ভোল্ডেমোর্ট নামে পরিচয় দিয়েছিলেন। তিনি জানান, চ্যারিটি সাইটটি বিনষ্ট করার পেছনে তার উদ্দেশ্য ছিল আন্তর্জাতিক হ্যাকার গ্রুপ অ্যানোনিমাসের দৃষ্টি আকর্ষণ ও সদস্যপদ লাভ।

চ্যারিটি সাইট হ্যাক না করার ব্যাপারে অ্যানোনিমাসের অলিখিত নিয়ম রয়েছে। আবেদনের ২৪ ঘণ্টার ভেতর একটি ইমেইল বার্তায় অ্যানোনিমাস ব্রুসকে জানায়, চ্যারিটি অ্যাটাকার ভোল্ডেমোর্ট স্পেনের মাদ্রিদে রয়েছেন। এক আলোচনায় ব্রুস জানান, তিনি এ নিয়ে ইতোমধ্যে স্পেনের পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন।

জিঙ্গার বিরুদ্ধে মামলা করলো ইএ

অনলাইন গেইম নির্মাতা জিঙ্গার বিরুদ্ধে মার্কিন আদালতে মামলা করেছে ইলেকট্রনিক আর্টস (ইএ)। জিঙ্গার নতুন ‘দি ভিল’ গেইমটি ‘দি সিমস সোশাল’ গেইমের কপিরাইট লক্সঘন করেছে বলে অভিযোগ করেছে ইএ। খবর ইয়াহু নিউজ-এর।

শুক্রবার ক্যালিফোর্নিয়ার ইউএস ডিস্ট্রিক্ট কোর্টে এ মামলাটি করা হয়।

ভিডিও গেইম প্রকাশক ইএ শুক্রবার জানায়, নতুন গেইম ‘দি ভিল’-এর সঙ্গে ‘দি সিমস সোশাল’-এর মিল সন্দেহাতীত, যা আরো বছরখানেক আগেই ছাড়া হয়েছিলো। ইএ বলছে, সাধারণভাবে দেখলে গেইম দুটি হুবহু এক।

দু’টি গেইমই ফেসবুকে খেলা যায়। খেলোয়াড়েরা ভার্চুয়াল জগতে চরিত্র নির্মাণ করেন যারা ওখানেই থাকে, কাজ করে এবং নিজেদের ভেতর যোগাযোগ করে।

হ্যাক হয়েছে রয়টার্সের ব্লগ!

শুক্রবার হ্যাক হয়েছিলো বার্তা সংস্থা রয়টার্সের ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম। রয়টার্সের ব্লগিং প্ল্যাটফর্মটি হ্যাক করার পর সেখানে সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা রিয়াদ আল-আসাদের একটি তথাকথিত সাক্ষাৎকারের সারমর্ম পোস্ট করে দেয় সাইটটির হ্যাকার। খবর রয়টার্স-এর।

রয়টার্স কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে জানায়, ‘শুক্রবার হ্যাকারদের আক্রমণের শিকার হয়েছিলো ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম। হ্যাকাররা রয়টার্সের ব্লগিং প্ল্যাটফর্মটি দখল করে নেয় এবং রয়টার্সের সাংবাদিকদের নাম ব্যবহার করে বানোয়াট কিছু তথ্য ব্লগে পোস্ট করে দেয়।’

হ্যাকারদের বানোয়াট পোস্টগুলোর একটি হচ্ছে সিরিয়ান সেনাবাহিনীর বিদ্রোহী নেতা আসাদের একটি তথাকথিত সাক্ষাৎকারের সারমর্ম। সিরিয়ান সেনাবাহিনীর সঙ্গে লড়াইয়ের পর বিদ্রোহীরা সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় প্রদেশ আলেপ্পো থেকে পিছু হটছে বলে আসাদের দাবি প্রকাশ করা হয়েছে ওই পোস্টে।

রয়টার্স আসাদের এমন কোনো সাক্ষাৎকার নেয়নি বলেই জানিয়েছে তাদের বিবৃতিতে। অন্যদিকে ফ্রি সিরিয়ান আর্মিও নিজেদের এক বিবৃতিতে এমন কোনো সাক্ষাৎকারের কথা নাকচ করে দিয়েছে।

শুক্রবার হ্যাক হবার পরই ব্লগিং সাইটটি বন্ধ করে দেয় রয়টার্স। সাইটটির নিরাপত্তা নিশ্চিত করে নতুন করে চালু করার চেষ্টা করা হচ্ছে বলেই জানিয়েছে সংবাদ সংস্থাটি।

18 July 2012

US Copyright Term Will be Restored Back to 28 Years

Under the US copyright law, the term for your right over your work is indefinite as long as you are alive. Meanwhile, an online petition is going to change that.
cover.gif


The petition in question is already available on White House’s official site, and aims to gather 25.000 signatures in order to restore the term of copyright back to 28 years. Thus far, the petition managed to gather over 2.000 signatures in just 24 hours.

The petition says that an initial copyright duration was initially established as 28 years, but then was repeatedly extended to up to 120 years. This was done to favor such corporations as Disney and Sony along with authors’ descendants at the expense of the public. However, such durations ignore the Constitution’s requirement saying that copyrights should be for limited times and encourage progress in science and arts. In reality, they are doing the opposite thing, inhibiting scientific progress by restricting the free flow of data and preventing global digital libraries. In other words, the durations are withholding data that future generations need to freely exchange and build upon. At the same time, the original copyright duration would provide ample incentive for the entities and authors to create, so the creators of the petition asked the President to urge Congress to pass a bill which would restore copyrights to 28 years.

Lawrence Lessing, an American academic and political activist, has written a book on this issue, providing a comprehensive analysis on how creativity relies on the past. He explains that the creations of the past should be used as “bricks” for future projects. By the way, many supported his point of view: indeed, past’s influence in the artistic sector is undeniable.

Nevertheless, the American copyright legislation isn’t at all encouraging creativity, but instead considers everything as being original. Industry experts agree that it is time copyright laws actually reflected the modern era. The only entities to have such long copyright terms (in the United States, for instance, it is life + 70 years) are large multi-national corporations. However, it clearly doesn’t benefit society, choking off whatever little creativity is left in the world. Everyone who shares this point of view is free to sign the petition online.