07 May 2012

ACTA Will Be Rejected

ALDE, the European Parliament’s Alliance of Liberals and Democrats, has recently confirmed that they are going to reject the ACTA. Guy Verhofstadt, the head of the alliance, supports intellectual property rights, but still believes that the treaty isn’t reaching the expected standards.
actax.jpg

Guy Verhofstadt claimed that despite their support of the protection of intellectual property rights, they also care about human rights and freedoms. They pointed at serious concerns that the agreement didn’t strike the right balance. In addition, the alliance is going to support multilateral IP enforcement proposals, but the ones with a transparent, publicly discussed mandate only. Overall, it tends to agree on the concerns of those who boycotted the treaty in the past few months. Indeed, civil society has been vocal in the past few months in raising their legitimate concerns on the treaty, as there are too many provisions that lack clarity and certainty about the methods of their implementation in practice.
The main problem that the opposition points at is that ACTA was originally developed as a tool to deal with counterfeit products rather than with illegal sharing of digital content on the Internet. That’s what ALDE agrees with. In addition, the treaty wrongly bundles together different kinds of IPR enforcement, making physical goods and digital services equal.
However, the alliance believes that those should be approached in separate sectoral agreements, following a comprehensive mandate and impact assessment. A couple days ago the European Data Protection Supervisor also confirmed that the agreement could have unacceptable side effects on human rights. He said that while more international cooperation is required for the enforcement of intellectual property rights, the means envisaged can’t harm human rights. The governments should respect a right balance between how they tackle intellectual property infringements and the fundamental rights of privacy and data protection. Up to date, it seems that ACTA doesn’t succeed in this regard.
If the treaty is going to share the faith of Stop Online Piracy Act, you shouldn’t get your hopes high. Most likely, this won’t be the end of the “war”, because the American government is known to be working on yet another anti-piracy law – CISPA.

Another Way to Prevent Taping in Theatres

This week topping the chart is “Avatar”. Avatar is the story of an ex-Marine who finds himself thrust into hostilities on an alien planet filled with exotic life forms. As an Avatar, a human mind in an alien body, he finds himself torn between two worlds, in a desperate fight for his own survival and that of the indigenous people whom he has develop a bond with.


This firm will install 5” cameras that weigh 14.5 pounds each in the theatres. These cameras will send out beams of light and capture on film several seats at a time. Meanwhile, CEO of PirateEye explained last week that their company usually installs the cameras at premiers and press screenings. The goal of the company is to give up checking bags and use metal detectors at such events. Soon such systems would be used by theatre owners in order to discourage and catch camcorders trying to illegally tape the video. Maybe, it will even manage to stop the rude behaviour like talking on cellphones during the show.

Although the majority of people who like visiting the movies may be uncomfortable with the idea of being taped, the company is sure that there shouldn’t be any privacy concerns. Their goal is to not have someone else look at you suspiciously if you haven’t done anything wrong.

In case the cameras don’t catch a camcorder, the pictures will be destroyed. Thus far, the system covers 4/5 of industry screenings, and the company believes that a thousand more systems would be installed across the globe within the next 18 months. Meanwhile, the PirateEye has already proved its usefulness during CinemaCon’s industry presentation, because it managed to snatch a high-profile pirate last week.

According to Mitch Neuhauser, CinemaCom’s managing director, an individual was captured trying to illegally record Paramount’s presentation to exhibitors. This person was placed in police custody, and that’s all we know about his fate.

প্রোগ্রাম বানিয়ে তথ্য চুরি করেছে গুগল প্রোগ্রামার


সম্প্রতি জানা গেছে, গুগলের এক ইঞ্জিনিয়ার বাড়িতে অবস্থিত দুর্বল নিরাপত্তা ব্যবস্থার ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক থেকে ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করার একটি প্রোগ্রাম তৈরি করেছিলেন। খবর বিবিসির।

সূত্র জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল কমিউনিকেশনস কমিশন (এফসিসি)-এর তদন্তের পূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে গুগল। সেখানে এফসিসি জানিয়েছে, ওই ইঞ্জিনিয়ার অন্ততপক্ষে দু’জন সহকর্মীকে তার এই প্রোগ্রামের কথা জানালেও স্ট্রিট ভিউ টিমের সিনিয়র কর্মকর্তারা এই পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতেন না।

স্ট্রিট ভিউ প্রোগ্রামে গাড়ি থেকে ছবি তোলার সময় দুর্বল নিরাপত্তা ব্যবস্থার হোম ওয়াই-ফাই থেকে ইমেইল ঠিকানা, ব্রাউজিং হিস্ট্রি ইত্যাদি ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে নেয়ার ওই প্রোগ্রাম তৈরি করেন তিনি। প্রোগ্রামটি ২০০৮ থেকে ২০১০ পর্যন্ত সময়ে যেসব এলাকায় ছবি তোলা হয়েছে সেসব এলাকায় এই অবৈধ তথ্য সংগ্রহের কাজ করেছে।

নাম প্রকাশ না করে প্রকাশিত তদন্তের রিপোর্টটিতে বলা হয়েছে, ওই ইঞ্জিনিয়ার এসব তথ্য রিভিউ করে তা কিভাবে গুগলের অন্যান্য প্রকল্পের কাজে লাগানো যায়, সে পরিকল্পনা করেন। কিন্তু এ সম্পর্কে সিনিয়র কর্মকর্তারা কিছুই জানতেন না বলে তদন্তে প্রকাশ হয়েছে।

এই ঘটনায় ২৫ হাজার ডলার জরিমানা করা হলেও এফসিসি জানিয়েছে, গুগল কোনো আইন ভঙ্গ করেনি। এ ব্যাপারে গুগল জানিয়েছে, তারা স্বচ্ছতার কারণে এফসিসির তদন্তের রিপোর্ট থেকে কেবল নামগুলো মুছে দিয়ে প্রকাশ করেছে। এ ব্যাপারে তাদের মন্তব্য, ‘এফসিসির কিছু বিবৃতির সঙ্গে আমরা একমত না হলেও আমরা আইন ভঙ্গ করিনি-এ ব্যাপারে আমরা একমত।’

ফেইসবুকে যোগ হলো অ্যাকশন লিংকস


সম্প্রতি ফেইসবুকে যোগ হয়েছে ‘অ্যাকশন লিংকস,’ যার মাধ্যমে বন্ধুদের টাইমলাইনে থাকা অ্যাক্টিভিটির সঙ্গে আরও বেশি সংযুক্ত হওয়া যাবে। খবর ম্যাশএবল-এর।

ফেইসবুক জানিয়েছে, নতুন এই লিংকের মাধ্যমে লাইক করার পাশাপাশি ফেভারিট বা সেইভ করা যাবে। উদাহরণস্বরূপ, কেউ কোনো রেস্টুরেন্ট থেকে চেক-ইন করলে তার বন্ধুদের মধ্যে কেউ যদি সেই রেস্টুরেন্টে যেতে চান, তাহলে তার এই চেক-ইনটি তার নিজস্ব অ্যাকাউন্টে সেইভ করে রাখতে পারবেন এই ‘অ্যাকশন লিংক’ ব্যবহার করে।

এই সুবিধা কিভাবে ডেভেলপাররা তাদের অ্যাপ্লিকেশনে যোগ করতে পারবেন, তা নিয়েও একটি আলাদা নির্দেশনা তৈরি করেছে ফেইসবুক।

তহবিল নেই, তাই ইন্টারনেট সবাই পাবেন না


সম্প্রতি জানা গেছে, তহবিলে অর্থ স্বল্পতার কারণে যুক্তরাজ্য সরকারের সবার কাছে ইন্টারনেট সংযোগ পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্য ব্যর্থ হতে পারে। খবর বিবিসির।

জানা গেছে, বৃটেনে ২০১৫ সালের মধ্যে ১০০ শতাংশ মানুষের কাছে ‘দ্রুত’ বা ফাস্ট ব্রডব্যান্ড এবং ৯০ শতাংশ মানুষের কাছে সুপার ফাস্ট ব্রডব্যান্ড পৌঁছে দেয়ার প্রকল্প হাতে নেয় দেশটির সরকার। তবে এর ফান্ডে প্রায় ১১০ কোটি পাউন্ড কম হয়ে যাওয়ার কারণে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন নাও হতে পারে বেল জানিয়েছে লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিকস।

তারা আরও জানিয়েছে, মোট ২৪০ কোটি পাউন্ড প্রয়োজন এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করার জন্য। কিন্তু সব পাবলিক সূত্র থেকে সর্বমোট ১৩০ কোটি পাউন্ড জোগাড় করা গেছে। বাকি প্রায় ১১০ কোটি পাউন্ড খরচ জোগাতে ব্যক্তিগত বা প্রাইভেট বিনিয়োগকারীদের এগিয়ে আসতে হবে বলে জানিয়েছে এলএসই।

এলএসই-র মতে, সাধারণ ব্রডব্যান্ড বলতে ২ এমবিপিএস স্পিড পর্যন্ত ব্রডব্যান্ডকে বোঝানো হচ্ছে। অন্যদিকে ফাস্ট ব্রডব্যান্ড বলতে ২ থেকে ২৪ এমবিপিএস এবং সুপারফাস্ট বলতে ২৪ এমবিপিএস-এরও বেশি গতির ইন্টারনেট স্পিডকে বোঝানো হয়েছে।

অবশেষে এলো গ্যলাক্সি এস থ্রি


অবশেষে সব গুজব ও প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে স্যামসাং ঘোষণা করলো তাদের গ্যালাক্সি সিরিজের নতুন হ্যান্ডসেট, গ্যালাক্সি এস ৩। নতুন এই হ্যান্ডসেটে চোখে পড়ার মতো বিশেষত্ব হচ্ছে এর বিশালাকার পর্দা। খবর হাফিংটন পোস্ট-এর।

জানা গেছে, ৪.৮ ইঞ্চি আকারের পর্দার এই হ্যান্ডসেটে দেয়া হয়েছে অ্যামোলেড স্ক্রিন। ৪জি এলটিই ইন্টারনেট সুবিধা ছাড়াও এতে রয়েছে গরিলা গ্লাস। এতে দেয়া হয়েছে ৮ মেগাপিক্সেল ব্যাক ক্যামেরা যা দিয়ে ১০৮০পিক্সেল এইচডি ভিডিও রেকর্ড করা সম্ভব। এছাড়াও সামনে রয়েছে ১.৯ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা।

কোয়াড-কোর চিপসেটের স্যামসাং গ্যালাক্সি এস ৩ হ্যান্ডসেটে অ্যান্ড্রয়েড ৪.০.৪ (আইসক্রিম স্যান্ডউইচ) আপডেট দেয়া হয়েছে। মে মাসেই এটি বাজারে আসবে বলে জানিয়েছিলো স্যামসাং।

কম্পিউটার সায়েন্সে ডিগ্রি নেই ইয়াহু সিইওর!


সম্প্রতি ইয়াহুর এক শেয়ারহোল্ডার প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী (সিইও) স্কট থম্পসনের কম্পিউটার সায়েন্স ডিগ্রি নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। এরপর ইয়াহু জানায়, তাদের প্রধান নির্বাহী আসলেই কম্পিউটার সায়েন্স ডিগ্রির অধিকারী নন। খবর লস এঞ্জেলস টাইমস-এর।

সূত্র জানিয়েছে, ইয়াহুতে যোগ দেয়ার সময় জমা দেয়া রেজুমে (সিভি)-তে কম্পিউটার সায়েন্স ডিগ্রি থাকার কথা উল্লেখ করেছেন স্কট। এই ভুল তথ্য দিয়ে কীভাবে তিনি ইয়াহুর মতো কোম্পানির প্রধান নির্বাহী হিসেবে নিয়োগ পেলেন এ নিয়ে এখন প্রযুক্তি বিশ্বে শুরু হয়েছে তর্ক-বিতর্ক। তবে ইয়াহু এই ঘটনাকে কেবল ‘অসাবধানতাবশত ভুল’ বলেই ক্ষান্ত দিয়েছে।

এদিকে প্রথমে প্রশ্ন তোলা বিনিয়োগকারী, যিনি ইয়াহুর ৫.৮ শতাংশ শেয়ারের অধিকারী, এই ঘটনার তদন্ত দাবি করেছেন। লস এঞ্জেলস টাইমস জানিয়েছে, স্কট থম্পসনের রয়েছে অ্যাকাউন্টিং ডিগ্রি, যা কম্পিউটার সায়েন্স ডিগ্রির সঙ্গেই তার রেজুমেতে উল্লেখ করা হয়েছে।

ম্যাশএবল-এর মতে, এই ‘ভুল’-এর কারণে পদ থেকে সরে দাঁড়াতে হতে পারে স্কট থম্পসনকে। উল্লেখ্য, এর আগে টানা কয়েক বছর পর চলতি বছরের প্রথম তিনমাসে লাভের মুখ দেখার খবর প্রকাশ করে ইয়াহু। একে অনেকেই নতুন নির্বাহীর সাফল্য বলে মন্তব্য করেন।

03 May 2012

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন আইপিটিএসপি (IPTSP) এবং পি এস টি এন (PSTN) অপারেটরদের ট্যারিফ কমালো, কার্যকর ০১লা মে, ২০১২।

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন আইপিটিএসপি (IPTSP) এবং পি এস টি এন (PSTN) অপারেটরদের ট্যারিফ কমালো, কার্যকর ০১লা মে, ২০১২।

 IPTSP and PSTN Tariff Plan:


29 April 2012

The Pirate Bay Will Promote the Winners

Within the past few months, not only anti-piracy outfits have been hunting The Pirate Bay. The entertainment industry strongly believes that the website is just a group of pirates who are doing nothing else than downloading illegal content. However, the largest BitTorrent tracker in the world is proving different by announcing a contest to promote indie artists.
lwlfls3bxodcrclnf87dpzl.jpg

Frequent users of the tracker might have noticed that the pirates sometimes replace their front page logo with others, either linking to interesting political news about online censorship or to some independent artists they like. Now The Pirate Bay decided to improve this feature and asked everyone to send them an email and tell them what they have and where they want it to be shown.
Using their front page, The Pirate Bay is going to promote musicians, film companies, comedians, and others. The contest page, called The Promo Bay, encourages people around the globe to send their submissions, by sending a logo of their online resource and its link. The tracker will then link to the selected submission’s page and post their logo to its own front page.
In other words, the entire idea is that the pirates will allow their creative users to borrow the TPB’s homepage for a couple days, in a few countries. The front page will show their logo that will lead to the Bandcamp, YouTube channel or site. According to The Pirate Bay, there are too many undiscovered musicians out there while there’s too much crap flooding the top charts. Thus they provide everyone a chance to be discovered by the world. The rules of the contest are easy: The Pirate Bay addressed some cautionary words for people who want to submit logos and links, saying that on their website, the applicants must have their songs or videos or anything else available for download or streaming.
The BitTorrent tracker is OK with people trying to sell CDs and shirts if they want to, but the entire idea of the contest is not just about making them rich. The rules demand that the participants offer easy access to their works, without any conditions such as likes on Facebook to be able to listen. The pirates believe that public should be offered a simple and easy play button for the musicians’ works.
This move is considered worldwide as one of the many steps which could encourage more and more content creators to accept digital distribution and other alternative methods to promote their works. Tech.li pointed out that The Pirate Bay received about 5.000 entries.

MegaUpload Trial May Never Happen

The US authorities were told that the criminal charges against MegaUpload’s owner Kim Dotcom may never get to trial in their country: according to New Zealand judge, the efforts of American authorities to extradite Kim are fruitless.
megaupload-song-hits-big-on-the-web-umg-tries-to-take-it-down-300x1761.png


Liam O’Grady, the federal judge, has commented at a hearing over the cyberlocker’s content, saying that he frankly didn’t know whether they were ever going to have a trial in that matter. In fact, the American authorities have failed to formally serve New Zealand’s court of law with criminal papers, as the local media points out.

Meanwhile, Kim Dotcom’s attorneys explain that this new development may shelf the extradition case. Indeed, this wasn’t the first time that paperwork mistakes were made – New Zealand’s authorities seized the MegaUpload’s owner’s property without giving proper notice. Although this error was formally corrected a few days ago, the issue of serving papers to extradite Kim in the United States is just another embarrassing error. The federals’ lack of service meant the cyberlocker was “kind of hanging out there”, according to the judge.

Kim Dotcom’s attorneys claim that the FBI haven’t done this just because they can’t. MegaUpload’s lawyers do not believe that the service can be served in a criminal matter as it isn’t located within the jurisdiction of the United States at the first place. They confirm that a key defense against extradition was the claim by the owner of the service and others that they were charged with offenses that weren’t covered by the law on extradition.

In response, prosecutor Jay Prabhu told during Virginia court hearing that it might not matter, because Kim Dotcom owned 68% of MegaUpload. Meanwhile, there are still legal negotiations being held about returning jewelry and personal effects belonging to Dotcom’s wife.