সম্প্রতি জানা গেছে, তহবিলে অর্থ স্বল্পতার কারণে যুক্তরাজ্য সরকারের সবার কাছে ইন্টারনেট সংযোগ পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্য ব্যর্থ হতে পারে। খবর বিবিসির।
জানা গেছে, বৃটেনে ২০১৫ সালের মধ্যে ১০০ শতাংশ মানুষের কাছে ‘দ্রুত’ বা ফাস্ট ব্রডব্যান্ড এবং ৯০ শতাংশ মানুষের কাছে সুপার ফাস্ট ব্রডব্যান্ড পৌঁছে দেয়ার প্রকল্প হাতে নেয় দেশটির সরকার। তবে এর ফান্ডে প্রায় ১১০ কোটি পাউন্ড কম হয়ে যাওয়ার কারণে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন নাও হতে পারে বেল জানিয়েছে লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিকস।
তারা আরও জানিয়েছে, মোট ২৪০ কোটি পাউন্ড প্রয়োজন এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করার জন্য। কিন্তু সব পাবলিক সূত্র থেকে সর্বমোট ১৩০ কোটি পাউন্ড জোগাড় করা গেছে। বাকি প্রায় ১১০ কোটি পাউন্ড খরচ জোগাতে ব্যক্তিগত বা প্রাইভেট বিনিয়োগকারীদের এগিয়ে আসতে হবে বলে জানিয়েছে এলএসই।
এলএসই-র মতে, সাধারণ ব্রডব্যান্ড বলতে ২ এমবিপিএস স্পিড পর্যন্ত ব্রডব্যান্ডকে বোঝানো হচ্ছে। অন্যদিকে ফাস্ট ব্রডব্যান্ড বলতে ২ থেকে ২৪ এমবিপিএস এবং সুপারফাস্ট বলতে ২৪ এমবিপিএস-এরও বেশি গতির ইন্টারনেট স্পিডকে বোঝানো হয়েছে।
জানা গেছে, বৃটেনে ২০১৫ সালের মধ্যে ১০০ শতাংশ মানুষের কাছে ‘দ্রুত’ বা ফাস্ট ব্রডব্যান্ড এবং ৯০ শতাংশ মানুষের কাছে সুপার ফাস্ট ব্রডব্যান্ড পৌঁছে দেয়ার প্রকল্প হাতে নেয় দেশটির সরকার। তবে এর ফান্ডে প্রায় ১১০ কোটি পাউন্ড কম হয়ে যাওয়ার কারণে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন নাও হতে পারে বেল জানিয়েছে লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিকস।
তারা আরও জানিয়েছে, মোট ২৪০ কোটি পাউন্ড প্রয়োজন এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করার জন্য। কিন্তু সব পাবলিক সূত্র থেকে সর্বমোট ১৩০ কোটি পাউন্ড জোগাড় করা গেছে। বাকি প্রায় ১১০ কোটি পাউন্ড খরচ জোগাতে ব্যক্তিগত বা প্রাইভেট বিনিয়োগকারীদের এগিয়ে আসতে হবে বলে জানিয়েছে এলএসই।
এলএসই-র মতে, সাধারণ ব্রডব্যান্ড বলতে ২ এমবিপিএস স্পিড পর্যন্ত ব্রডব্যান্ডকে বোঝানো হচ্ছে। অন্যদিকে ফাস্ট ব্রডব্যান্ড বলতে ২ থেকে ২৪ এমবিপিএস এবং সুপারফাস্ট বলতে ২৪ এমবিপিএস-এরও বেশি গতির ইন্টারনেট স্পিডকে বোঝানো হয়েছে।
No comments:
Post a Comment