10 June 2012

স্পাই টেলিস্কোপ উপহার পেল নাসা

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গোপন স্পাই এজেন্সি ন্যাশনাল রিকনেইসেন্স অফিস (এনআরও)-এর কাছ থেকে দু’টি স্পেস টেলিস্কোপ উপহার পেয়েছে মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসা। আদতে মহাকাশ থেকে পৃথিবীর ওপর গুপ্তচরবৃত্তির উদ্দেশ্যে তৈরি হলেও হঠাৎ করেই নাসাকে এই টেলিস্কোপ দুটি এনআরও উপহার দেয়ায় সৃষ্টি হয়েছে নানা প্রশ্নের। খবর ডেইলি মেইল-এর।

জানা গেছে, এনআরও-এর তৈরি টেলিস্কোপ দু’টি দেখতে নাসার হাবল টেলিস্কোপের মতো হলেও অনেক বেশি শক্তিশালী। এটি তৈরিতেও এনআরও ব্যবহার করেছে নাসার চেয়ে উন্নত প্রযুক্তি।

অন্যদিকে একসঙ্গে দুটি স্পেস টেলিস্কোপের মালিকানা পেলেও টেলিস্কোপ দু’টি মহাকাশে পাঠানোর মতো অর্থ নেই দীর্ঘদীন ধরে বাজেট সংকটে ভুগতে থাকা নাসার। শুধু তাই নয়, টেলিস্কোপ দু’টি মহাকাশে পাঠানোর মতো অর্থ নাসা জোগাড় করতে পারলেও এখনো মহাকাশ যাত্রার জন্য পুরোপুরি উপযুক্ত হয়নি টেলিস্কোপ দু’টি।

হাবল টেলিস্কোপের চেয়ে প্রায় ১শ’ গুণ শক্তিশালী নতুন এই টেলিস্কোপ দু’টি এনআরও তৈরি করেছিলো গুপ্তচরবৃত্তির উদ্দেশ্যে। তাই এতে নেই মহাকাশ গবেষণার উপযুক্ত যন্ত্রপাতি। ওয়াশিংটনের রচেস্টার-এ পড়ে থাকা এই টেলিস্কোপ দু’টি মহাকাশ যাত্রা এবং মহাকাশ গবেষণার জন্য আপগ্রেড করতে হলে নাসার খরচ হবে কমকরে ১ বিলিয়ন ডলার, যা কিনা বর্তমানে নাসার সাধ্যের বাইরে। এখন থেকেই টেলিস্কোপ দু’টি নিয়ে কাজ শুরু করলেও ২০২৪ সালের আগে এগুলোর মহাকাশে পৌঁছানোর কোনো সম্ভাবনাই নেই বলেই মনে করছেন নাসার অ্যাস্ট্রোফিজিক্স-এর একজন ডিরেক্টর পল হার্টজ।

তবে নাসার বিজ্ঞানীরা আশা করছেন, দেরি করে হলেও মহাকাশের ডার্ক ম্যাটার নিয়ে গবেষণার কাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারবে নতুন এই টেলিস্কোপ দু’টি। কিন্তু তারপরেও এনআরও-র এই টেলিস্কোপ দু’টি তৈরির পেছনে মূল উদ্দেশ্য কি ছিল এবং কেনই বা হঠাৎ করে নাসাকে উপহার দেয়া হলো, এই প্রশ্নগুলো থেকেই যায় বলে মন্তব্য করেছে মেইল।

Farmers Won’t Get Internet

It seems that the Labour Party knows less about farming than about technology, as one of the MPs hit the headlines last week with his suggestions that rural broadband funding should be spent to other places – indeed, farming has existed without the web forever!

The MP suggested that public funding for faster broadband in rural Lancashire is better to be spent in industrial areas, because the benefits will be far greater. Meanwhile, Lancashire County Council and LEP were already spending around $50 million on faster rural broadband. However, it was still difficult to see how these investments would create jobs.

The MP claimed that demographics show that getting faster broadband won’t create jobs, the geography does too. Broadband is called to be only useful for new businesses, which are media intensive, don’t shift product and don’t meet customers. The only question is how many would fit that category.

In other words, rural people weren’t going to get better broadband. Both mobile devices and 4G were considered being of greater significance than landline fast rural broadband. Although the same argument could be applied to the government as well, few would answer the question of how many politicians have been sticking their paws up for free iPads. Instead, this is regarded by the MP as a class thing – as such, Lancashire’s rural population becomes a playground for the wealthy.

In response, the Countryside Alliance issued a statement, where it described the MP’s comments as “criminal”. In our digital era, fast and reliable broadband connection is as important as gas, electricity or water. For some reason, the MP didn’t understand how 2 decades ago farmers were among the first to get their businesses on the Internet and now they have about 90% of their administration online.

Twenty years ago, the National Farmers Union established an Internet service provider for farmers and spent a lot of efforts and money to make sure they realized that requiring 4 RAM to run wasn’t really a livestock requirement.

By the way, after the comments appeared in the news, the MP’s post has mysteriously disappeared. The suggestions are that the Labour Party Central office still hopes that the countryside voters could get hacked off that the Tory party is taking them out of the European Union, and away from their salary meal tickets.

Legitimate Alternative Won’t Stop Pirates

The entertainment industry disagrees with the studies saying that the more legitimate content there is available, at a reasonable price, the less likely people are to pirate.

AFACT (Australia’s Federation Against Copyright Theft) claimed that people won’t stop to illegally download copyrighted content even if they have local, legal access to the same content. The movie industry group claimed that piracy was inevitable and therefore the country needed to change the law to discourage it. The suggestions were that people may be drawn to piracy if films or TV shows screened later in the country than in the US. A good example to prove this was popular TV series Game of Thrones, which was heavily pirated in Australia.

The matter is that the consumers no longer want to wait for the show to air a week after the United States, and the anti-piracy outfit believed it unreasonable that pirates were unwilling to wait. It was claimed that there were legitimate services, and discussions around further availability; however, content pirates would be still engaged in unauthorized downloading as it’s free.

One of the unreleased researches commissioned by the Intellectual Property Awareness Foundation (IPAF) revealed that 86% of persistent infringers and 74% of casual infringers pirated because of cost. Over 75% of them knew about legitimate downloading services.

It seems that the cost of legal content is the main issue in places with low salaries where the cost of the product isn’t adjusted. Meanwhile, IPAF supports AFACT and the federation’s American sponsor, the MPAA, on its board of members among other copyright owners. That’s the people consistently overstating the cost of piracy to business.

Anti-piracy outfit argued that the legislation hadn’t kept up with the rapid cycle of technological change. Although a lot of people might agree with that, the argument of the entertainment industry that governments should lock up people on the flimsiest of evidence without making any changes to its business model is bogus as well.

However, the studios are recommended to release popular programs worldwide at the same time instead of releasing them in different places. If this is impossible, the industry should accept that the content will be pirated. In addition, instead of releasing material at a single price it needs to look at regional pricing and manage it with language dubbing.

07 June 2012

পরিবেশ দূষণের প্রমাণ দিল জ্বলন্ত জেব্রা ফিস


পরিবেশ দূষণের প্রমাণ দিলো জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মাধ্যমে তৈরি গ্লোয়িং জেব্রা ফিস। বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ পরিবেশের সঙ্গে মিশে প্রাণীজগতের কি ক্ষতি করে তা নিয়ে বিস্তারিত গবেষণার জন্য জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের সাহায্য নিয়ে জেব্রা মাছটির জন্ম দেন বিজ্ঞানীরা। আর ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থের সংস্পর্শে এলেই উজ্জ্বল সবুজ রঙে জ্বলে শারীরিক ক্ষতির কথা জানান দেয় মাছটির শরীরের বিভিন্ন অংশ। খবর ইসায়েন্সনিউজ-এর।

পানিতে রাসায়নিক পদার্থের সংস্পর্শে আসলে এই মাছটির শরীরের বিভিন্ন অংশ উজ্জল সবুজ রঙের ফ্লুরোসেন্ট আলোতে জ্বলে ওঠে। আর ফ্লুরোসেন্ট মাইক্রোস্কোপ ব্যবহার করেও বিজ্ঞানীরা ওই রাসায়নিক পদার্থ মাছটির শরীরের কোথায় কি ক্ষতি করছে তা জানতে পারেন। এর মাধ্যমে শুধু মাছ নয়, পুরো প্রাণীজগৎ ও মানুষের শরীরে এই রাসায়নিক পদার্থগুলো কিভাবে এবং শরীরের কোন কোন অংশে ক্ষতি করতে পারে সে ব্যাপারে নানাবিধ নতুন তথ্য আবিষ্কার করছেন বিজ্ঞানীরা।

বৃটেনের ইউনিভার্সিটি অফ এক্সিটার বিজ্ঞানীদের দলনেতা চালসি টেইলার জানান, ‘জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কারণে এই জেব্রা মাছটির শরীরে বিভিন্ন প্রোটিন থাকলেও জলের রাসায়নিক পদার্থের সঙ্গে কোনো বিক্রিয়া করে না।

এর আগে কয়েকটি গবেষণায় বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছিলেন যে, এই রাসায়নিক পদার্থগুলো সরাসরি প্রাণীদের হৃদপিণ্ড এবং পাকস্থলির ক্ষতি করে। জলের রাসায়নিক পদার্থের মাত্রা সহ্যক্ষমতার বাইরে চলে যাওয়ায় মাছের বংশবৃদ্ধির ক্ষমতাও হ্রাস পাওয়ার প্রমাণ পেয়েছিলেন বিজ্ঞানীরা। কিন্তু নতুন এই গ্লোয়িং জেব্রা ফিসের বদৌলতে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছের যে, কেবল হৃৎপিণ্ড বা পাকস্থলিতে নয় বরং মস্তিকেও মারাত্মক ক্ষতি করে রাসায়নিক পদার্থগুলো।

ভালোবাসার মানুষকে কাছে আনবে 'পেয়ার'


স্পর্শের বাইরে থাকা ভালোবাসার মানুষকে কাছে নিয়ে আসবে নতুন সেলফোন অ্যাপ্লিকেশন ‘পেয়ার’। প্রযুক্তির এই যুগে ভালোবাসার মানুষটিকে যারা সবসময়ই কাছে পেতে চান, শেয়ার করতে চান ছবি বা ভিডিও, নিভৃতে জানাতে চান ভালোবাসার কথা তাদের জন্যেই তৈরি করা হয়েছে এই অ্যাপ্লিকেশনটি। খবর নিউ ইয়র্ক টাইমস-এর।

সোশাল নেটওয়ার্কিংয়ের এই যুগে ফেইসবুক বা টুইটারের মাধ্যমে ভালোবাসার মানুষটির সঙ্গে যোগাযোগ অনেক সহজ হয়ে গেলেও সমস্যা কেবল একটিই, ‘তোমায় ভালোবাসি’ কথাটি বললেই তা যেন পুরো দুনিয়া জেনে যায়। প্রেমিক তার প্রেমিকার ওয়ালে ভালোবেসে কিছু লিখলে তবেই সেরেছে! শুরু হয়ে যায় লাইক আর কমেন্টের বন্যা। এ অবস্থায় প্রেমিক জুটিরা যেন নিভৃতে, নিরাপদে প্রেম করতে পারেন, এজন্যই মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনটি তৈরি করেছেন একদল প্রোগ্রামার।

‘পেয়ার’ অ্যাপ্লিকেশনটির ব্যবহার একেবারেই সহজ। কেবল মোবাইল ফোনে ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিতে হবে অ্যাপ্লিকেশনটি, আর ‘পেয়ার’ করে নিতে হবে ভালোবাসার মানুষটির মোবাইল ফোনের অ্যাপ্লিকেশনের সঙ্গে। ব্যাস, এবার কারো নাক গলানোর দুঃশ্চিন্তা না করেই পাঠানো যাবে মেসেজ, ছবি কিংবা শেয়ার করা যাবে ভিডিও।

প্রেমিক জুটিদের জন্য বেশ কিছু মজার ফিচারও রয়েছে এই অ্যাপ্লিকেশনটিতে। তারই একটির নাম ‘থাম্ব কিস’! এজন্যে প্রেমিক প্রেমিকা দু’জনকে একসঙ্গে তাদের বৃদ্ধাঙ্গুল রাখতে হবে সেলফোনের টাচ স্কিনে। আর দু’জনই যদি একই জায়গায়, একই সময়ে নিজেদের আঙ্গুল দুটি রাখতে পারেন ব্যাস হয়ে যাবে ‘থাম্ব কিস’, ভাইব্রেট করে উঠবে মোবাইল ফোন।

অ্যাপল এর অ্যাপ্লিকেশন স্টোরে ফ্রিতেই মিলবে এটি। গুগলের অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোনগুলোতেও ‘পেয়ার’ পাওয়া যাবে খুব শিগগিরই।

উইন্ডোজ ৮ সহ টাচ পিসি আনছে এসার


কিছুদিনের মধ্যেই বাজারে উইন্ডোজ ৮-এর টাচ ভার্সনের অপারেটিং সিস্টেমের বিভিন্ন ডিভাইস বাজারে ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছে এসার। খবর ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল-এর।

কম্পিউটার প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলেবর মধ্যে আয়ের দিক থেকে চতুর্থ অবস্থানে আছে এসার। এবার তারা বাজারে নিয়ে আসছে টাচ মনিটরসহ উইন্ডোজ ৮ ভার্সনের ল্যাপটপ, ট্যাবলেট পিসি ও ডেস্কটপ। তাইওয়ানের বার্ষিক কম্পিউটেক্স কম্পিউটার ইন্ডাস্ট্রি ট্রেড শোতে এ ঘোষণা দেয় এসার। তবে পণ্যগুলোর দাম এখনো নির্ধারণ করা হয়নি।

এসারের চিফ এক্সিকিউটিভ জে.টি ওয়াং বলেন, পণ্যগুলোর কোয়ালিটি ডেভেলপমেন্টের কাজ চলছে। যে কারণে দাম ও বাজারে ছাড়ার তারিখ তারা এখনো ঘোষণা করেননি। 

অ্যাপলের আইফোন, আইপ্যাডের কাছে কম্পিউটার প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো যে বাজার হারাতে বসেছে, টাচ সুবিধাসহ উইন্ডোজ ৮ চালুর মাধ্যমে তা পুনরুদ্ধার করতে এসার মাইক্রোসফটের নতুন অপারেটিং সিস্টেমটিকে গুরুত্ব দিচ্ছে।

আসছে ট্রান্সপারেন্ট স্মার্টফোন


স্মার্টফোন ভক্তদের জন্য দারুন খবরই বটে। খুব শিগগিরই বাজারে আসছে ট্রান্সপারেন্ট স্মার্টফোন। এর সামনে পেছনে দুদিকেই থাকবে টাচ স্কিন। একসঙ্গে দু দু’টো অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করা যাবে এতে; আর ডিসপ্লেটি হবে সি থ্রু। খবর ডিসকভারি নিউজ-এর।

জাপানি প্রতিষ্ঠান ফুজিৎসুর সহযোগিতায় ট্রান্সপারেন্ট স্মার্টফোনটি তৈরি করেছে ডোকোমো। নতুন এই স্মার্টফোনটির প্রটোটাইপের ব্যাপারে এক ইউটিউব ভিডিওতে বিস্তারিত জানান ডেকোমোর অ্যাডভান্সড টেকনোলজি গ্রুপের সদস্য মাসাশি তাগায়া।

ইউটিউবের ওই ভিডিওটিতে তাগায়া জানান, স্মার্টফোনটির সামনের এবং পেছনের টাচ প্যানেল ব্যবহার করে একসঙ্গে একাধিক অ্যাপ্লিকেশন চালানো সম্ভব। একসঙ্গেই গেইমিং আর টেক্সটিং করাও সম্ভব। আর এর ডিসপ্লেটি সম্পূর্ণ সি-থ্রু হওয়ায় এর সব কিছুই করা সম্ভব খুবই সহজে।

ডোকোমোর এই প্রটোটাইপ স্মার্টফোনের একমাত্র সমস্যা হলো ছোট ডিসপ্লে। এটির ডিসপ্লে মাত্র ২.৪ ইঞ্চি যা হালের যে কোনো স্মার্টফোনের তুলনায় ছোট। তবে মাসাশি তাগায়া এ ব্যাপারে জানান, প্রটোটাইপটির ডিসপ্লে ছোট হলেও মূল মডেলটির ডিসপ্লে বাজারের অন্য যে কোনো স্মার্টফোনের মতোই বড় হবে। আর এটি ট্রান্সপারেন্ট হওয়ায় এবং সামনে পেছনে দু’দিকের টাচ প্যানেল একসঙ্গে ব্যবহারের সুবিধা থাকায় এতে ব্যবহার করার মতো অ্যাপ্লিকেশনের সংখ্যাও বাড়বে।

Internet Traffic Will Quadruple in 2016

Believe it or not, but Cisco recently predicted that data explosion would soon break zettabyte barrier. Press reports confirm that online data will reach even more mind boggling growth, with the company predicting a 4-fold increase to IP traffic by 2016.
Analysts from Cisco expect global IP traffic to reach 1.3 zettabytes by 2016, which is equivalent to 1.3 trillion gigabytes being sent across the globe. You can also measure this in 38,000,000 DVDs streamed over an hour. In fact, it is around 4 times the traffic seen last year.

Visual Networking Index (VNI) Forecast for 2011-2016, published by Cisco, says that this rapid growth is being driven by several factors. It also says that the sheer weight of number of devices which are connected will continue increasing due to tablets and smartphones that are already pushing demand for connectivity, as well as machine to machine communications.

Cisco’s report estimated that there will be around 2.5 connections for each person on the planet in 4 years, with connected devices increasing massively from 10.3 to 18.9 billion. Meanwhile, the number of actual Internet users is expected to grow to 3.4 billion. At the same time, over 50% of the world’s traffic will come from Wi-Fi, so Cisco is expected to rub its hands with glee at the thought of router sales if the analysts’ predictions prove right.

According to the report, faster broadband speeds are going to contribute to more information being flung through the ether, while average speeds increase from 9 Mbps last year to 34 Mbps in 2016. As or video, it will provide a basis for much of the growth, because there will be 1.5 billion video users, sending 1.2 million video minutes per second in 2016. At the same time, video conferencing for businesses is predicted to see a boom, with the number of business Internet users growing from 1.6 to 2.3 billion.

The report also overviews the growth of separate regions. For example, Asia Pacific region is expected to see the most significant increase in IP traffic – around 40.5 exabytes a month, while North America will only see 27.5 exabytes per month. However, the fastest growing regions are predicted to be the Middle East and Africa, which will get a compound growth rate of 58%.

05 June 2012

Mobile Browser Wars

It seems that software in the mobile sphere has already reached the same stage that the web technology saw in the 1990s. The experts point out that everything is gearing up for the mobile's browser war.


300x224xFacebook-mobile-e1322013006700-300x224.jpg.pagespeed.ic.Gg89lSIR_O.jpg


So, the 5 superpowers today are Google, Microsoft, Apple, Yahoo and Firefox with the Ottomans being played by Opera and a nice sofa. Hopefully, whoever wins this war will be able to direct mobile users to its online services, and gather information that might be used in targeted advertising.

Industry experts said that the difference between the browser wars is that everyone would be trying to manage their strategy in the multiscreen and multiplatform world. The latest researches show that access to the web from mobile devices doubled in the year to January to 8.5% of all web usage.

Meanwhile, Google introduced a full version of its mobile Chrome browser, which will soon replace the unnamed browser on all devices powered by Android platform. Chrome had occupied 21.5% of the mobile Internet, overtaking Opera, which earlier had 21.3%. So, Google is seen in the Microsoft position in this war, with its Chrome being able to elbow its way in thanks to Android, while having a lot of momentum on the PC.

Apple Safari is doing well because it is the default browser on iPhones. Meanwhile, Nokia, BlackBerry and some others can only pick up crumbs dropping from the others' table. However, Microsoft will most likely to come back from exile when Windows 8 comes out. The software giant is pushing its own Internet Explorer browser for Windows devices, but it’s limiting compatibility to lock out the riff-raff.
At the moment, it isn’t clear how fair the mobile browser war will be. The leaders, including Microsoft, Apple and Google, are able to risk an antitrust case and try to block other users from using their OS. In this case, history will have repeated itself, but this is not something that Microsoft will want to see.

However, the experts predict that the browser war has a number of unpredictables – for instance, the largest social network in the world, Facebook, was said to be thinking about acquiring Opera. The site has the only problem – it doesn’t actually have a cunning plan to make itself work on mobile yet.

By the way, it might happen that Amazon also participates in the war, as it has developed its own browser for the Kindle.

YouTube Won’t Be Filtered by Google

youtube vs google ;)

French court has recently told its broadcaster TF1 that it is not allowed to collect money from the search giant Google for its sports and movie coverage that leaked to YouTube. The broadcaster claimed 141,000,000 euro in damages, but ended up with being ordered to pay 80,000 euro of the search engine's legal fees.

The court ruling said that the search engine can’t be hold responsible for filtering the material on YouTube. This decision follows an earlier case in the country last year, in which video-sharing service Dailymotion was recognized as a platform for the material rather than an editor of it, whether it is copyrighted or not.

For others, this ruling means that online service aren’t legally liable for ensuring that unauthorized content doesn’t appear, as long as it does whatever it can to take illegal content down once the rights holder sends a complaint.

In the meantime, there are a few other cases going on in the EU – for example, a German court has handed down a decision in April that the streaming website was liable for the video its users uploaded and should delete copyrighted clips or face a hefty royalties bill.

Nevertheless, in France the courts have been repeatedly ruling that YouTube wasn’t responsible in principle for the video material on its website, but rather its users were. In other words, it has been said that Google had no obligation to check the material before it is uploaded as long as it informed its users that publishing TV shows, music clips, concerts or advertisements without prior consent of the copyright holder wasn’t allowed.

The broadcaster, TF1, claimed that it was surprised with the decision and might try to appeal it. The search giant told local media that the decision in question was good for both the company and its users.