পরিবেশ দূষণের প্রমাণ দিলো জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মাধ্যমে তৈরি গ্লোয়িং জেব্রা ফিস। বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ পরিবেশের সঙ্গে মিশে প্রাণীজগতের কি ক্ষতি করে তা নিয়ে বিস্তারিত গবেষণার জন্য জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের সাহায্য নিয়ে জেব্রা মাছটির জন্ম দেন বিজ্ঞানীরা। আর ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থের সংস্পর্শে এলেই উজ্জ্বল সবুজ রঙে জ্বলে শারীরিক ক্ষতির কথা জানান দেয় মাছটির শরীরের বিভিন্ন অংশ। খবর ইসায়েন্সনিউজ-এর।
পানিতে রাসায়নিক পদার্থের সংস্পর্শে আসলে এই মাছটির শরীরের বিভিন্ন অংশ উজ্জল সবুজ রঙের ফ্লুরোসেন্ট আলোতে জ্বলে ওঠে। আর ফ্লুরোসেন্ট মাইক্রোস্কোপ ব্যবহার করেও বিজ্ঞানীরা ওই রাসায়নিক পদার্থ মাছটির শরীরের কোথায় কি ক্ষতি করছে তা জানতে পারেন। এর মাধ্যমে শুধু মাছ নয়, পুরো প্রাণীজগৎ ও মানুষের শরীরে এই রাসায়নিক পদার্থগুলো কিভাবে এবং শরীরের কোন কোন অংশে ক্ষতি করতে পারে সে ব্যাপারে নানাবিধ নতুন তথ্য আবিষ্কার করছেন বিজ্ঞানীরা।
বৃটেনের ইউনিভার্সিটি অফ এক্সিটার বিজ্ঞানীদের দলনেতা চালসি টেইলার জানান, ‘জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কারণে এই জেব্রা মাছটির শরীরে বিভিন্ন প্রোটিন থাকলেও জলের রাসায়নিক পদার্থের সঙ্গে কোনো বিক্রিয়া করে না।
এর আগে কয়েকটি গবেষণায় বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছিলেন যে, এই রাসায়নিক পদার্থগুলো সরাসরি প্রাণীদের হৃদপিণ্ড এবং পাকস্থলির ক্ষতি করে। জলের রাসায়নিক পদার্থের মাত্রা সহ্যক্ষমতার বাইরে চলে যাওয়ায় মাছের বংশবৃদ্ধির ক্ষমতাও হ্রাস পাওয়ার প্রমাণ পেয়েছিলেন বিজ্ঞানীরা। কিন্তু নতুন এই গ্লোয়িং জেব্রা ফিসের বদৌলতে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছের যে, কেবল হৃৎপিণ্ড বা পাকস্থলিতে নয় বরং মস্তিকেও মারাত্মক ক্ষতি করে রাসায়নিক পদার্থগুলো।
পানিতে রাসায়নিক পদার্থের সংস্পর্শে আসলে এই মাছটির শরীরের বিভিন্ন অংশ উজ্জল সবুজ রঙের ফ্লুরোসেন্ট আলোতে জ্বলে ওঠে। আর ফ্লুরোসেন্ট মাইক্রোস্কোপ ব্যবহার করেও বিজ্ঞানীরা ওই রাসায়নিক পদার্থ মাছটির শরীরের কোথায় কি ক্ষতি করছে তা জানতে পারেন। এর মাধ্যমে শুধু মাছ নয়, পুরো প্রাণীজগৎ ও মানুষের শরীরে এই রাসায়নিক পদার্থগুলো কিভাবে এবং শরীরের কোন কোন অংশে ক্ষতি করতে পারে সে ব্যাপারে নানাবিধ নতুন তথ্য আবিষ্কার করছেন বিজ্ঞানীরা।
বৃটেনের ইউনিভার্সিটি অফ এক্সিটার বিজ্ঞানীদের দলনেতা চালসি টেইলার জানান, ‘জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কারণে এই জেব্রা মাছটির শরীরে বিভিন্ন প্রোটিন থাকলেও জলের রাসায়নিক পদার্থের সঙ্গে কোনো বিক্রিয়া করে না।
এর আগে কয়েকটি গবেষণায় বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছিলেন যে, এই রাসায়নিক পদার্থগুলো সরাসরি প্রাণীদের হৃদপিণ্ড এবং পাকস্থলির ক্ষতি করে। জলের রাসায়নিক পদার্থের মাত্রা সহ্যক্ষমতার বাইরে চলে যাওয়ায় মাছের বংশবৃদ্ধির ক্ষমতাও হ্রাস পাওয়ার প্রমাণ পেয়েছিলেন বিজ্ঞানীরা। কিন্তু নতুন এই গ্লোয়িং জেব্রা ফিসের বদৌলতে বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছের যে, কেবল হৃৎপিণ্ড বা পাকস্থলিতে নয় বরং মস্তিকেও মারাত্মক ক্ষতি করে রাসায়নিক পদার্থগুলো।