12 March 2012

অ্যান্ড্রয়েড মার্কেট এখন 'গুগল প্লে' ANDROID MARKET NOW CALL 'GOOGLE PLAY'


গুগল তাদের অ্যান্ড্রয়েড মার্কেটের নাম বদলে ফেলেছে বলে জানা গেছে। কয়েকটি সেবা একত্রিত করে এই সেবার নাম দেয়া হয়েছে গুগল প্লে। খবর ম্যাশএবল-এর।

সূত্র জানিয়েছে, অ্যান্ড্রয়েড মার্কেটের সব কন্টেন্ট এবং গুগল মিউজিক ও ইবুক স্টোরকে একই ছাদের নিচে নিয়ে আসা হয়েছে। এখন থেকে গুগল প্লে নামে একইসঙ্গে গুগলের এসব সেবার প্রচারণা চালানো হবে।

ম্যাশএবল জানিয়েছে, মূলত গুগলের সেবা সম্পর্কে ব্যবহারকারীদের আরো স্পষ্ট ধারণা দিতেই নামে এই পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর আগে অনেকেই হয়তো মনে করতেন যে অ্যান্ড্রয়েড মার্কেট থেকে বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড ও কেনা যায়, কিন্তু তারা গুগলের মিউজিক সেবা বা ইবুক সেবা সম্পর্কে জানতেন না। তাদের এসব সেবা সম্পর্কে জানানোর জন্য আলাদাভাবে বিজ্ঞাপন দিতে হতো গুগলকে।

তবে এক নামের আওতায় এসব সেবা নিয়ে আসায় পুরো প্রক্রিয়াটা যেমন সহজ হয়ে যাবে, তেমনি নতুন গ্রাহক সংখ্যাও বাড়বে বলে আশা করছে গুগল।

গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে ফের হামলা চালালো হ্যাকাররা


সম্প্রতি কিছু হ্যাকার অ্যান্টিসেক পরিচয়ে একটি কোম্পানির ওয়েবসাইটে হানা দিয়েছে যারা যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশসহ বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কাছে পণ্য বিক্রি করে। খবর বিবিসির।
সূত্র জানিয়েছে, নিউ ইয়র্ক আয়রনওয়ার্কের হোমপেজে পোস্ট করা মেসেজে বলা হয়েছে, ‘ট্রিবিউট টু জেরেমি হ্যামোন্ড।’ উল্লেখ্য, হ্যামোন্ড গত বছর ট্র্যাটফোর নামের একটি নেটওয়ার্কে হ্যাক করার অপরাধে অভিযুক্ত হন এবং গত সোমবার শিকাগোতে গ্রেপ্তার হন।

এছাড়াও এফবিআই আরও পাঁচজনকে সম্প্রতি গ্রেপ্তার করেছে যাদের মধ্যে রয়েছেন আরেক হ্যাকার সংগঠন লুলজসেক-এর নেতা যিনি সাবু নামে পরিচিত। পরে তিনি গ্রুপের অন্য সদস্যদের ধরিয়ে দিতে এফবিআই-এর হয়ে কাজ করেছেন বলেও জানা গেছে।

'লুলজসেক' নেতার সহযোগিতায় ৭ হ্যাকার গ্রেফতার


সম্প্রতি হ্যাকিংয়ের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও আয়ারল্যান্ড থেকে সাতজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। জানা গেছে, তাদের কর্মকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন দশ লাখেরও বেশি মানুষ। খবর বিবিসির।

এ প্রসঙ্গে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই জানিয়েছে, এদের মধ্যে পাঁচজন ছিলেন ‘লুলজসেক’ নামের হ্যাকার সংগঠনে এবং একজন ছিলেন অ্যান্টিসেক নামের সংগঠনের সদস্য। সংস্থাটি আরো জানিয়েছে, লুলজসেক সংগঠনের নেতা হেকটর এক্সেভিয়ার গত আগস্টে ১২টি অপরাধের দায় স্বীকার করেছেন।

বিবিসি জানিয়েছে, এই লুলজসেক গ্রুপের নেতাই এরপর থেকে গ্রুপের অন্যান্য সদস্যদের ধরিয়ে দিতে গোপনে এফবিআই-এর হয়ে কাজ করেছেন। আর তার ফলেই এসব সদস্যদের নাগাল পেয়েছে এফবিআই।

22 February 2012

কি বোর্ডে চলছে সাইবার লড়াই >> CYBER WAR against Social aspects !?!


‘বাংলাদেশ সাইবার আর্মি নামের একটি গ্রুপের JingoBD নামে এক হ্যাকার ভারতীয় ৪৫টি ওয়েবসাইট হ্যাক করেছে। একই গ্রুপের অপর হ্যাকার R3x0Man হ্যাক করেছে ২৫৫ টি ভারতীয় ওয়েবসাইট।’ তথ্যগুলো পরিবেশন করেছে টাইমস অফ ইন্ডিয়া।

গত কয়েকদিন যাবত ওয়েব বিশ্বে অন্যতম আলোচিত ঘটনা বাংলাদেশ এবং ভারতীয় ওয়েবসাইটগুলোর নাজুক অবস্থা এবং হ্যাকিং। টাইমস অফ ইন্ডিয়ার আরেকটি রিপোর্ট বলছে, ‘হ্যাকিংয়ের একদিন পর পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল কংগ্রেসের ওয়েবসাইট আবার ঠিক করা হয়েছে। এই সাইটটি তৈরি করেছিলেন হটমেইল প্রতিষ্ঠাতা সাবির ভাটিয়া।’
তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক আন্তর্জাতিক প্রকাশনা জেডডি নেট সম্প্রতি খবরে বলেছে, বাংলাদেশ ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার্স নামের একটি হ্যাকার সংগঠন ভারতীয় ২০ হাজার ওয়েবসাইট হ্যাক করেছে। ভারতের সঙ্গে সাইবার যুদ্ধ শুরু হয়েছে বলে দলটি দাবী করেছে। টাইমস অফ ইন্ডিয়াও একে বলেছে সাইবার ওয়ার।

শুরু হলো কীভাবে
টাইমস অফ ইন্ডিয়ার মতে, ভারতীয় কিছু সংখ্যক হ্যাকার বাংলাদেশ সরকারের কয়েকটি ওয়েবসাইট হ্যাক করার পরপরই বাংলাদেশী হ্যাকাররা এই ‘সাইবার ওয়ার’-এ সামিল হয়।
কারা করছে এই হ্যাকিং
ওয়েবসাইট এবং ইন্টারনেটবিষয়ক বিভিন্ন পরিচিতির সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো রাষ্ট্রীয় পরিচয় এখানে সবসময় আরোপ করা যায় না। একটি প্রতিষ্ঠানে অফিস হতে পারে বাংলাদেশে, সেই প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট তৈরি হতে পারে ভারতে এবং সেটি হোস্ট করা থাকতে পারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। এখানে বাংলাদেশী বা ভারতীয় ওয়েবসাইট বলতে সাধারণভাবে ধরে নেয়া হয় ওই ওয়েবসাইটগুলোর মালিক কর্তৃপক্ষের রাষ্ট্রীয় পরিচয়টিই। সেই হিসেবেই ‘ভারতীয়’ ওয়েবসাইট হ্যাক করার কৃতিত্ব দাবী করছে হ্যাকারদের গ্রুপগুলো। তবে এই হ্যাকিংয়ের কারণ হিসেবে একদিকে সামনে চলে এসেছে রাষ্ট্রীয় এবং রাজনৈতিক বিষয়। অপরদিকে এটি ছাড়িয়ে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় সীমানাও। কারণ বাংলাদেশী বংশোদ্ভুত প্রবাসী অনেক হ্যাকারও এই লড়াইয়ে সামিল হচ্ছেন বলে দাবী এসেছে হ্যাকারদের গ্রুপগুলো থেকেই।
কারণটা কী
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ভারতীয় বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স বা বিএসএফ-এর হাতে গুলি করে হত্যার ঘটনা বরাবরই সোশাল মিডিয়ায় আলোচিত হয়ে থাকে। বিভিন্ন বাংলা ব্লগেও এ নিয়ে বিশ্লেষণধর্মী আলোচনা ও পর্যালোচনা দেখা যায়। তবে সম্প্রতি এই ইস্যুই উঠে এসেছে হ্যাকিংয়ের কারণ হিসেবে।

বিভিন্ন সময়ে ভারতের ওয়েবসাইটগুলো হ্যাক করে সেগুলোর ঠিকানা অথবা স্ক্রিনশট ফেইসবুকে পোস্ট করছে ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার্স। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে পাঠানো বার্তা এবং ইউটিউবে প্রকাশিত এক ভিডিওতে এই গ্রুপের হ্যাকাররা জানিয়েছেন, সীমান্তে হত্যাকাণ্ড বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত তাদের এই সাইবার যুদ্ধ চলতে থাকবে। সীমান্ত হত্যাকাণ্ড ছাড়াও তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি স্বাক্ষর এবং ভারতীয় টিভি মিডিয়া বাংলাদেশে বন্ধ অথবা বাংলাদেশি মিডিয়া ভারতে প্রচারের ব্যবস্থা নেয়ারও দাবি জানায় এই সংগঠনটি।
পাবলিক রিলেশন, দূর শিক্ষণ 
বাংলাদেশ ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার্স নামে হ্যাকারদের ওই সংগঠন তাদের বিভিন্ন কার্যক্রমের নিয়মিত আপডেট প্রকাশ করতে বেছে নিয়েছে ফেইসবুক। একইনামে ফেইসবুকে একটি পেজ খুলেছে সংগঠনটি যা ইতোমধ্যেই প্রায় ২৯ হাজার ব্যবহারকারী লাইক করেছেন। পাশাপাশি তারা নিয়মিত ইমেইলে আপডেট পাঠাচ্ছেন সংবাদ মাধ্যমগুলোয়।

আপডেট জানানোর পাশাপাশি সোশাল নেটওয়ার্কিং সাইটগুলোর মাধ্যমে হ্যাকিং বিষয়ক বিভিন্ন টিউটোরিয়াল বিলি হচ্ছে প্রতিনিয়ত।
কি হলো ওই সাইটগুলোর
হ্যাক করা সাইটের তালিকা থেকে অনেকগুলো সাইট ভিজিট করে দেখা গেছে, খুব শিগগিরই অধিকাংশ ওয়েবসাইট পুনরুদ্ধার করেছে কর্তৃপক্ষ। ভারতের পুলিশ ডিপার্টমেন্টসহ বেশ কিছু মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট বৃহস্পতিবার ঠিকঠাক অবস্থায় দেখা গেছে। এছাড়া সম্প্রতি হ্যাক করা কিছু ওয়েবসাইটের মধ্যে রয়েছে গ্র্যান্ড সুইটস অ্যান্ড স্ন্যাক্স এর সাইট যেখানে বৃহস্পতিবার বিএসএফ-এর গুলিতে সীমান্তে নিহত হওয়া ফেলানীর ঝুলন্ত মৃতদেহ ও সীমান্ত হত্যাকাণ্ড বন্ধের দাবি দেখা গেছে। যেসব সাইট ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকাররা আক্রমণ করেছেন বলে দাবি করেছেন, সেগুলোর মধ্যে বিএসএফ-এর ওয়েবসাইট ছাড়াও রয়েছে জনপ্রিয় সব ওয়েবসাইট যেমন মাহিন্দ্র এক্সপ্রেস, ভ্যালেন্টাইনগিফটইন্ডিয়া, শ্রী শ্রী বিশ্ববিদ্যালয়, বলিউড মিউজিক, ইন্ডিয়ান ডিপার্টমেন্ট অফ টেলিকম, ইন্ডিয়া স্টক এক্সচেঞ্জ ইত্যাদি।
কীভাবে সম্ভব হলো এতো সাইট হ্যাক করা
হ্যাকিং এর এক আপডেটে ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার্স জানিয়েছে, ভারতের বেশ কয়েকটি সার্ভারে রুট অ্যাক্সেস পেয়ে যাওয়ায় একইসঙ্গে প্রচুর ওয়েবসাইটে আক্রমণ করা সম্ভব হচ্ছে। এ ছাড়াও তারা একটি অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপ করেছেন যার মাধ্যমে ডিডিওএস বা ডিস্ট্রিবিউটেড ডিনায়াল অফ সার্ভিস আক্রমণ করে একটি ওয়েবসাইটকে সাময়িকভাবে অচল করে দেয়া যায়। এই অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড ও চালানোর নিয়মাবলি বিভিন্ন ব্লগ ও ফেইসবুকে শেয়ার হতে দেখা গেছে। সেইসঙ্গে ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার্স-এর ফেইসবুক পেজ ঘেঁটে এই পুরো ঘটনায় বাংলাদেশিদের বেশ উৎসাহ লক্ষ্য করা গেছে।

তবে একেবারেই বসে নেই ভারতীয় হ্যাকাররা। ‘ইন্ডিয়ান সাইবার আর্মি’ নামে তারাও বেশ কিছু বাংলাদেশের সরকারি ওয়েবসাইট হ্যাক করেছে। তবে ইয়াহু নিউজের সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার্স দাবি করেছে, ভারতীয় হ্যাকাররা আক্রমণ চালিয়েছে ৪০০ ওয়েবসাইটে যার জবাবে বাংলাদেশিরা অচল করে দিয়েছে ২০ হাজার ভারতীয় ওয়েবসাইট।

বিশেষজ্ঞ মত
আইএসপি অ্যাসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ-এর ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং বিডিকম অনলাইন-এ ব্যবস্থাপনা পরিচালক সুমন আহমেদ সাবির বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডট কমকে বলেন, ‘বাংলাদেশ থেকে যে সাইটগুলো হ্যাকিং হয়েছে বলে দাবী করা হয়েছে সে সাইটগুলো ভিজিট করে হ্যাকিংয়ের সত্যতা পাওয়া গেছে। ফলে হ্যাক যে হচ্ছে সেটা সত্যি। এতে লোকজনের আবেগ ও সমর্থন যথেষ্টই আছে বলেও দেখা যাচ্ছে বিভিন্ন ফোরামে।’

ভারতীয় পাল্টা হ্যাকিংয়ে আমাদের ক্ষতিগ্রস্থ হবার আশঙ্কা বিষয়ে সুমন বলেন, ‘সাধারণত হ্যাকিংয়ের শিকার বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সরকারি সাইটগুলোই হয়। কারণ দেখা গেছে সরকারি সাইটের নিরাপত্তা দুর্বল হয়। এটা কেবল বাংলাদেশ নয়, পুরো বিশ্বের বাস্তবতাই এটা। আমাদের সুবিধা হলো বিশাল আকারের কোনো অনলাইন ডেটাবেইজ আমরা এখনো তৈরি করতে পারিনি যে আমরা ক্ষতির আশঙ্কায় থাকবো। বলা চলে, পুরোপুরি প্রযুক্তিনির্ভর এখনো না হতে পারার সুবিধা পাচ্ছি আমরা।’

পুরো প্রেক্ষাপট বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, ভারতীয় সরকারের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো মন্তব্য বা সীমান্তে হত্যাকাণ্ড বন্ধের ঘোষণা আসার আগ পর্যন্ত দেশটির বিভিন্ন ওয়েবসাইট হ্যাক করার কাজ চালিয়েই যাবে বাংলাদেশ ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকার্স, বাংলাদেশ সাইবার আর্মি ও অন্যান্য হ্যাকিং গ্রুপগুলো। অন্তত ফেইসবুক ও ভিডিও বার্তায় এমনটাই জানিয়েছেন এসব গ্রুপের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা।

29 January 2012

Sweet Success: Global 100 Operators Report 2011

A Latin American company makes it into the top 10 for the first time, as the world's biggest telecoms operators seek to leverage the growth potential of the region.

The top 10 operators in the new Global 100 ranking include a name from Latin America for the first time.
America Movil's recent endeavours to build up its business both at home in Mexico and int he Latin American region as a whole have pushed it up to number nine in the rankings, up from 15th place in both 2010 and 2009. And with lofty ambitions to do more, the mobile operator group could mount a credible challenge for a higher placing in coming years.
The telco added more than €15 billion to its revenues in 2010, recording a turnover of €36.75 billion, in no small part due to the consolidation of fixed-line operator Telmex into its results from 1 July 2010. America Movil is currently in the process of acquiring the 40% of Telmex it does not already own. It has also recorded strong growth in key markets, particularly its Mexican wireless business and its Brazilian operation, which each contributed more than 25% to turnover.
America Movil has ambitious growth plans, insisting in its most recent 20-F report that it aims to build on its position, and crucially its subscriber base, in Latin America and the Caribbean, "both by developing our existing businesses and by making strategic acquisitions when opportunities arise."
However, the operator's strategy has triggered some concerns that it might sacrifice profitability for growth. America Movil CFO Carlos Garcia Moreno Elizondo told analysts on a conference call on its Q2 results in July that the company will keep a close eye on EBITDA, but that it will prioritise growth. "We have been always careful on EBITDA, but I think what we need to do is to take advantage of the growth in Latin America," he said.

Google+ opens up to teenagers


Internet giant's social network now available to users as young as 13.



Google Inc. on Thursday opened up Google+ to teenagers, just days after loosening the rules about using real names on the social network.

The age limit had previously been 18, but Google vice president for product management Bradley Horowitz announced on Google+ that users could now be as young as 13.

Facebook, the world's leading social network with more than 800 million members, also has an age limit of 13.

Click here to find out more!Horowitz said Google+ is implementing several safety features aimed specifically at teens.

"With Google+, we want to help teens build meaningful connections online," he said in a post on his Google+ account."We also want to provide features that foster safety alongside self-expression."

Google+ organizes online connections into circles such as friends and family and one of the safety features is a reminder to a teen whether they really want share a post publicly outside of their circles.

Horowitz said Google+ is also giving teen users "control over who can contact them online.

"By default, only those in teens' circles can say hello, and blocking someone is always just a click or two away," he said.

"Between strong user protections and teen-focused content, it's our hope that young adults will feel at home (and have some fun) on Google+," Horowitz said.

On Tuesday, Google+, which had been insisting that users go by their legal names, began allowing users to use nicknames or established pseudonyms such as Madonna.

"Over the next week, we'll be adding support for alternate names--be they nicknames, birth names, or names in another script--alongside your common name," Horowitz said.

He described the move as a "small step towards improving the ways in which you can communicate your identity on Google+."

Google+, which launched last year, has attracted more than 90 million users, Google chief executive Larry Page said last week.

Datawind to launch £99 tablet with bundled Internet in UK


U.K.-based device maker to offer a year of free Internet access via Vodafone network; predicts other players will adopt same business model.

Low-cost tablet maker Datawind this week revealed plans to launch a £99 tablet in the U.K. that is bundled with a year of free Internet access.
"To get the next billion on the Internet we need to not just give these people a device but give them access," Alia Khan, vice president of U.K. operations for Datawind, told Total Telecom.
To this end, Datawind is planning to release a £99, 7-inch Android tablet in the U.K. by the end of 2012, called the Ubislate. The purchase price includes one year of free Internet access albeit over Vodafone's GPRS network in a bid to keep a lid on costs.
Khan argued that the only reason Datawind can afford to bundle Internet access is due to its patented data-compression technologies.
"Our users use a fraction of the amount of data that other devices use," Khan claimed. "Even if they [other vendors] wanted to go through the process of signing an operator relationship, and bundling on the cost of the data, they could never do it at the price we can do it at."
However, Datawind does employ other techniques to manage data consumption.
For instance, the Ubislate is marketed as having "unlimited mobile Internet" but in reality customers are restricted to 30 hours of usage per month, and are not able to stream any audio or video content via the device's preinstalled browser.
Despite its limitations, Khan believes other vendors will want to adopt the free usage model.
In fact, it has already begun.
Amazon bundles mobile network access with the price of the 3G version of its Kindle e-reader.
Datawind's business model also has similarities with that of U.S.-based mobile virtual network enabler (MVNE) Macheen. A wholesale partnership formed between the company and 3UK in December last year enables consumer electronics makers to bundle own-branded mobile Internet access with their products, acting as an operator as far as their customers are concerned.
The U.K. is not the only country that can expect cheap Internet access bundled with Datawind tablets either.
"Our partnership with Vodafone is actually a global one," Khan said, citing 16 more countries that Datawind can extend the offer into, ncluding Germany, Italy, South Africa and Turkey (see below for full list).
"Our devices use Vodafone SIM cards and run on their network, however it is purely a wholesale relationship with them," she explained.
Meanwhile, Datawind announced in October 2011 that the Indian Government had placed an order for 100,000 of its low-cost Aakash tablets for $35 per unit, for use by students. The device has a similar specification to the Ubislate but is WiFi only.
Countries included under Datawind's agreement with Vodafone: Albania, the Czech Republic, Egypt, Germany, Greece, Hungry, Ireland, Italy, Malta, the Netherlands, New Zealand, Portugal, Romania, South Africa, Spain, and Turkey.

26 January 2012

ইউটিউবে প্রতিদিন ‘হিট’ ৪শ’ কোটি


ইউটিউবে প্রতিদিন ‘হিট’ ৪শ’ কোটি




সান ফ্রান্সিসকো, জানুয়ারি ২৪ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/রয়টার্স)- গুগলের ভিডিও ওয়েবসাইট ইউটিউবে প্রতিদিন ৪শ’ কোটি অনলাইন ভিডিও দেখা হয়।

গত আটমাসে ইউটিউবে ভিডিও দেখার সংখ্যা ২৫ শতাংশ বৃদ্ধি পাওয়ায় বর্তমানে সংখ্যাটি ৪শ’ কোটিতে উঠেছে বলে জানিয়েছে এই ইন্টারনেট কোম্পানিটি।

ইউটিউবকে কম্পিউটারের আওতা ছাড়িয়ে স্মার্টফোন ও টেলিভিশনে দেখার উপযোগী করে তোলার পর থেকেই ভিডিও দেখার সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়তে থাকে। পাশাপাশি ভোক্তাদের চাহিদার প্রতি লক্ষ্য রেখে উন্নতমানের ভিডিও যুক্ত করার পদক্ষেপও দর্শকের সংখ্যা বাড়ার কারণ বলে মনে করে গুগল।

গুগলের দেয়া তথ্যানুযায়ী, বর্তমানে প্রতি মিনিটে ইউটিউবে ৬০ ঘণ্টার ভিডিও যুক্ত হচ্ছে। যেখানে গত মে মাসে প্রতি মিনিটে ৪৮ ঘণ্টার ভিডিও যুক্ত হতো।

২০০৬ সালে গুগল ইনকর্পোরেট ১শ’ ৬৫ কোটি ডলারের বিনিময়ে ইউটিউবের মালিকানা কিনে নেয়। এখন সনাতন ইন্টারনেট সার্চ বিজ্ঞাপন ব্যবসার বাইরে গুগলের আয়ের অন্যতম প্রধান উৎসে পরিণত হয়েছে ইউটিউব।

গত সপ্তাহে গুগল জানায়, বর্তমানে ইউটিউবের পৃৃষ্ঠায় ভিডিওর পাশে থাকা বিজ্ঞাপন বাবদ তাদের বার্ষিক আয় ৫শ’ কোটি ডলার

16 January 2012

বাংলা ব্লগের লিংক সমূহ


ইন্টারনেট ডায়েরি লেখার ধারণা ‘ওয়েব লগ‘ থেকে ব্লগের ধারণার জন্ম। বিশ্বে প্রতিদিন বাড়ছে ব্লগের সংখ্যা। ব্লগে লেখার মাধ্যমে নিজের চিন্তা এবং লেখনীকে তুলে ধরা যায়। অনলাইনে লেখালেখির প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ধরা হয় ব্লগকে। ‘ব্লগ’ শব্দটি এসেছে ইংরেজি ‘ওয়েবলগ’ শব্দটি থেকে। 

‘ওয়েবলগ’ শব্দটি সর্বপ্রথম ব্যবহার করা হয় ১৯৯৭ সালের ১৭ ডিসেম্বর। শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক জন বার্জার। এর ঠিক দু’বছর পর ১৯৯৯ সালের এপ্রিল এবং মে মাসের মাঝামাঝি সময়ে পিটার মহোলজ নামে এক ব্যাক্তি ওয়েবলগ শব্দটিকে ভেঙ্গে দু’ভাগ করেন- ‘উই’ এবং ‘ব্লগ’ হিসেবে। এর পরই সারাবিশ্বব্যাপী ব্লগ জনপ্রিয় হতে শুরু করে। তবে মাঝামাঝি সময়ে আরেকটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা ঘটে। অনলাইনে দিনলিপি লেখার সুবিধা নিয়ে যাত্রা শুরু করে ‘ওপেন ডায়েরি’ যা ছিলো অনেকটা এখনকার ব্লগের মতোই।

সম্প্রতি বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম নিজস্বভাবেই ব্লগ নিয়ে এসেছে। ব্লগে এখন অনেক রথী-মহারথীরাও লিখছেন। ব্লগের মাধ্যমে সার্চ জায়ান্ট গুগল থেকে শুরু করে প্রযুক্তিবিশ্বের অনেক তথ্যই জানিয়ে দেয়া হয়। 

ব্যক্তিগত চিন্তা-চেতনার পাশে ব্লগ হয়ে ওঠছে সংবাদমাধ্যমের ভূমিকাতেও। ইন্টারনেট সংযোগ এবং মনের ভাষা প্রকাশের ইচ্ছা থাকলেই ব্লগ লেখা যায়। ইংরেজি ব্লগের পাশাপাশি বাংলায়ও ব্লগ লেখা শুরু হয়েছে।

বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম সম্প্রতি একটি সিটিজেন জার্নালিজমভিত্তিক ব্লগ চালু করেছে। এই ব্লগের মাধ্যমেই সিটিজেন জার্নালিজমভিত্তিক বিভিন্ন ব্লগ লেখা যাবে। ব্লগটির ঠিকানা:blog.bdnews24.com

বাংলা ভাষায় বর্তমানে প্রচলিত ব্লগগুলো মুলত কমিউনিটি ব্লগ। প্রতিটি ব্লগেই রেজিস্ট্রেশন করে কয়েকটি ধাপ পেরোতে হয়। তারপর নিয়ম-নীতি মেনে লেখা যায়। এমন কয়েকটি কমিউনিটি ব্লগের ঠিকানা-

সামহয়্যারইন ব্লগ    http://www.somewhereinblog.net)
সচলায়তন    http://www.sachalayatan.com/)
ক্যাডেটকলেজ ব্লগ    http://www.cadetcollegeblog.com/)
আমার ব্লগ    http://www.amarblog.com/)
চতুর্মাত্রিক’    http://www.choturmatrik.com/)
নাগরিক ব্লগ    http://www.nagorikblog.com/)
বিবর্তন বাংলা    http://bn.biborton.com/)
মুক্তমনা বাংলা ব্লগ    http://mukto-mona.com/banga_blog/)

ফেসবুকনির্ভর সাইটগুলো Facebook Related Some Interesting Sites


সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং জায়ান্ট ফেসবুকনির্ভর অনেক সাইট তৈরি করছেন ওয়েব ডেভেলপাররা। ওয়েব প্রোগ্রাম,অ্যাপ্লিকেশন,গেমস ছাড়াও ফেসবুকের আইডিয়ানির্ভর অনেক সাইটের দেখা মেলে ইন্টারনেটে। ফেসবুক ব্যবহারকে আরো সহজ এবং মজাদার করতেই এসব ওয়েবসাইটগুলো তৈরি হয়। যদিও এসব ওয়েবসাইটের কোনোটাই ফেসবুকের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত নয়  তবুও ফেসবুক পুঁজি করেই এগুলো তরতর করে এগিয়ে চলেছে। এমনকি কিছু সাইট আবার ফেসবুকের নামও নিজের সঙ্গে জুড়ে নিয়েছে।

Howdoifacebook.com
নতুন ফেসবুক ব্যবহারকারীর জন্যই এ সাইটটি। ফেসবুক বিষয়ে মনে যতো প্রশ্ন ওঠে তার তাবৎ উত্তর রয়েছে সাইটটিতে। ফেসবুক বিষয়ক সমস্যার সমাধান নিয়েই তৈরি করা হয়েছে

www.howdoifacebook.com                      সাইটটি। ফেসবুকের নিজস্ব সমস্যার সমাধান নিয়ে HELP সেকশন থাকলেও এ সাইটে সবকিছু খুব সহজভাবে ব্যাখা করা হয়েছে। ফেসবুকে ব্যবহৃত বিভিন্ন শব্দের অর্থ ও এর ব্যবহার, ফেসবুক বিষয়ক বিভিন্ন প্রশ্ন ও উত্তর সাইটটিতে পাওয়া যাবে।

Reface.me
কেবল ফেসবুকনির্ভর একটি ব্লগ হলো www.reface.me            . ফেসবুক স্ট্যাটাস আপডেট, প্রোফাইল, ফেসবুক গ্রুপ ও পেজ,ফটো-ভিডিও, গেমস, অ্যাপ্লিকেশন, ফেসবুকোলজি ইত্যাদি বিভিন্ন ক্যাটেগরিতে সাজানো হয়েছে ব্লগটিকে। এতে রয়েছে ফেসবুক ব্যবহারের গাইডলাইন এবং ফেসবুক সম্পর্কিত বিভিন্ন টিপস সুবিধাও।

Facebookcraze.com
ফেসবুক নিয়ে আরেকটি সুন্দর ব্লগ হলো www.facebookcraze.com।                 . ফেসবুকের মজার স্ট্যাটাস আপডেট, ফেসবুক বন্ধুদের ট্যাগ করার জন্য মজার মজার ফটো ইফেক্ট এবং বিভিন্ন ফেসবুক গেমসের রিভিউ নিয়ে সাজানো হয়েছে সাইটটিকে। প্রায় একই ধরনের আরেকটি ব্লগ www.facebookflow.com। এখানেও ফেসবুকের বিভিন্ন খবরা-খবর, বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাপ্লিকেশন, গেমস ও পেজের রিভিউ ইত্যাদি বিষয়ে তথ্য মিলবে।

Allfacebook.com
ফেসবুককে নিয়ে বিশ্লেষণধর্মী একটি ওয়েবসাইট www.allfacebook.com                . ফেসবুকের সর্বশেষ খবরাখবর, ফেসবুক পেজগুলোর মধ্যে কোনগুলোর অবস্থান সবার ওপরে, সপ্তাহের সেরা ফেসবুক অ্যাপ্লিকেশন ও গেমসের তালিকা ইত্যাদি নিয়ে  সাজানো হয়েছে ওয়েবসাইটটি।

Facemoods.com
স্মাইলি, ইমোটিকনস, অ্যানিমেশন যারা ফেসবুক স্ট্যাটাস, চ্যাট বা ওয়ালে এসব যুক্ত করতে চান তাদের জন্য www.facemoods.com                  . সাইটটি থেকে স্মাইলি কিংবা ইমোটিকনস ব্যবহারের ছোট্ট সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে পিসি বা ল্যাপটপে ইনস্টল করলেই কাজ হবে।

Facebookvideodown.com
ফেসবুক ভিডিও ডাউনলোড করার কাজ করে www.facebookvideodown.com                         সাইটটি। পিসিতে কোনো সফটওয়্যার বা অ্যাপ্লিকেশনের ব্যবহার ছাড়াই সহজেই ডাউনলোডের কাজটি করা যায় সাইটটি থেকে।

Privacydefender.net
ফেসবুকে প্রাইভেসি সেটিং সমাধান দিতেই আছে www.privacydefender.net                   সাইটটি। এ সাইটের একটি অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে সহজেই ফেসবুকের প্রাইভেসি সেট করা যায়।

Insidefacebook.com
ফেসবুক অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপার, প্রোগ্রামার এবং মার্কেটারসদের জন্য ওয়েবসাইটটির নাম Insidefacebook.com