চলতি বছরেই মোবাইলের মাধ্যমে কোনো ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়াই লিখিত যোগাযোগের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম টেক্সট মেসেজিং বা এসএমএস-এর ২০ বছর পূর্ণ হয়েছে। খবর গার্ডিয়ান-এর।
সূত্র জানিয়েছে, বিশ্বের তিনভাগের দুইভাগ মানুষেরই রয়েছে এই এসএমএস, যার পূর্ণরূপ হচ্ছে শর্ট মেসেজ সার্ভিস বা টেক্সট মেসেজিং-এর সুবিধা। অর্থাৎ, প্রায় ৪০০ কোটি মানুষ এই এসএমএস সেবা উপভোগ করেন। এই বিপুল পরিমাণ মানুষের প্রযুক্তিটি ব্যবহারের অন্যতম কারণ হচ্ছে, সবচেয়ে কমদামের নড়বড়ে মোবাইল ফোনেও এসএমএস-এর সুবিধা থাকে।
গার্ডিয়ান দাবি করেছে, প্রযুক্তির স্বর্গরাজ্য সিলিকন ভ্যালিতে এ পর্যন্ত যতো প্রযুক্তির উদ্ভব হয়েছে, এসএমএস-এর কাছে সেগুলো কিছুই না। তার চেয়ে মজার বিষয় হলো, এসএমএস-এর উদ্ভাবনও সিলিকন ভ্যালিতে নয়। ১৯৮২ সালে ইউরোপিয়ান টেলিফোনি কনফারেন্সে জিএসএম প্রযুক্তি চালুর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এ জন্য প্যারিসে কিছু ইঞ্জিনিয়ারকেও নিয়োগ দেয়া হয় সে সময়।
এর পাঁচ বছর পর ১৩টি ইউরোপীয় দেশ, মোবাইল ফোন যোগাযোগের জন্য জিএসএম প্রযুক্তিকে সাধারণ মোবাইল টেলিফোন সিস্টেম হিসেবে চালু করতে এক চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করে। প্রথম জিএসএম প্রযুক্তির নেটওয়ার্কে ফোন কলটি করেন ১৯৯১ সালে তৎকালীন ফিনিশ প্রধানমন্ত্রী। পরবর্তীতে প্রথম জিএসএম প্রযুক্তির মোবাইল ফোন বিক্রির জন্য অনুমোদিত হয় ১৯৯২ সালে। ধীরে ধীরে এটি বিশ্বব্যাপী মোবাইল ফোন যোগাযোগের সর্ববৃহৎ নেটওয়ার্ক হিসেবে গড়ে ওঠে।
জিএসএম প্রযুক্তি তৈরির সময়ই এসএমএস-এর ধারণার উদ্ভব এবং টেলিফোন সিগনালের মধ্য দিয়ে বার্তা পাঠানোর জন্য প্রযুক্তিটি তৈরি হয়। এর একমাত্র সীমাবদ্ধতা থাকে এই যে, এটি ১৬০টি অক্ষর বা বর্ণের বেশি ডেটা ধারণ করতে পারে না। তবে এই সীমাবদ্ধতা থাকলেও সাম্প্রতিক সময়ে এসএমএস টেক্সট মেসেজিং যোগাযোগের অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম বলেই জানিয়েছে গার্ডিয়ান।
সূত্র জানিয়েছে, বিশ্বের তিনভাগের দুইভাগ মানুষেরই রয়েছে এই এসএমএস, যার পূর্ণরূপ হচ্ছে শর্ট মেসেজ সার্ভিস বা টেক্সট মেসেজিং-এর সুবিধা। অর্থাৎ, প্রায় ৪০০ কোটি মানুষ এই এসএমএস সেবা উপভোগ করেন। এই বিপুল পরিমাণ মানুষের প্রযুক্তিটি ব্যবহারের অন্যতম কারণ হচ্ছে, সবচেয়ে কমদামের নড়বড়ে মোবাইল ফোনেও এসএমএস-এর সুবিধা থাকে।
গার্ডিয়ান দাবি করেছে, প্রযুক্তির স্বর্গরাজ্য সিলিকন ভ্যালিতে এ পর্যন্ত যতো প্রযুক্তির উদ্ভব হয়েছে, এসএমএস-এর কাছে সেগুলো কিছুই না। তার চেয়ে মজার বিষয় হলো, এসএমএস-এর উদ্ভাবনও সিলিকন ভ্যালিতে নয়। ১৯৮২ সালে ইউরোপিয়ান টেলিফোনি কনফারেন্সে জিএসএম প্রযুক্তি চালুর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এ জন্য প্যারিসে কিছু ইঞ্জিনিয়ারকেও নিয়োগ দেয়া হয় সে সময়।
এর পাঁচ বছর পর ১৩টি ইউরোপীয় দেশ, মোবাইল ফোন যোগাযোগের জন্য জিএসএম প্রযুক্তিকে সাধারণ মোবাইল টেলিফোন সিস্টেম হিসেবে চালু করতে এক চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করে। প্রথম জিএসএম প্রযুক্তির নেটওয়ার্কে ফোন কলটি করেন ১৯৯১ সালে তৎকালীন ফিনিশ প্রধানমন্ত্রী। পরবর্তীতে প্রথম জিএসএম প্রযুক্তির মোবাইল ফোন বিক্রির জন্য অনুমোদিত হয় ১৯৯২ সালে। ধীরে ধীরে এটি বিশ্বব্যাপী মোবাইল ফোন যোগাযোগের সর্ববৃহৎ নেটওয়ার্ক হিসেবে গড়ে ওঠে।
জিএসএম প্রযুক্তি তৈরির সময়ই এসএমএস-এর ধারণার উদ্ভব এবং টেলিফোন সিগনালের মধ্য দিয়ে বার্তা পাঠানোর জন্য প্রযুক্তিটি তৈরি হয়। এর একমাত্র সীমাবদ্ধতা থাকে এই যে, এটি ১৬০টি অক্ষর বা বর্ণের বেশি ডেটা ধারণ করতে পারে না। তবে এই সীমাবদ্ধতা থাকলেও সাম্প্রতিক সময়ে এসএমএস টেক্সট মেসেজিং যোগাযোগের অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম বলেই জানিয়েছে গার্ডিয়ান।
No comments:
Post a Comment