19 May 2013

US President Planning Online Wiretapping Law

As you know, the British Labour Government will surely go down in history for its extensive use of CCTV cameras, but in the meanwhile, Barack Obama can become known for his online wiretapping laws.

ndaa+2013+big+brother.jpg


Media reports say that Barack Obama is going to end the long-running debate over online snooping with a legislation allowing law-enforcement agencies tapping into many types of online communications.

Everyone understands that bringing in this law will surely have political, technical and legal obstacles. Indeed, if Obama gets it through it would really represent a sea change in American culture. Industry experts point out that if he succeeds, the FBI and other agencies will have a right to snoop on voice-over-Internet-protocol (VoIP) services like Skype and real-time chats.

Apparently, it would end a regime where the FBI has difficultly snooping but is able to eavesdrop on traditional telephone calls. Of course, tech firms hate the idea, which would likely face stiff opposition in Congress. At the moment, spooks can ask the courts to wiretap almost anything, but only traditional telecommunications carriers are demanded to make it easy.

The law in question – Communications Assistance for Law Enforcement Act – doesn’t apply to any of Microsoft’s services, for example. This includes Skype, as it doesn’t class Microsoft as a traditional telecommunications carrier.

Thus, Obama’s new legislation would encompass VoIP, chat and any other online communication services. However, it is still unclear how tech companies could be compelled to help the authorities unscramble encrypted communications, apart from providing access. Actually, Obama’s proposed legislation is a slightly watered down version of what the Federal Bureau of Investigation wants. The FBI had called for a blanket requirement that ISPs provide authorized officials the same kind of sweeping, turn-key access to their networks that phone companies do.

However, tech firms, civil libertarians and some government officials claimed that it was impractical for smaller firms and such back doors can present serious security risks. Some of the critics insist that the fact the President would end up pushing the legislation will make him the punching bag for every American citizen who is already worried about their government.

২০১৩ সালের সেরা ৫০ ওয়েবসাইট


প্রতিবছর মার্কিন প্রকাশনা টাইম ম্যাগাজিন বিভিন্ন ক্ষেত্রে সেরাদের তালিকা প্রকাশ করে। সম্প্রতি টাইম ম্যাগাজিনের দৃষ্টিতে ২০১৩ সালের সেরা ৫০টি ওয়েবসাইটের তালিকা প্রকাশ করেছে। এতে ১০টি ক্যাটাগরিতে ৫০টি ওয়েবসাইট শীর্ষ তালিকায় এসেছে। সেসব ওয়েবসাইট নিয়েই এবারের মেইনবোর্ড। দ্বিতীয় কিস্তিতে আজ থাকছে ওয়েব টুলস এবং সামাজিক যোগাযোগের সাইট।

ওয়েব টুলস বিষয়ক সাইট
ফিডলি
Feedly.com

গুগল যেখানে অনেক মানুষের প্রিয় আরএসএস ফিডার নিয়ে আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে পারেনি সেখানে এর উত্তম প্রতিস্থাপন করার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। বলা হচ্ছে, এই সাইটটি গুগলের তুলনায় ভালো আরএসএস ফিডারের সার্ভিস চালু করেছে এবং তা হালনাগাদসহ এই সার্ভিসের উন্নয়ন ঘটাতে তৎপর রয়েছে।   

মাই পারমিশন্স
Mypermissions.org 

ওয়েবে এটি একটি কমিউনিটি সার্ভিস, যেখানে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সংরক্ষিত রেখে ফেইসবুক, টুইটার, গুগল এবং অন্যান্য সামাজিক নেটওয়ার্ক সাইটে আপনার অ্যাকাউন্ট ব্যবহারের অনুমতি চাইবে। আর অনুমতি দেওয়া হলে লিংকের মাধ্যমে নির্দিষ্ট তথ্য এক্সেস করা যাবে। যখন আপনার ফেইসবুকসহ অন্যান্য অ্যাপস হতে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য এক্সেস করা হবে তখন স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনি অ্যালার্ট পাবেন এবং চাইলে একটিমাত্র ক্লিকের মাধ্যমে তা মুছে ফেলতে পারবেন। ব্যক্তিগত তথ্যসমূহ সুরক্ষিত রাখতে এই টুল ব্যবহার করা যেতে পারে।

সিগফিগ
SigFig.com

এই সাইটটি মার্কেট যাচাই-বাছাইয়ের একটি টুল হিসেবে কাজ করে। এখানে মার্কেট ওঠানামার চেহারা চার্ট এবং গ্রাফের মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়, যা সিদ্ধান্তগ্রহণে সহায়তা করবে। বিনিয়োগকারীদের জন্য এটি যথেষ্টই উপকারী টুল বলে মন্তব্য করেছে টাইম। এতে মার্কেটের সবশেষ খবরসহ ভালো পরামর্শ পাওয়া যায়।

ইভেন্টব্রাইট
Eventbrite.com

আপনার কোনো ইভেন্ট ঠিকঠাক চালাতে গেলে এটি উপকারী সাইট। বইপড়া থেকে রক কনসার্ট পর্যন্ত সবকিছুই ইভেন্টব্রাইট টুল ব্যবহারে উপকার পাওয়া যাবে। এ জন্য এই সাইটে সাইনআপ করুন এবং তারপরেই ইভেন্ট তৈরি করতে পারবেন।

গুড নুজ
Good Noows.com

এটি একটি ওয়েব টুল, যা ব্যক্তিগত নিউজ স্ট্রিম হিসেবে কাজ করে। বিশ্বাসযোগ্য উৎস থেকে আপনার পছন্দের বিষয় নিয়ে সর্বশেষ খবর শেয়ার করতে এই টুল সহায়তা করবে। এই সাইটে জনপ্রিয় নিউজ উৎস থেকে সংক্ষিপ্ত খবর উপস্থাপন করা যাবে এবং তা আরএসএস ফিডে যোগ করা যাবে।

সুইজল
Theswizzle.com

অনেক বাণিজ্যিক ই-মেইল ঠিকানা রয়েছে, যা আপনি পুনরায় দেখতে চান না। বাণিজ্যিক ই-মেইল ঠিকানা আপনার দরকার, তবে এই মুহূর্তে কোনো কার্যক্রমে সম্পৃক্ত হওয়ার প্রয়োজন নেই। এক্ষেত্রে এই সাইটটি একটি টুল হিসেবে এসব ই-মেইল ঠিকানা আলাদা করতে সহায়তা করবে। প্রথমে ই-মেইল ইনবক্স হতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মেসেজগুলো স্ক্যান করার পরে আনসাবস্ক্রাইব কিংবা ভবিষ্যতে ব্যবহারের জন্য আলাদাভাবে রেখে দেওয়া যাবে। ব্যবহারকারী বিনামূল্যে এই সেবা পাবেন।

অফিস ওয়েব অ্যাপ
Office.microsoft.com/en-us/web-apps/

যখন ডেস্কটপ প্রোডাকটিভি স্যুট প্রসঙ্গ আসে, তখন মাইক্রোসফট অফিস বাজারে প্রাধান্য পায় এমন বিষয় নিয়েও প্রতিযোগিতায় আছে। গুগল ইন্টারনেটে স্বতন্ত্রভাবে গুগল ডকস বিনামূল্যে অফিস অনলাইন সংস্করণ নিয়ে এসেছিল। তবে এক্ষেত্রে মাইক্রোসফট তার ব্রাউজারনির্ভর সংস্করণে ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ারপয়েন্ট এবং ওয়াননোট নিয়ে এগিয়ে আসে।

পিক্সলার
http://pixlr.com/

একে ঠিক ফটোশপ বলা যাবে না, তবে এটি ফটোশপের গুরুত্বপূর্ণ অংশের বৈশিষ্ট্য নিয়ে একটি ইমেজ এডিটিং টুল হিসেবে বেশ ভালো কাজ করে। এটি বিনামূল্যে ব্রাউজারের অভ্যন্তরে থেকে এর সুবিধা পাওয়া যাবে।

সামাজিক সাইট
রেবেলমাউস
Rebelmouse.com

এটি একটি নেটওয়ার্ক, যা আপনার ফেইসবুক, গুগল প্লাস, টুইটার অথবা ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে সংযোগ স্থাপন করবে এবং তারপরে অনলাইনে সংক্ষিপ্ত আকারে সংগঠিত করে আকর্ষনীয়ভাবে উপস্থাপন করতে পারবেন। এই সাইটের মাধ্যমে সকল সামাজিক কার্যক্রম একটি প্যাকেজের আওতায় বেধে রাখা সম্ভব।  

অ্যাপ ডট নেট
App.net 

এই সাইটের অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে বিভিন্ন বিস্ময়কর সামাজিক অ্যাপসের নেটওয়ার্কে প্রবেশ করা যাবে। গ্রুপ মেসেজিং অ্যাপসহ বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গে কথা বলা যাবে, ছবি শেয়ার করা এবং বিভিন্ন ধরনের ডকুমেন্ট ফাইল ব্যবহার করা যাবে। এই অ্যাকাউন্টটি আপনার পাসপোর্টের মাধ্যমে অ্যাপস খুঁজে নিন এবং সম্ভাব্য উপযোগিতা উপভোগ করুন।

পিনস্টাগ্রাম
Pinstagram.co

পেকটাকিউলার পিনস্টাগ্রাম হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এই সাইটটি থেকে বিনামূল্যে সেবা পাওয়া যাবে। সামাজিক নেটওয়ার্ক হিসেবে এর অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে আপনার ফিড, জনপ্রিয় ফটো এবং আরও অনেক কিছু দেখা যাবে। এর অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, নির্দিষ্ট ক্যাটাগরি অনুযায়ী যেমন সেলেব্রিটিস, এনিমেলস, ট্রাভেল এবং টেক হিসেবে ছবি সাজাতে পারবেন।

নেক্সটডোর
Nextdoor.com

বিশ্বব্যাপী অধিকাংশ সামাজিক নেটওয়ার্কে প্রচুর সংখ্যক ‘বন্ধু’ পাওয়া সহজ। কিন্তু ওইসব বন্ধু যে বাস্তবেও কতটা নির্ভরযোগ্য তার কোনো নিশ্চয়তা থাকে না। ‌সাইটটি অপরিচিত কাউকে আপনার নেটওয়ার্কে অন্তর্ভুক্ত করবে না। নেক্সটডোর আপনার প্রয়োজনীয় উপকরণ শেয়ার করতে দেবে। এই সেবার আওতায় সদস্যদের ঠিকানা পরীক্ষা করে দেখবে এবং সকল কনটেন্টে প্রবেশ করতে শর্ত আরোপ করে থাকে। 

লিফিড
Lefeed.com

নামটি নতুন মনে হলেও সাইটটি নতুন কোনো সামাজিক নেটওয়ার্ক নয়। আপনার ফেইসবুক অ্যাকাউন্টে লগইন করে আপনার যে কোনো তথ্য উপকরণ একটি ইন্টারফেসের মাধ্যমে ফেইসবুকে শেয়ার করার সুবিধা এনে দেবে। যেমন লিংক, ফটো ও স্ট্যাটাসসমূহ এবং ভিডিওসহ অনেক উপকরণ বন্ধু-বান্ধবদের কাছে উপস্থাপন করা যাবে।

12 May 2013

China Shut Down Huge Movie Hub

China’s authorities have shut down siluhd.com – one of the country’s most famous websites. The portal has over 130 employees, 1.4 million registered users, and over a decade of servicing the public with high-quality pirated films. Siluhd.com used to be amongst China’s favorites, but recently the website’s CEO and some of the directors were detained, and the portal was closed down.

chinapiracy-300x159.jpg

The announcement was made through a local news portal known as Sina – the report said that Siluhd used to offer hundreds of thousands of HD films (in Blu-Ray format), TV series, music tracks and video games. The suggestion was that the portal was targeted by the Chinese authorities because it charged its members with about $8 per month. Still, it is yet unclear how much money the portal generated along the years.
China celebrates World Intellectual Property Day in the end of April, and this year the event came with a big, fat prize – according to statements of the country’s officials, the CEO and 7 of the portal’s directors were detained on suspicion of copyright violation. In addition, 30 out of the 139 employees could also be detained, because they allegedly uploaded copyrighted works.
Media reports confirm that police found in the CEO’s house over 190 1-TB hard disks with more than 10,000 pieces of films and TV series. Apart from Siluhd, a number of other popular websites, most of which offered free content streaming and downloading services, were closed down as well, according to Sina. Nevertheless, their predicament might appear temporary, because one of them, for example, simply resumed its business the next day after the popular event.

Facebook Created International Incident

Facebook faced some troubles after the company refused to remove a fake page claiming to be the Aussie ambassador to the European Union. Ex-Aussie Liberal leader Brendan Nelson is furious after Facebook refused to remove the page that claimed to be written by him.

bnelson.jpg

Facebook page attacked Aussie Prime Minister Julia Gillard and Kevin Rudd. Although Nelson thought it was quite lame, he was still worried, because he knew people interacting with the fake account believed it was really him.

Brendan Nelson wrote to Facebook in the United States specifically drawing the account to their attention and asking to take it down. Taking into consideration that he was ambassador to Belgium, Luxembourg, NATO and the European Union, he was concerned about the potential for the page to cause damage to the reputation of Australia.

However, it turned out that even in his position of relative official seniority, Nelson couldn’t do anything about it. Actually, Facebook didn’t even respond to the request. Nelson admitted that the social network was frankly the least responsive entity he had ever dealt with. The experts point out that coming from a person who has dealt with Aussie government officials before this is quite a bold claim.

Brendan Nelson forced the Department of Foreign Affairs and Trade and intelligence security agencies to take a look at his problem, but they couldn’t do anything about it either. It seems that the only way to get Facebook’s attention is to declare war on the former colony. Although a touch drastic, no Aussie can ever let a diplomatic slur pass it by.

09 May 2013

যুক্তরাষ্ট্রকে হুমকি


মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে সাইবার ম্যাপ থেকে মুছে দেওয়ার হুমকি দিয়েছে আন্তর্জাতিক হ্যাকারদের সংগঠন অ্যানোনিমাস। প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট ম্যাশএবল জানিয়েছে, ইরাক, আফগানিস্তান ও পাকিস্তানে যুদ্ধপরাধ এবং ড্রোন হামলার প্রতিশোধ নিতে শিগগিরই যুক্তরাষ্ট্রের উপর ‘অপারেশন ইউএসএ’ নামে সাইবার আক্রমণের ঘোষণা দিয়েছে হ্যাকার সংগঠনটি।

৭ মে পেস্টবিনে লেখা এক মেসেজের মাধ্যমে ‘অপারেশন ইউএসএ’র ঘোষণা দেয় অ্যানোনিমাস। মার্কিন ড্রোন হামলায় নিরস্ত্র মানুষের হতাহতের ঘটনায় ওবামা সরকারকে দোষারোপ করে হ্যাকারদের সংগঠনটি।

অপারেশন ইউএসএ-তে ডিএনএস আক্রমণ, ডিডিওএস আক্রমণ, অ্যাডমিন টেকওভার, ডেটাবেইজ লিক এবং বিভিন্ন সাইটের দখল নেওয়ার মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রকে সাইবার ম্যাপ থেকে মুছে দেওয়ার হুমকি দিয়েছে অ্যানোনিমাস। সাইবার অভিযানের প্রথম পর্যায়ে দেশটির শীর্ষস্থানীয় ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো আক্রমণের শিকার হবে এমনটাই ইঙ্গিত দিয়েছে অ্যানোনিমাস।

এদিকে মধ্যপ্রাচ্য এবং উত্তর আমেরিকার একদল হ্যাকার যুক্তরাষ্ট্রের উপর সাইবার আক্রমণ চালাতে প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে নিশ্চিত করেছে দেশটির ডিপার্টমেন্ট অফ হোমল্যান্ড সিকিউরিটি। তবে ওই সাইবার আক্রমণ বড় ধরনের কোনো প্রভাব ফেলতে পারবে না; বরং সাময়িক সময়ের জন্য জনগণের ভোগান্তির কারণ হতে পারে বলেই মন্তব্য করেছে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি।

সর্বশেষ উত্তর কোরিয়ায় সাইবার আক্রমণ চালিয়ে খবরের শিরোনাম হয়েছিল অ্যানোনিমাস। হ্যাকারদের সংগঠনটির ইতিহাসে ওই সময়ে উত্তর কোরিয়াকে সবচেয়ে বড় প্রতিপক্ষ বলে অভিহিত করেছিল প্রযুক্তিবিষয়ক সংবাদমাধ্যমগুলো। কিন্তু এবার যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে সরাসরি সাইবার যুদ্ধ ঘোষণা করে সে পরিস্থিতি পাল্টে দিয়েছে অ্যানোনিমাস।

এফবিআই, নাসা এবং ন্যাটোর মতো মার্কিন সরকারের নিয়ন্ত্রাণাধীন অথবা মার্কিন সরকারের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা রয়েছে, এমন বিভিন্ন সংগঠনকে সাইবার আক্রমণের হুমকি দিচ্ছে অ্যানোনিমাস। এ তালিকায় রয়েছে ব্যাংক অফ আমেরিকা, চেজ ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, ওয়েলস অ্যান্ড ফার্গো এবং ক্যাপিটাল ওয়ানের মতো শীর্ষস্থানীয় আর্থিক প্রতিষ্ঠান।

06 May 2013

বৃহত্তম সাইবার আক্রমণের ঘটনায় গ্রেপ্তার


২৩ মার্চ ঘটা ‘বিশ্বের বৃহত্তম সাইবার আক্রমণ’-এর ঘটনায় জড়িত সন্দেহে এক ডাচ নাগরিককে গ্রেপ্তার করেছে স্পেনের পুলিশ। বার্তা সংস্থা বিবিসি জানিয়েছে, ডাচ পুলিশের অনুরোধে স্পেনের বার্সেলোনা থেকে ওই ডাচ নাগরিককে গেপ্তার করে স্থানীয় আইনশৃক্সখলা রক্ষা বাহিনী।

গ্রেপ্তার ডাচ নাগরিক নেদারল্যান্ডসের হোস্টিং ফার্ম সাইবারবাংকারের ব্যবস্থাপক স্ভেন কাম্ফিয়াস বলে সন্দেহ করছে পুলিশ। মার্চ মাসের শেষ দিকে স্প্যাম ফিল্টার প্রতিষ্ঠান স্প্যামহসের উপর সাইবার আক্রমণ চালিয়েছিল সাইবারবাংকার। বিবিসি এবং গার্ডিয়ানের মতো একাধিক প্রভাবশালী বার্তা সংস্থা এই ঘটনাকে ‘বিশ্বের বৃহত্তম সাইবার আক্রমণ’ বলে জানিয়েছিল।

মার্চের শেষের দিকেই স্প্যামহসের উপর ডিস্ট্রিবিউটেড ডিনায়াল অফ সার্ভিস বা ডিডিওএস আক্রমণ শুরু করেছিল সাইবারবাংকার। ডিডিওএস আক্রমণের সময় প্রচুর ডেটা পাঠিয়ে প্রতিপক্ষের সার্ভার এবং ওয়েবসাইট ক্র্যাশ করার চেষ্টা করে হ্যাকাররা। এ ধরনের আক্রমণের সময় পাঠানো ডেটা সাধারণত প্রতি সেকেন্ডে গড়ে ৫০ গিগাবাইট হলেও, স্প্যাসহসের উপর সাইবারবাংকারের আক্রমণের সময় তা প্রতি সেকেন্ডে ৩০০ গিগাবাইট ছাড়িয়ে গিয়েছিল।

স্প্যামহসে সাইবার আক্রমণের ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে কাম্ফিয়াসকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন নেদারল্যান্ডসের এক সরকারি আইনজীবী। দ্রুত কাম্ফিয়াসকে নেদারল্যান্ডস কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

30 April 2013

BitCoin Dropped from $266 to $55

BitCoin was seen to suffer a flash crash, but this didn’t surprise anyone. The popular online currency managed to tumble from $266 to just $55 in just one day of trading.

btc.jpg


The experts point out that the reason of flash crash wasn’t only speculating. It was apparently compounded by a huge DDoS attack on Mt. Gox – the biggest BitCoin exchange. The platform suspended trading one day, claiming it would go offline for a 12-hour period of “market cooldown”.

The news came as no surprise for the market observers, because BitCoin grew by over $200 in less than 2 months. Unfortunately, the flash crash could have long-term consequences, further eroding the currency’s rather shaky reputation. Recently, some of legitimate businesses began using BitCoin, so they may feel very cross indeed.

In the meanwhile, a number of analysts have been sounding the alarm for a while now, pointing out that BitCoin is just too volatile and risky to be used by huge services as a mainstream currency. For instance, UBS stockbroker Art Cashin described the crash as “trading tulips in real time”, referring to the first market crash caused by Dutch tulip speculators a few centuries ago, at least according to Gordon Gekko. The media reports said that it’s a rare thing that the industry got to see a bubble-like phenomenon trade tick for tick in real time. Art Cashin emphasized that the future of BitCoin, like any other currency, is going to come down to trust.

As a result, even vocal supporters of the virtual currency started voicing serious concerns. For example, Mike Caldwell, a 35-year-old US engineer, went as far as to mint physical BitCoins at home, protected by tamper proof holographic seals. Caldwell believes that the currency might be in for a bumpy ride and points that BitCoin’s woes are just like the eternal struggle between Hollywood and online pirates, with everyone understanding who is winning that one.

Although it is clear that BitCoin is a very promising concept, the latest crash shows that it’s still a long way from becoming a proper mainstream currency. This is a fate of all young currencies, but hopefully it will be alright soon.

US Will Pursue Foreign Hackers

A few days ago, the US House Intelligence Committee has passed a document to remove legal barriers which have stopped the authorities and private companies from protecting their computer networks against foreign hackers.

According to the top Democrat on the committee, the modified law had a better chance of winning support in the Senate in 2013 after privacy concerns destroyed similar bill in 2012. He pointed out that only a year after the bill failed, politicians realized that cyber war was becoming more serious. He also told industry executives during a cyber conference hosted by the Space Foundation that according to the US authorities’ estimations, the local businesses had lost over $400 billion in intellectual property to cyber spies.

The co-founder of the Congressional Cybersecurity Caucus said the new legislation included measures to ensure private data wasn’t unwittingly exposed during any data-sharing between industry and government. For example, the document encourages the private sector to “anonymize” or “minimize” the data it voluntarily shared with the authorities. In addition, the bill authorizes and encourages the government to create procedures to protect privacy, and puts in place restrictions on the use, retention, and searching of any information that the private sector has voluntarily shared with the authorities. The legislation will also permit people to sue the federal government for any disclosures of such kind.

At the moment, the bill has the backing of large tech firms, including Intel, Oracle and IBM. However, the US Civil Liberties Union, the Center for Democracy and Technology, and an association of smaller tech firms and grass-roots activists called “Fight for the Future” formed the opposition and have already launched a digital campaign against it. A few days ago, the Reddit co-founder Alexis Ohanian has published a video and Internet petition calling for the online giants, including Facebook, Google and Twitter, to oppose the legislation.

Microsoft Started Open War against Google

Microsoft has finally started a nasty marketing war directly against the search giant and ended any pretence of niceness between the companies. Microsoft has released a series of attack ads in the United States that have upped the ante considerably in its trade war against Google which commenced 5 months ago.

google_b_10_04_2013.jpg
The advertisements that have emerged on the Internet, on TV and in print demonstrate that Google is more interested in increasing profits than protecting its users’ privacy. This ad campaign was developed by a former political operative Mark Penn, a corporate strategist. He is known as a former pollster for President Bill Clinton and campaign strategist for Hillary Clinton’s unsuccessful bid for president 5 years ago.
In the advertisements, Microsoft vilifies Google for sharing personal data collected about people purchasing Android applications. That’s a step up from earlier adverts that skewered Google’s long-running practice of electronically scanning the contents of everyone’s Gmail accounts in order to help sell adverts.
Microsoft points out that the company had a better alternative which doesn’t do such kind of nefarious things. Negative advertising isn’t widely seen in Europe and it’s just the underdog who needs to use it. However, it also stresses how the search engine has evolved from an endearing Internet start-up to a scary entity that takes a too close look at personal information. The software giant can get away with its adverts since Google has already been caught a few times and copped regulatory fines and other settlements across the world.
Ironically enough, it’s now Google who is facing complaints about its practices being anti-competitive. At the same time, Microsoft is depicted as fighting for a freer market. A few days ago, a group of companies led by the software giant explained that it has asked European authorities to investigate whether Google is acting unfairly by giving away its OS to mobile device manufacturers on the condition that its own apps like YouTube and Google Maps are installed and prominently displayed. The most interesting part that it’s exactly what Microsoft was accused of in its browser anti-trust cases earlier.
Thus far, the search giant processes about 2/3 of search requests in the United States and handles an even larger percentage of queries in Europe. In the meanwhile, Google’s market value has rocketed from almost $25 billion at the time of its IPO to $255 billion.

25 April 2013

Android Phone Can Hijack a Plane

\32f9android-travel.jpg

Those who believed that airport security could allow smartphone use on a plane one day might be scared of the fact that you can hijack a plane with Android phone on board. 
One of the German security consultants told the Hack in The Box Conference that it is possible to hijack a plane using Android. A researcher, who has been working in IT industry for the last 11 years and is also a trained commercial pilot, pointed out that the security of both aviation computer systems and communication protocols was very vulnerable.
According to the security expert, they managed to build an exploit framework called SIMON and an Android app called PlaneSploit which could deliver attack messages to the planes’ Flight Management System. They showed how it was possible to take complete control of a plain. The hack in question targeted the Automatic Dependent Surveillance-Broadcast, which sent data about each aircraft via an on-board transmitter to air traffic controllers in order to let a plane equipped with the technology to receive flight, traffic and weather data about other aircrafts nearby.
They also managed to hack the Aircraft Communications Addressing and Reporting System, used by the pilots to exchange messages between the plane and air traffic controllers either through a radio or satellite, and to automatically deliver data about each flight phase. The security researchers pointed out that both targeted technologies were very insecure and susceptible to a number of passive and active hacker attacks.
During the attacks, the experts showed how they could misuse the Automatic Dependent Surveillance-Broadcast to select targets, and the Aircraft Communications Addressing and Reporting System in order to collect data about the on-board PC and to exploit its vulnerabilities by delivering spoofed malicious messages affecting the “behavior” of an aircraft.
The researchers developed the SIMON framework which was deliberately created only to work in a virtual environment and can’t be used on real-life plane at the moment. They explained that it was virtually impossible to detect the framework once deployed on the Flight Management System, so there’s no need to disguise it like a rootkit.