07 August 2012

স্প্রে করে জোড়া দেয়া যাবে ভগ্ন হৃদয়!

১০ হাজার ভোল্টের থ্রিডি ইলেকট্রিক স্প্রেয়ার হৃৎপিণ্ডের ক্ষত জোড়া দেবে জীবন্ত হার্ট সেল ছুড়ে দিয়ে। হার্ট অ্যাটাকের ফলে সৃষ্ট হৃৎপিণ্ডের ক্ষত সারাতে চিকিৎসকদের শেষ ভরসা হতে পারে এই ‘স্প্রে-প্যাচ’ প্রযুক্তি। খবর বিবিসির।

হার্ট অ্যাটাক হলে মারা যায় হৃৎপিণ্ডের কিছু সেল। পরে রোগী সুস্থ হয়ে উঠলেও ওই মৃত হার্ট সেলগুলো ঠিক হয় না বরং থেকে যায় ক্ষত। পরে হৃৎপিণ্ডে রক্ত সঞ্চালনে বাধা সৃষ্টি করতে পারে হৃৎপিণ্ডের ওই মৃত অংশটুকু। এ কারণে হৃৎপিণ্ডের দীর্ঘস্থায়ী সমস্যায় ভোগেন হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত অনেক ব্যক্তি।

দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতের ওই সমস্যা সমাধানে জীবন্ত হার্ট সেল পেইন্টের মতো হৃৎপিণ্ডে ছুঁড়ে দেবার প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণা করছেন বৃটিশ হার্ট ফাউন্ডেশনের বিজ্ঞানীরা। হৃৎপিণ্ডের ভেতরের ক্ষত সারিয়ে তোলা সম্ভব হতে পারে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে।

লন্ডনের এক ল্যাবরেটরিতে ওই বায়ো-ইলেকট্রিক হার্ট সেল স্প্রে মেশিনটি বানিয়েছেন মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ার ড. শন জায়াসিংহে। প্রথমে জীবন্ত হার্ট সেল নেয়া হয় স্প্রে মেশিনের সূঁচে। তারপর স্প্রে মেশিন থেকে হার্ট সেলগুলো ছুঁড়ে দেয়া হয় রোগীর হৃৎপিণ্ডের ক্ষতিগ্রস্ত অংশে। তবে গ্রাফিটি আর্টিস্টদের স্প্রে ক্যানের মতো নিখুঁত নয় হার্ট সেল স্প্রে মেশিন। হার্ট সেলগুলোকে নিখুঁত লক্ষ্যে পেঁছে দিতে মেশিনটির সূঁচ বিদ্যুতায়িত করা হয় ১০ হাজার ভোল্টের বিদ্যুৎ ক্ষেত্র দিয়ে।

এ ব্যাপারে বিজ্ঞানী অ্যানাস্তাসিয়া স্টেফানো বলেন, ‘আমরা আশা করছি, ক্ষতিগ্রস্ত হৃৎপিণ্ডের কার্যক্ষমতা বাড়াতে পারবে এই প্রযুক্তি। আমাদের মূল লক্ষ্য হচ্ছে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে ক্ষতিগ্রস্ত হৃৎপিণ্ড পুরোপুরি সারিয়ে তোলা, যেন হার্ট অ্যাটাকের শিকার রোগীদের ডোনার হার্টের জন্য অপেক্ষা করতে না হয়।’

বিজ্ঞানীরা আশা করছেন, ভবিষ্যতে স্প্রে মেশিনের জন্য হৃৎপিণ্ডের কোষগুলো রোগীর হৃৎপিণ্ড থেকে সংগ্রহ করে বায়ো-টেকনোলজিকাল পন্থায় বড় করে ব্যবহার করা সম্ভব হবে। এমনকি অসুস্থ ব্যক্তির স্টেম সেল সংগ্রহ করে তা থেকে হার্ট সেল তৈরি করা যাবে বলেও বিজ্ঞানীরা আশা করছেন।

হ্যাকার ধরতে সহযোগিতায় অ্যানোনিমাস

রেডস্কাই ভিডিও প্রোডাকশন কোম্পানি নামের একটি চ্যারিটি প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট আক্রমণকারীকে খুঁজতে সহযোগিতা করেছে আন্তর্জাতিক হ্যাকার গ্রুপ অ্যানোনিমাস। খবর বিবিসির।

সম্প্রতি একজন ক্র্যাকার দাতব্য প্রতিষ্ঠান রেডস্কাই-এর ওয়েবসাইট আক্রমণ করে তথ্য মুছে ফেলে। প্রতিষ্ঠানটি নিউজিল্যান্ডের শিশু দারিদ্র নিয়ে একটি তথ্যচিত্র নির্মাণ করে। তথ্যচিত্রের লাভের অর্থ ব্যয় করা হয় দরিদ্র শিশুদের খাদ্য সংস্থানে।

যারা কোনো সাইট বা সিকিউরিটি সিস্টেম এড়িয়ে প্রবেশ করতে পারেন তাদেরকে সাধারণ ভাষায় হ্যাকার বলা হয়। আর, কোনো সিস্টেমের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে যারা ক্ষতি করেন, তাদের বলা হয় ক্র্যাকার।

রেডস্কাইয়ের কর্ণধার ব্রায়ান ব্রুস ফেইসবুকের মাধ্যমে সাইটটির তথ্য ফিরিয়ে দেয়ার আকুতি জানান। ব্রুসের আবেদনের প্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক হ্যাকার গ্রুপ অ্যানোনিমাস এই ওয়েবসাইট আক্রমণকারীকে খুঁজে বের করার কাজে হাত দেয়।

আক্রমণকারী নিজেকে আনন ভোল্ডেমোর্ট নামে পরিচয় দিয়েছিলেন। তিনি জানান, চ্যারিটি সাইটটি বিনষ্ট করার পেছনে তার উদ্দেশ্য ছিল আন্তর্জাতিক হ্যাকার গ্রুপ অ্যানোনিমাসের দৃষ্টি আকর্ষণ ও সদস্যপদ লাভ।

চ্যারিটি সাইট হ্যাক না করার ব্যাপারে অ্যানোনিমাসের অলিখিত নিয়ম রয়েছে। আবেদনের ২৪ ঘণ্টার ভেতর একটি ইমেইল বার্তায় অ্যানোনিমাস ব্রুসকে জানায়, চ্যারিটি অ্যাটাকার ভোল্ডেমোর্ট স্পেনের মাদ্রিদে রয়েছেন। এক আলোচনায় ব্রুস জানান, তিনি এ নিয়ে ইতোমধ্যে স্পেনের পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন।

জিঙ্গার বিরুদ্ধে মামলা করলো ইএ

অনলাইন গেইম নির্মাতা জিঙ্গার বিরুদ্ধে মার্কিন আদালতে মামলা করেছে ইলেকট্রনিক আর্টস (ইএ)। জিঙ্গার নতুন ‘দি ভিল’ গেইমটি ‘দি সিমস সোশাল’ গেইমের কপিরাইট লক্সঘন করেছে বলে অভিযোগ করেছে ইএ। খবর ইয়াহু নিউজ-এর।

শুক্রবার ক্যালিফোর্নিয়ার ইউএস ডিস্ট্রিক্ট কোর্টে এ মামলাটি করা হয়।

ভিডিও গেইম প্রকাশক ইএ শুক্রবার জানায়, নতুন গেইম ‘দি ভিল’-এর সঙ্গে ‘দি সিমস সোশাল’-এর মিল সন্দেহাতীত, যা আরো বছরখানেক আগেই ছাড়া হয়েছিলো। ইএ বলছে, সাধারণভাবে দেখলে গেইম দুটি হুবহু এক।

দু’টি গেইমই ফেসবুকে খেলা যায়। খেলোয়াড়েরা ভার্চুয়াল জগতে চরিত্র নির্মাণ করেন যারা ওখানেই থাকে, কাজ করে এবং নিজেদের ভেতর যোগাযোগ করে।

হ্যাক হয়েছে রয়টার্সের ব্লগ!

শুক্রবার হ্যাক হয়েছিলো বার্তা সংস্থা রয়টার্সের ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম। রয়টার্সের ব্লগিং প্ল্যাটফর্মটি হ্যাক করার পর সেখানে সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা রিয়াদ আল-আসাদের একটি তথাকথিত সাক্ষাৎকারের সারমর্ম পোস্ট করে দেয় সাইটটির হ্যাকার। খবর রয়টার্স-এর।

রয়টার্স কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে জানায়, ‘শুক্রবার হ্যাকারদের আক্রমণের শিকার হয়েছিলো ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম। হ্যাকাররা রয়টার্সের ব্লগিং প্ল্যাটফর্মটি দখল করে নেয় এবং রয়টার্সের সাংবাদিকদের নাম ব্যবহার করে বানোয়াট কিছু তথ্য ব্লগে পোস্ট করে দেয়।’

হ্যাকারদের বানোয়াট পোস্টগুলোর একটি হচ্ছে সিরিয়ান সেনাবাহিনীর বিদ্রোহী নেতা আসাদের একটি তথাকথিত সাক্ষাৎকারের সারমর্ম। সিরিয়ান সেনাবাহিনীর সঙ্গে লড়াইয়ের পর বিদ্রোহীরা সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় প্রদেশ আলেপ্পো থেকে পিছু হটছে বলে আসাদের দাবি প্রকাশ করা হয়েছে ওই পোস্টে।

রয়টার্স আসাদের এমন কোনো সাক্ষাৎকার নেয়নি বলেই জানিয়েছে তাদের বিবৃতিতে। অন্যদিকে ফ্রি সিরিয়ান আর্মিও নিজেদের এক বিবৃতিতে এমন কোনো সাক্ষাৎকারের কথা নাকচ করে দিয়েছে।

শুক্রবার হ্যাক হবার পরই ব্লগিং সাইটটি বন্ধ করে দেয় রয়টার্স। সাইটটির নিরাপত্তা নিশ্চিত করে নতুন করে চালু করার চেষ্টা করা হচ্ছে বলেই জানিয়েছে সংবাদ সংস্থাটি।

18 July 2012

US Copyright Term Will be Restored Back to 28 Years

Under the US copyright law, the term for your right over your work is indefinite as long as you are alive. Meanwhile, an online petition is going to change that.
cover.gif


The petition in question is already available on White House’s official site, and aims to gather 25.000 signatures in order to restore the term of copyright back to 28 years. Thus far, the petition managed to gather over 2.000 signatures in just 24 hours.

The petition says that an initial copyright duration was initially established as 28 years, but then was repeatedly extended to up to 120 years. This was done to favor such corporations as Disney and Sony along with authors’ descendants at the expense of the public. However, such durations ignore the Constitution’s requirement saying that copyrights should be for limited times and encourage progress in science and arts. In reality, they are doing the opposite thing, inhibiting scientific progress by restricting the free flow of data and preventing global digital libraries. In other words, the durations are withholding data that future generations need to freely exchange and build upon. At the same time, the original copyright duration would provide ample incentive for the entities and authors to create, so the creators of the petition asked the President to urge Congress to pass a bill which would restore copyrights to 28 years.

Lawrence Lessing, an American academic and political activist, has written a book on this issue, providing a comprehensive analysis on how creativity relies on the past. He explains that the creations of the past should be used as “bricks” for future projects. By the way, many supported his point of view: indeed, past’s influence in the artistic sector is undeniable.

Nevertheless, the American copyright legislation isn’t at all encouraging creativity, but instead considers everything as being original. Industry experts agree that it is time copyright laws actually reflected the modern era. The only entities to have such long copyright terms (in the United States, for instance, it is life + 70 years) are large multi-national corporations. However, it clearly doesn’t benefit society, choking off whatever little creativity is left in the world. Everyone who shares this point of view is free to sign the petition online.

Adult Movie Lawyer Lost the Appeal

An attorney working on behalf of a porn studio, which was using the legal system to squeeze cash out of BitTorrent file-sharers, has finally lost the appeal against sanctions. Mick Haig Productions believed that it was onto a nice little earner when filing 670 John Doe complaints against uses of P2P networks.

The adult movie company had a cunning plan of suing anonymous file-sharers for allegedly downloading adult content illegally in order to use the powers of the court to disclose their identity. After this the company was going to shame or intimidate the users into settling for thousands of dollars.

Despite the fact that this tactic had been used in other legal cases, it seems to be fast running out of steam, especially in the cases where adult movies are involved. The lower courts felt that the legal process wasn’t serving the interests of justice. The matter is that even if the defendants were innocent they were more likely to pay the amount the adult moviemaker asked for instead of facing the embarrassment of going to court.

After the lower court sanctioned Mick Haig’s attorney for such behavior, he appealed, but today these sanctions received affirmation of 5th Circuit.

The Recording Industry versus the People claimed that the appeals court deplored the movie studio’s strategy of suing anonymous file-sharers for allegedly downloading adult content illegally through the powers of the court to reveal their identity. As it was said above, the plaintiffs then prefer to shame or intimidate file-sharers into settling for bunch of cash.

Now it looks like the porn industry will have to come up with another plan to target illegal file-sharers.

Porn Studios Accused of Fraud

Several porn producers were recently accused of fraud, defamation and racketeering in their copyright cases against P2P users. In fact, their strategy was quite simple and effective. Once they receive the IP addresses related to the illegal download of copyrighted content, the studios sue with the hope that the judge will force the Internet service provider to disclose a name and address of the IP owners, and sometimes it works.
Porn-Studios-Play-Dirty-SExtortion-Tecniques-Revealed.jpg

That’s where the shakedown starts. Nevertheless, the real problem is that the studios don’t really seek litigation, but rather aim for settlements of $1000 to $5000. Often the defendants prefer to pay this money to avoid the embarrassment of being accused of downloading porno, let alone their fear of the Copyright Act provision saying that the infringers are eligible to pay up to $150.000 in damages for a single case of violation.

Last week a federal judge decided that a BitTorrent lawsuit launched by Malibu Media is “an extortion scheme”. As a result, the wheel turned and now there’s another lawsuit – this time against the porn studio. The new lawsuit, which can represent 200,000 people, says that the adult studios realize that this amount of cash is less than the cost of defense would be if the lawsuit were filed. In addition, they understand that people like the plaintiff in this matter will be embarrassed to have their names associated with porn, and are susceptible to being shaken down.

Actually, if people could be proven to have downloaded the adult content unlawfully from the web, the porn purveyors could collect civil statutory damages of $150,000 for a willful violation such as they allege, yet they settle for $1,000-$5,000. The lawyers defending hundreds of people accused of downloading porn movies confirm that there’s a slime element associated with the adult movie cases, making it much more apparent than the music cases.

The lawsuit against adult studios was filed on behalf of a Kentucky woman Jennifer Barker. The latter was allegedly contacted by a representative of Intellectual Property Protection, an employee of the adult movie companies involved in the lawsuit, and asked to settle for supposedly downloading the content Malibu Media owns copyright to. The woman claims innocence. The movie studio demanded that Ms. Barker pay to settle or she would be identified publicly as having downloaded porn and become subject to hundreds of thousands of dollars as a penalty for copyright infringement.

16 July 2012

FBI Will Leak False Papers.. BE COOL ;)

Julian Assange seems to face another problem with his whistleblowing service: the Feds still want to stop WikiLeaks operations with black ops. That’s why the FBI has hit upon a wizard wheeze to stuff up the whistleblowing site.
armyphone.jpg

Local press reported that the FBI is currently seeding boobytrapped files with false data, trying to become able to track a paper trail from the leaker to the published source. Previously, the Pentagon-sponsored researchers found out that they could track the leakers by seeing how they search. After this discovery, they pushed towards decoy papers which would give them away.

The project has come out of the brains at DARPA and received a name “Fog Computing”. The developers explained that they had created a prototype for automatically generating and distributing believable misinformation. The prototype in question could also track access and attempted misuse of the false data. The Feds called this approach “disinformation technology”.

The problem with this otherwise perfect plan is that this method is the same as the spammers use. As a result, they can wind up undermining trust among the spooks. However, the American military thinks that it should be doing something to stop citizens leaking secrets that show the United States is doing things attributed to autocratic dictatorships only.

Despite the fact that many people accept that whistle blowing is a method used to keep companies clean, the government of the United States still believes that its more dubious antics should be kept out of public view. We’ll how this project will work and what the results will be.

Hollywood Puppets Keep Fighting for SOPA

US Republican senator Lamar Smith is trying to get the worst part of the rejected SOPA bill back on the statute books.
138763,xcitefun-vinyl-record-player.gif
The senator is so concerned that the entertainment industry was spending too much cash running around threatening foreign countries to bring in tough new copyright legislation that he wanted the American taxpayers fund their work. He seems to believe that Hollywood is broke, while the American government had pots of cash it has no idea what to do with. Lamar Smith’s plan was to pay for civil servants to rush around the globe with MPAA and RIAA leaflets and threaten the governments which fail to comply with “repercussions”.
While the Motion Picture Association of America and its music fellow, RIAA, might be ignored by the tiny governments, the fact that it would be employees of the American government (very famous for invading other countries with high tech weapons and nukes if they don’t like something) hired as the servants is more likely to get attention.
According to media reports, the diplomatic corp is going to call them “IP attaches”, and the servants would have diplomatic status. The weird thing is that Smith is a Republican, who is too worried about smaller government and taxation, both of which are affected by the daft idea in question. Anyway, a sane politician would think that if the entertainment industry wanted to lobby countries, it should pay for that and do that itself.
Fortunately for normal people, the idea in question was rejected by many politicians, and even Smith’s fellow Republicans, who saw the writing on the wall for SOPA. Nevertheless, this hasn’t stopped the senator from getting all wiggy with it and trying to bring the idea back, and even bigger and “better” than before.
Lamar Smith has suggested legislation called the Intellectual Property Attache Act. The proposed bill is currently being fast tracked with the hope that nobody will notice it. Apparently, no-one is expected to inconvenience Smith with any anti-SOPA protest.
The suggested legislation offers to create those tax payer funded “diplomats” and attach them to the American Patent and Trademark Office, while setting them up as their own agency. Nothing seems to be able to go wrong with that.

12 July 2012

ACTA is Rejected

And once again – great news for the Europeans! After all, the controversial Anti-Counterfeiting Trade Agreement was officially rejected by the EU Parliament.

The Anti-Counterfeiting Trade agreement has widely been regarded as a legislation which would defend copyright owners but at the expense of public interest, privacy, and civil liberties. That’s why there was no surprise that outfits like the Pirate Party of the United Kingdom were considering the ACTA’s failure a victory for the others, while entertainment industry-resistant outfits celebrated the day. EU Parliament had to use the Lisbon Treaty, for the very first time, to reject ACTA. The result of the vote was amazing: 478 members voted against, 39 in favor, 165 abstained.

However, the lobbying isn’t over. The matter is that the nuances of ACTA may appear under new names, and that the EU Commission claimed that it will try to push the agreement through regardless.

According to the EU Parliament spokesperson, the Anti-Counterfeiting Trade Agreement is, most definitely, dead. But the ACTA rapporteur has underlined the need for an alternative way to protect the intellectual property at international level. In other words, we can expect a different proposal in this field soon. The spokesperson pointed out that under the treaties, only the EU Commission has the right of legislative initiative – it means that only it can draft and formally propose legislation.

Of course, overturning the controversial treaty should be considered a small victory, because it took the weight of the Internet to publicize until public opinion over weighed the proposals supporting ACTA.

The British Pirate Party believes that it’s time for the EU Commission to accept mistakes in pushing ACTA and listen to the citizens of Europe. The Party points out that any legislation intended to protect intellectual property should balance the interests of copyright owners and the public. In addition, it is supposed to drive innovation and creativity. This doesn’t just mean providing restrictions on use, imposing penalties or privacy busting measures to curb the sharing of culture. First of all, a lot of people realize that copyright infringement and counterfeiting aren’t the same thing. Secondly, it needs to be consulted on openly and achieve public consent.