05 June 2012

Another British Provider Censors The Pirate Bay

Sky Broadband became just another Internet service provider to follow the move of Virgin Media and Everything Everywhere and block access to The Pirate Bay.

thepiratebayfist.jpg

Broadband providers were supposedly provided a time limit to comply with the High Court’s ruling this past April to deny access to the largest BitTorrent tracker, because it massively infringed copyright. Sky Broadband decided to act faster and set a deadline on the 1st of June. Meanwhile, O2 and TalkTalk announced that they were still working on a system to censor The Pirate Bay. As for BT, it is expected to comply within two weeks.

ISP’s official website informs that they have invested billions of pounds in high-quality entertainment for its subscribers and therefore must protect such investment. Sky claims that such protection ensures that the subscribers still benefit from TV shows, films and music both now and in the future. This involves taking effective action against Internet piracy and copyright violation.

Besides, Sky had also to block access to Newzbin2 last December after receiving a court order to do so. Nevertheless, pirates in the United Kingdom and Holland must not despair, because The Pirate Bay had also taken measures to bypass the censorship measures. For instance, the tracker put in place new IP addresses a few days ago. After this, the Dutch anti-piracy outfit BREIN requested that the broadband providers should block the new IP address without a court order, but was refused. This means that BREIN must now seek to obtain court orders again, while the BitTorrent tracker is ready with a set of hundreds of available IP addresses. However, Sky Broadband might have to start worrying or taking anti-DDoS measures, because Virgin Media recently became the target of such attacks on its website.

MegaUpload Calls for Dismissal in America

                                                G00D BYE AMERICA!!!

MegaUpload’s founder and his legal team have asked a Virginia federal court to dismiss the criminal case against them in the United States. Media reports reveal that the defense argues the United States violated the website’s due process rights by destroying the entire business, without having properly served MegaUpload.

In case the court agrees to dismiss, the website case will be over. It was in the beginning of this year that the United States launched one of the biggest criminal copyright cases ever against file-sharing service MegaUpload and its employees, including Kim Dotcom, the founder. At the same time, the US authorities seized domain names, servers and personal belongings, after which they asked foreign authorities for the extradition of the defendants arrested abroad.

Since then, MegaUpload’s founder and his colleagues have been doing their best to fight against extradition in New Zealand and even had some success. The American case was based on the idea that the authorities failed to serve the file-sharing service as was required in a criminal case. What the US government did was just putting MegaUpload out of business and its due process rights have been violated. According to media reports, the Dotcom’s attorneys claim both prongs of the procedural due process test were met.

Meanwhile, the crucial issue in the motion to dismiss was that MegaUpload has never been served. The site’s lawyer Ira Rothken pointed out that unlike people, organizations couldn’t be served outside the jurisdiction of the United States.

Industry experts agree that if this stops the file-sharing service from being tried in the United States, it would be a major stuff-up for the government, which could find itself sued.

US Against UN Takover of the Web

American politicians claimed that a United Nations takeover of the web should be stopped. A few days ago Democratic and Republican government officials pointed out that a UN summit in December could lead to a virtual takeover of the web if Chinese, Russian, Iranian, and Saudi Arabian proposals are adopted.

software-licenses-un.jpg


A Michigan Republican was first to say that these were terrible ideas, because they could allow the governments to control and restrict content or impose economic costs upon international information flows.

Then a member of the Federal Communications Commission also became worried about the United Nations bringing in Internet-based taxes to fund the build-out of Internet infrastructure all over the world. Such US giants as Google, Facebook, and Netflix appear to be the prime sources of funding.

Finally, California Democrat in whose district Facebook's headquarters are located, claimed that many countries don't share their view of the web and how it works. Perhaps, she meant that the web was supposed to run so that American companies become rich and controls are decided by whichever lobby group bribes Congressmen enough campaign funds.

The summit called the World Conference on International Telecommunications (WCIT) is planned to review a set of telecommunications regulations set in 1988. The United States claimed that it will give such countries as Russia and China an opportunity to propose the United Nations to establish a new "data security" regime or develop an alternative to ICANN.

Meanwhile, experts point out that the United Nations has been trying to take over control of the web for a while now, while giving the American government too much control over other countries affairs. The matter is that the more autocratic countries may draft technical standards to implement the methods of tracing the source of online communications and deprive Internet users of the ability to remain anonymous.

Google's chief Internet evangelist, the co-developer of the TCP/IP protocol, admitted that the ITU idea might result in “top-down control dictated by governments”, which would impact free expression, security, and other important issues.

At some point, it’s right. But on the other hand, why should countries which don't trust the United States be forced to do what they are told?

31 May 2012

মধ্যপ্রাচ্যে ভাইরাস আতঙ্ক 'ফ্লেম'


নতুন কম্পিউটার ভাইরাস ‘ফ্লেম’-এর আক্রমণের শিকার হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো। ক্যাসপারস্কি ল্যাব সম্প্রতি তাদের এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, গত দু’বছর ধরেই মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশের কম্পিউটারে গুপ্তচরের মতো চুপিসারে তথ্য সংগ্রহের কাজ করছে ভাইরাসটি। খবর নিউ ইয়র্ক টাইমস-এর।

ফ্লেম ভাইরাসটির আবিষ্কারের ঘটনা অনেকটাই কেঁচো খুঁড়তে সাপ বের হবার মতোই। কম্পিউটার থেকে বিভিন্ন প্রোগ্রাম মুছে ফেলতে থাকা ‘ওয়াইপার’ নামের আরেকটি ভাইরাসের তদন্ত করার সময় ‘ফ্লেম’ ভাইরাসটির অস্তিত্ব আবিষ্কার করে ক্যাসপারস্কির টিম।

ইরান, ইসরায়েল, সৌদি আরব, লেবানন এবং মিশরের মতো মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোই ফ্লেম-এর আক্রমণের মূল শিকার। ব্যবহারকারীর কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার বা সফটওয়্যারে সরাসরি কোনো ক্ষতি করেনা ভাইরাসটি। কম্পিউটার ব্যবহারকারীর সব ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং এবং কম্পিউটারের সব ডেটা ট্রান্সফার রেকর্ড করে নেয় ফ্লেম। ব্যবহারকারীর অজান্তেই মাইক্রোফোন চালু করে কথাবার্তাও রেকর্ড করে নেয় ভাইরাসটি। এক কথায়, ব্যবহারকারী তার কম্পিউটার দিয়ে কি করছেন, কি না করছেন এসব তথ্য সংগ্রহ করে তা পাঠিয়ে দেয় এক অজানা ঠিকানায়। আর এর সবই হয় কম্পিউটারের সামনে বসে থাকা মানুষটির একেবারেই অজান্তে।

এ ব্যাপারে ক্যাসপারস্কি টিমের আলেক্সান্ডার গোস্টেভ বলেন, ‘এ পর্যন্ত আবিষ্কার হওয়া সবচেয়ে জটিল কম্পিউটার ভাইরাসগুলোর একটি ফ্লেম। সাইবার ওয়ারফেয়ার বা সাইবার এসপিওনাজকে নতুন এক পর্যায়ে নিয়ে গেছে এটি।’

সূত্র জানিয়েছে, ২০১০ সাল থেকে আবিষ্কার হওয়া সবচেয়ে বিপজ্জনক ভাইরাস তিনটির একটি হচ্ছে ফ্লেম। অন্য দু’টি হচ্ছে, ‘স্টাক্সনেট’ এবং ‘ডুকু’। ২০১০ সালে স্টাক্সনেট আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলো ইরানের একটি পারমাণবিক স্থাপনা। অন্যদিকে ডুকু, স্টাক্সনেট-এর মতো আক্রমণাত্মক না হলেও এর মূল উদ্দেশ্য ছিলো ফ্লেম-এর মতোই তথ্য সংগ্রহ করা। তবে স্টাক্সনেট এবং ডুকু একই ব্যক্তি বা দলের তৈরি হলেও ফ্লেম-এর নির্মাতা ভিন্ন কেউ বলেই জানিয়েছে ক্যাসপারস্কি।

29 May 2012

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক উন্নয়নে মার্কিন কোম্পানি


পারমাণবিক শক্তি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান সরকারের রেষারেষির মাঝে স্রোতের বিপরীতে হাঁটছেন এ দুই দেশের বিজ্ঞানীরা। পরিবেশবান্ধব পারমাণবিক শক্তি উৎপাদনের জন্য নতুন একটি নিউক্লিয়ার ফিউশন প্রজেক্ট-এ একসঙ্গে কাজ করতে একমত হয়েছে তেহরানের ইসলামিক আজাদ ইউনিভার্সিটি এবং আমেরিকার নিউ জার্সিভিত্তিক কোম্পানি লরেন্সভিল প্লাজমা ফিজিক্স (এলপিপি)। খবর দি গার্ডিয়ান-এর।

সূত্র জানিয়েছে, এলপিপি এই নিউক্লিয়ার ফিউশন প্রকল্পটির জন্য আমেরিকান ট্রেড সেকশন থেকে অনুমতি পাবে কিনা তা নিয়ে অনেকেই সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। তবে প্রকল্পটি আমেরিকান ডিপার্টমেন্ট অফ ট্রেজারির নিয়ম মেনেই করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে এলপিপি কর্তৃপক্ষ। প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক পরিষদকেও এ ব্যাপারে জানানোর কথা রয়েছে এলপিপি কর্তৃপক্ষের।

প্রচলিত নিউক্লিয়ার ফিশন আর নিউক্লিয়ার ফিউশন-এর মূল পার্থক্য হচ্ছে, ফিশন পদ্ধতিতে ক্ষতিকর বর্জ্য উৎপাদন হলেও ফিউশন পদ্ধতিতে বর্জ্য তৈরি হয় না। এ কারণে পরিবেশবান্ধব নিউক্লিয়ার ফিউশনকে বলা হয় ‘হোলি গ্রেইল অফ এনার্জি সোর্স ’।

নিউক্লিয়ার ফিউশনের মাধ্যমে শক্তি উৎপাদনের এই পদ্ধতির একমাত্র সমস্যা হচ্ছে প্রযুক্তিটি অনেক বেশি ব্যয়বহুল। এ কারণে ৫০-এর দশক থেকে বিজ্ঞানীরা নিউক্লিয়ার ফিউশনকে ‘ভবিষ্যতের মূল এনার্জি সোর্স’ বলে আসলেও এখনো বাস্তবে কাজে লাগানো সম্ভব হয়নি একে।

তবে এলপিপি জানিয়েছে, তেহরানের ইসলামিক আজাদ ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীদের সঙ্গে তারা এমন একটি নিউক্লিয়ার ফিউশন পদ্ধতির উন্নয়ন করবে, যার মাধ্যমে কম খরচে ফিউশন শক্তি উৎপাদন করা যাবে এবং শিল্পোন্নত দেশগুলো তা ব্যবহার করতে পারবে।

28 May 2012

America Delayed 6-Strikes

Once the entertainment industry and all of the country’s largest broadband providers reach an agreement, millions of BitTorrent users in the United States will be monitored by the RIAA and MPAA. 

usflagggg.gif


The agreement in question says that people caught sharing copyrighted files will get several notifications, and eventually be punished if they don’t stop infringing. Such measures were supposed to kick-start last July, but they had to wait, because the involved parties did not meet the deadline.

In the nearest future, the Center for Copyright Information will start hunting and tracking down copyright infringers, thanks to an agreement between the US entertainment industries and the broadband providers. The parties have negotiated a system designed to warn and eventually stop copyright violators. After 6 notifications, Internet service providers could take a series of repressive measures, including “chocking the Internet pipe” and temporary disconnections.

This plan was announced as “Copyright Alters” a year ago. The deadline passed, but the measures are still not implemented. The CCI said that the dates mentioned in the Memorandum of Understanding weren’t hard deadlines. Instead, they were supposed to keep the outfit on track to have the Copyright Alert System up as soon as possible. They also claimed that they weren’t going to launch until they were confident that the regime is consumer-friendly and could be implemented in a manner consistent with all their goals. The implementation is expected to start later this year.

The industry has already selected a 3rd-party company to monitor BitTorrent swarms, but doesn’t want to disclose the names. According to the agreement, the “technology partner” in question will be tested by another independent expert.

As for the ISPs, they have to implement a system able to keep track of all the sent notifications. Such database won’t be stored centrally in order to ensure the subscribers’ privacy. Verizon, for example, agreed that copyright violation is not right and through the suggested voluntary consumer-friendly system, the ISP believes it can educate its subscribers and offer them access to legitimate alternatives.

Verizon points out that this program can offer the best approach to the problem of unauthorized file-sharing while respecting the privacy and rights of the Internet users.

Anti-Piracy Outfit Calls to Arrest Half the World

The BSA has published another study which contains the usual statistical nightmares, specifically designed to frighten politicians into locking up more people.

The publication claims that 50% of Internet users are copyright infringers and have installed unlicensed software. The 9th annual Global Software Piracy Study has revealed a sharp increase in software piracy, particularly among emerging economies. The anti-piracy outfit said that in the United Kingdom over 25% programs users installed last year were unlicensed.

The survey involved 15,000 PC users from 33 countries across the globe, and 57% of them admitted to unlicensed software use, which is an increase of 42% from the year before. The outfit estimates that the global annual cost of software piracy is somewhere $63.4 billion.

However, the United Kingdom is still below the global average, with only 27% of PC users admitting they have got software illegally in 2011. As far as the anti-piracy outfit is concerned, that means that the industry lost around £1.2 billion. The BSA explained that the United Kingdom is in a double dip recession and believes that it is very important to protect the entertainment industry’s intellectual property and its contribution to the economy. However, the outfit didn’t seem to think that the recession could become the cause of piracy and that its products were now too expensive.

Moreover, the BSA ignored the fact that the more expensive the content is, the more likely it’s to be pirated. This is born out by the fact that piracy is more widespread in developing countries, because people there are broke. Instead, the BSA says that the penalties for piracy are not very strict. According to the results of its survey, over 3/4 of British users surveyed don’t think the risk of getting caught is an effective deterrent to piracy.

The anti-piracy outfit is now calling for a stronger damages legislation, which includes double damages, in order to stop the increase in unauthorized software use. As a result, general counsel at Federation Against Software Theft called for the government to introduce new legislation which could make it easier for the entertainment industry to lock up pirates.

Meanwhile, this problem has another side which the industry hasn’t worked out yet. In fact, if over 50% of the world are pirates, then democratically they are in the majority! The conclusions are up to you.

Google: Another massive data protection violation

A specialist in data protection from Germany has made Google reveal all of the informationthat Google have been collecting from millions of German’s while mapping their country with the use the of Google Street car.

Not only were the cars taking pictures and mapping the streets and surrounding areas but they were also scooping up information from unsecured wireless internet connections.
Google alleged that it was an error with the computer software used and that it included some developmental software unintentionally installed in the street car's computer programming.
The collected data included, Internet search history, Emails, images,passwords, website postings and more.

Following this information release, at least another 12 countries began questioning the legality of the way the information is secretly gathered, and the content of the information and the proposed use of it, and to date so far no regulating body in the USA has be able to see any of the data Google’s cars have collected from its public.

This breach of data protection and secret information collection has been reviewed by the Federal Communications Commission (FCC), who did issue Google with a $25,000 fine as Google hindered their investigation into this affair, although the FCC did not find any breach of American laws in the way the information was gathered.

There so far has been no statement issued from Google about this collection of personal information, or who at Google had knowledge of it, and what the intended use of the collected information was to be for, with Google stressing that any collected information was not for use with/for any Google service or product.

20 May 2012

বৃটিশ ওয়েবসাইট হ্যাকার গ্রেপ্তার


বৃটেনের সিরিয়াস অরগানাইজড ক্রাইম এজেন্সির ওয়েবসাইট হ্যাক করায় নরওয়েতে দু’জন হ্যাকারকে আটক করা হয়েছে। খবর বিবিসি-এর।

জানা গেছে, গ্রেপ্তারকৃতদের হ্যাকিংয়ের উদ্দেশ্য ছিলো সেখানকার কম্পিউটারে রক্ষিত সব তথ্য নষ্ট করে ফেলা। বৃটেনের ওয়েবসাইটটি সাইবার আক্রমণের পর সাময়ীকভাবে বন্ধ হয়েছিলো বলে জানিয়েছে বিবিসি।

নরওয়ের প্রসিকিউটর এরিক ময়স্টু জানান, ‘সন্দেহভাজন দু’জনকে আটক করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে আমরা আরো মানুষের সঙ্গে কথা বলছি।’

গ্রেপ্তার হওয়া ১৮ ও ১৯ বছর বয়স্ক এ দু’জন হ্যাকারের অপরাধ প্রমাণিত হলে সর্বোচ্চ ছয় বছরের জেল হতে পারে।

জানা গেছে, নরওয়ের একটি লটারি ও জার্মান সংবাদপত্র বিল্ড হ্যাকিং এর ঘটনায়ও তাদের সম্পৃক্ততার বিষয়ে সন্দেহ করা হচ্ছে।

নভেম্বরে আসছে উইন্ডোজ ৮ ট্যাব


সম্প্রতি জানা গেছে, উইন্ডোজ ৮ চালিত ট্যাবলেট বাজারে আসবে এ বছরের নভেম্বরের দিকে। খবর ম্যাশএবল-এর।

নতুন এক প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে ম্যাশএবল জানিয়েছে, নভেম্বরের দিকেই মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ৮ আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করবে বলে জানা গেছে। আর ঠিক ওই সময়েই বিভিন্ন কোম্পানির চিপে তৈরি উইন্ডোজ ৮ চালিত ট্যাবলেটগুলো কিনতে পারবেন ক্রেতারা। 

উইন্ডোজ ৮ বর্তমান এক্স৮৬ এবং ট্যাবলেট ডিভাইসের এআরএম প্রসেসর উভয়েই চলবে বলে অনেক আগেই জানিয়েছে মাইক্রোসফট। নতুন এই প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, নভেম্বরকে লক্ষ্য রেখেই এসব ট্যাবলেট ডিভাইস উৎপাদনের কাজ চলছে।