পারমাণবিক শক্তি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান সরকারের রেষারেষির মাঝে স্রোতের বিপরীতে হাঁটছেন এ দুই দেশের বিজ্ঞানীরা। পরিবেশবান্ধব পারমাণবিক শক্তি উৎপাদনের জন্য নতুন একটি নিউক্লিয়ার ফিউশন প্রজেক্ট-এ একসঙ্গে কাজ করতে একমত হয়েছে তেহরানের ইসলামিক আজাদ ইউনিভার্সিটি এবং আমেরিকার নিউ জার্সিভিত্তিক কোম্পানি লরেন্সভিল প্লাজমা ফিজিক্স (এলপিপি)। খবর দি গার্ডিয়ান-এর।
সূত্র জানিয়েছে, এলপিপি এই নিউক্লিয়ার ফিউশন প্রকল্পটির জন্য আমেরিকান ট্রেড সেকশন থেকে অনুমতি পাবে কিনা তা নিয়ে অনেকেই সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। তবে প্রকল্পটি আমেরিকান ডিপার্টমেন্ট অফ ট্রেজারির নিয়ম মেনেই করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে এলপিপি কর্তৃপক্ষ। প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক পরিষদকেও এ ব্যাপারে জানানোর কথা রয়েছে এলপিপি কর্তৃপক্ষের।
প্রচলিত নিউক্লিয়ার ফিশন আর নিউক্লিয়ার ফিউশন-এর মূল পার্থক্য হচ্ছে, ফিশন পদ্ধতিতে ক্ষতিকর বর্জ্য উৎপাদন হলেও ফিউশন পদ্ধতিতে বর্জ্য তৈরি হয় না। এ কারণে পরিবেশবান্ধব নিউক্লিয়ার ফিউশনকে বলা হয় ‘হোলি গ্রেইল অফ এনার্জি সোর্স ’।
নিউক্লিয়ার ফিউশনের মাধ্যমে শক্তি উৎপাদনের এই পদ্ধতির একমাত্র সমস্যা হচ্ছে প্রযুক্তিটি অনেক বেশি ব্যয়বহুল। এ কারণে ৫০-এর দশক থেকে বিজ্ঞানীরা নিউক্লিয়ার ফিউশনকে ‘ভবিষ্যতের মূল এনার্জি সোর্স’ বলে আসলেও এখনো বাস্তবে কাজে লাগানো সম্ভব হয়নি একে।
তবে এলপিপি জানিয়েছে, তেহরানের ইসলামিক আজাদ ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীদের সঙ্গে তারা এমন একটি নিউক্লিয়ার ফিউশন পদ্ধতির উন্নয়ন করবে, যার মাধ্যমে কম খরচে ফিউশন শক্তি উৎপাদন করা যাবে এবং শিল্পোন্নত দেশগুলো তা ব্যবহার করতে পারবে।
সূত্র জানিয়েছে, এলপিপি এই নিউক্লিয়ার ফিউশন প্রকল্পটির জন্য আমেরিকান ট্রেড সেকশন থেকে অনুমতি পাবে কিনা তা নিয়ে অনেকেই সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। তবে প্রকল্পটি আমেরিকান ডিপার্টমেন্ট অফ ট্রেজারির নিয়ম মেনেই করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে এলপিপি কর্তৃপক্ষ। প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক পরিষদকেও এ ব্যাপারে জানানোর কথা রয়েছে এলপিপি কর্তৃপক্ষের।
প্রচলিত নিউক্লিয়ার ফিশন আর নিউক্লিয়ার ফিউশন-এর মূল পার্থক্য হচ্ছে, ফিশন পদ্ধতিতে ক্ষতিকর বর্জ্য উৎপাদন হলেও ফিউশন পদ্ধতিতে বর্জ্য তৈরি হয় না। এ কারণে পরিবেশবান্ধব নিউক্লিয়ার ফিউশনকে বলা হয় ‘হোলি গ্রেইল অফ এনার্জি সোর্স ’।
নিউক্লিয়ার ফিউশনের মাধ্যমে শক্তি উৎপাদনের এই পদ্ধতির একমাত্র সমস্যা হচ্ছে প্রযুক্তিটি অনেক বেশি ব্যয়বহুল। এ কারণে ৫০-এর দশক থেকে বিজ্ঞানীরা নিউক্লিয়ার ফিউশনকে ‘ভবিষ্যতের মূল এনার্জি সোর্স’ বলে আসলেও এখনো বাস্তবে কাজে লাগানো সম্ভব হয়নি একে।
তবে এলপিপি জানিয়েছে, তেহরানের ইসলামিক আজাদ ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীদের সঙ্গে তারা এমন একটি নিউক্লিয়ার ফিউশন পদ্ধতির উন্নয়ন করবে, যার মাধ্যমে কম খরচে ফিউশন শক্তি উৎপাদন করা যাবে এবং শিল্পোন্নত দেশগুলো তা ব্যবহার করতে পারবে।
No comments:
Post a Comment