নতুন কম্পিউটার ভাইরাস ‘ফ্লেম’-এর আক্রমণের শিকার হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো। ক্যাসপারস্কি ল্যাব সম্প্রতি তাদের এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, গত দু’বছর ধরেই মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশের কম্পিউটারে গুপ্তচরের মতো চুপিসারে তথ্য সংগ্রহের কাজ করছে ভাইরাসটি। খবর নিউ ইয়র্ক টাইমস-এর।
ফ্লেম ভাইরাসটির আবিষ্কারের ঘটনা অনেকটাই কেঁচো খুঁড়তে সাপ বের হবার মতোই। কম্পিউটার থেকে বিভিন্ন প্রোগ্রাম মুছে ফেলতে থাকা ‘ওয়াইপার’ নামের আরেকটি ভাইরাসের তদন্ত করার সময় ‘ফ্লেম’ ভাইরাসটির অস্তিত্ব আবিষ্কার করে ক্যাসপারস্কির টিম।
ইরান, ইসরায়েল, সৌদি আরব, লেবানন এবং মিশরের মতো মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোই ফ্লেম-এর আক্রমণের মূল শিকার। ব্যবহারকারীর কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার বা সফটওয়্যারে সরাসরি কোনো ক্ষতি করেনা ভাইরাসটি। কম্পিউটার ব্যবহারকারীর সব ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং এবং কম্পিউটারের সব ডেটা ট্রান্সফার রেকর্ড করে নেয় ফ্লেম। ব্যবহারকারীর অজান্তেই মাইক্রোফোন চালু করে কথাবার্তাও রেকর্ড করে নেয় ভাইরাসটি। এক কথায়, ব্যবহারকারী তার কম্পিউটার দিয়ে কি করছেন, কি না করছেন এসব তথ্য সংগ্রহ করে তা পাঠিয়ে দেয় এক অজানা ঠিকানায়। আর এর সবই হয় কম্পিউটারের সামনে বসে থাকা মানুষটির একেবারেই অজান্তে।
এ ব্যাপারে ক্যাসপারস্কি টিমের আলেক্সান্ডার গোস্টেভ বলেন, ‘এ পর্যন্ত আবিষ্কার হওয়া সবচেয়ে জটিল কম্পিউটার ভাইরাসগুলোর একটি ফ্লেম। সাইবার ওয়ারফেয়ার বা সাইবার এসপিওনাজকে নতুন এক পর্যায়ে নিয়ে গেছে এটি।’
সূত্র জানিয়েছে, ২০১০ সাল থেকে আবিষ্কার হওয়া সবচেয়ে বিপজ্জনক ভাইরাস তিনটির একটি হচ্ছে ফ্লেম। অন্য দু’টি হচ্ছে, ‘স্টাক্সনেট’ এবং ‘ডুকু’। ২০১০ সালে স্টাক্সনেট আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলো ইরানের একটি পারমাণবিক স্থাপনা। অন্যদিকে ডুকু, স্টাক্সনেট-এর মতো আক্রমণাত্মক না হলেও এর মূল উদ্দেশ্য ছিলো ফ্লেম-এর মতোই তথ্য সংগ্রহ করা। তবে স্টাক্সনেট এবং ডুকু একই ব্যক্তি বা দলের তৈরি হলেও ফ্লেম-এর নির্মাতা ভিন্ন কেউ বলেই জানিয়েছে ক্যাসপারস্কি।
ফ্লেম ভাইরাসটির আবিষ্কারের ঘটনা অনেকটাই কেঁচো খুঁড়তে সাপ বের হবার মতোই। কম্পিউটার থেকে বিভিন্ন প্রোগ্রাম মুছে ফেলতে থাকা ‘ওয়াইপার’ নামের আরেকটি ভাইরাসের তদন্ত করার সময় ‘ফ্লেম’ ভাইরাসটির অস্তিত্ব আবিষ্কার করে ক্যাসপারস্কির টিম।
ইরান, ইসরায়েল, সৌদি আরব, লেবানন এবং মিশরের মতো মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোই ফ্লেম-এর আক্রমণের মূল শিকার। ব্যবহারকারীর কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার বা সফটওয়্যারে সরাসরি কোনো ক্ষতি করেনা ভাইরাসটি। কম্পিউটার ব্যবহারকারীর সব ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং এবং কম্পিউটারের সব ডেটা ট্রান্সফার রেকর্ড করে নেয় ফ্লেম। ব্যবহারকারীর অজান্তেই মাইক্রোফোন চালু করে কথাবার্তাও রেকর্ড করে নেয় ভাইরাসটি। এক কথায়, ব্যবহারকারী তার কম্পিউটার দিয়ে কি করছেন, কি না করছেন এসব তথ্য সংগ্রহ করে তা পাঠিয়ে দেয় এক অজানা ঠিকানায়। আর এর সবই হয় কম্পিউটারের সামনে বসে থাকা মানুষটির একেবারেই অজান্তে।
এ ব্যাপারে ক্যাসপারস্কি টিমের আলেক্সান্ডার গোস্টেভ বলেন, ‘এ পর্যন্ত আবিষ্কার হওয়া সবচেয়ে জটিল কম্পিউটার ভাইরাসগুলোর একটি ফ্লেম। সাইবার ওয়ারফেয়ার বা সাইবার এসপিওনাজকে নতুন এক পর্যায়ে নিয়ে গেছে এটি।’
সূত্র জানিয়েছে, ২০১০ সাল থেকে আবিষ্কার হওয়া সবচেয়ে বিপজ্জনক ভাইরাস তিনটির একটি হচ্ছে ফ্লেম। অন্য দু’টি হচ্ছে, ‘স্টাক্সনেট’ এবং ‘ডুকু’। ২০১০ সালে স্টাক্সনেট আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলো ইরানের একটি পারমাণবিক স্থাপনা। অন্যদিকে ডুকু, স্টাক্সনেট-এর মতো আক্রমণাত্মক না হলেও এর মূল উদ্দেশ্য ছিলো ফ্লেম-এর মতোই তথ্য সংগ্রহ করা। তবে স্টাক্সনেট এবং ডুকু একই ব্যক্তি বা দলের তৈরি হলেও ফ্লেম-এর নির্মাতা ভিন্ন কেউ বলেই জানিয়েছে ক্যাসপারস্কি।