সম্প্রতি গবেষণা সংস্থা স্ট্র্যাটেজি অ্যানালিটিক্স জানিয়েছে, বিজ্ঞাপনদাতারা ওয়েব কিংবা মোবাইল ওয়েবের চেয়ে অ্যাপ্লিকেশনের মধ্যে বিজ্ঞাপন দেয়ার দিকেই ঝুঁকছেন বেশি। বিজ্ঞাপনদাতারা চলতি বছরে ২৯০ কোটি ডলার কেবল অ্যাপ্লিকেশনে বিজ্ঞাপন দিয়েই খরচ করবেন বলেও ধারণা করা হচ্ছে। খবর রয়টার্স-এর।
ইন-অ্যাপ অ্যাডভার্টাইজিং মুলত বিভিন্ন গেম অথবা ইউটিলিটি অ্যাপ্লিকেশনের মধ্যেই প্রদর্শিত হয়ে থাকে। অর্থাৎ, ব্যবহারকারীরা অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যবহারের সময় মাঝে মাঝে এসব বিজ্ঞাপন দেখে থাকেন। ২০০৭ সালে আইফোনের জন্য অ্যাপল প্রথম অ্যাপ স্টোর চালু করে। এর পর থেকেই বিভিন্ন ডিভাইসের জন্য তৈরি হয়েছে প্রচুর অ্যাপ্লিকেশন। প্রায় সবকিছুর জন্যই অ্যাপ্লিকেশন থাকায় ব্যবহারকারীরা মোবাইল ওয়েবের মাধ্যমে ভিজিট খুব একটা করেন না। আর এ জন্যই মোবাইল ওয়েবের পরিবর্তে বিজ্ঞাপনদাতারা ঝুঁকছেন অ্যাপ্লিকেশনের দিকে।
রয়টার্স জানিয়েছে, এর ফলে কেবল বিজ্ঞাপনদাতারাই নয় বরং ডেভেলপাররাও সমানভাবে লাভবান হবেন। সাধারণত ছোটখাটো অ্যাপ্লিকেশনগুলো বিনামূল্যেই সরবরাহ করা হলেও বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের মাধ্যমে অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপাররা অল্পবিস্তর আয়ও করে নিতে পারবেন, যার ফলে আরও নতুন নতুন কাজের অ্যাপ্লিকেশন তৈরির জন্য উৎসাহী হবেন ডেভেলপাররা।
ইন-অ্যাপ অ্যাডভার্টাইজিং মুলত বিভিন্ন গেম অথবা ইউটিলিটি অ্যাপ্লিকেশনের মধ্যেই প্রদর্শিত হয়ে থাকে। অর্থাৎ, ব্যবহারকারীরা অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যবহারের সময় মাঝে মাঝে এসব বিজ্ঞাপন দেখে থাকেন। ২০০৭ সালে আইফোনের জন্য অ্যাপল প্রথম অ্যাপ স্টোর চালু করে। এর পর থেকেই বিভিন্ন ডিভাইসের জন্য তৈরি হয়েছে প্রচুর অ্যাপ্লিকেশন। প্রায় সবকিছুর জন্যই অ্যাপ্লিকেশন থাকায় ব্যবহারকারীরা মোবাইল ওয়েবের মাধ্যমে ভিজিট খুব একটা করেন না। আর এ জন্যই মোবাইল ওয়েবের পরিবর্তে বিজ্ঞাপনদাতারা ঝুঁকছেন অ্যাপ্লিকেশনের দিকে।
রয়টার্স জানিয়েছে, এর ফলে কেবল বিজ্ঞাপনদাতারাই নয় বরং ডেভেলপাররাও সমানভাবে লাভবান হবেন। সাধারণত ছোটখাটো অ্যাপ্লিকেশনগুলো বিনামূল্যেই সরবরাহ করা হলেও বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের মাধ্যমে অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপাররা অল্পবিস্তর আয়ও করে নিতে পারবেন, যার ফলে আরও নতুন নতুন কাজের অ্যাপ্লিকেশন তৈরির জন্য উৎসাহী হবেন ডেভেলপাররা।