সার্নে ১২ জন বৌদ্ধ সন্যাসিনী আর ৪৯ বছর বয়সি ড্রুকপার পরিদর্শন পুরোটাই বৈজ্ঞানিক খাতিরে নয় বলেই জানান ড্রুকপা। মহাবিশ্বের ভালোর জন্য নারী-পুরুষ উভয়ের মধ্যে নিহিত শক্তির সমান প্রয়োজন বলেই মন্তব্য করেন ড্রুকপা।
বৌদ্ধ সন্যাসিনীদের সঙ্গে নিয়ে পৃথিবী ভ্রমণ করে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষের সামনে মার্শাল আর্টের প্রদর্শনীর মাধ্যমে নারী-পুরুষ বৈষম্য ঘোচাতে সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং নারীর ক্ষমতায়নের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করানোর চেষ্টা করছেন বলে জানান ড্রুকপা।
কয়েক শতকেরও বেশি সময় ধরে তিব্বতে নারীদের মার্শাল আর্টে শিক্ষা নেয়ার ওপরে রয়েছে নিষেধাজ্ঞা। বছর তিনেক আগে এই প্রথা ভেঙ্গে নারীদেরও মার্শাল আর্টে প্রশিক্ষণ দেবার সিদ্ধান্ত নেন ড্রুকপা।
ড্রুকপার সিদ্ধান্তে সমর্থন জানিয়েছেন সার্ন সায়েন্টিস্ট পলিন গ্যাগনন। সাম্প্রতিক সময়ে বিজ্ঞানের জগতে নারীদের কম উপস্থিতি নিয়ে নিয়মিত ব্লগে লিখছিলেন সার্নের এই পদার্থবিজ্ঞানী।
No comments:
Post a Comment